ইতালির ভেনিসের অদূরে ভিল্লাভেরলা গ্রামে ফাদার মারিনো রিগনের জন্ম। সেখানেই কাটে তার বাল্যকাল। শৈশব-স্মৃতিকে ধারণ করেই বাংলাদেশে তাঁর সুদীর্ঘ যাপিত জীবন। তাঁর জীবন-ভাবনায় বাংলাদেশের দারিদ্রপীড়িত মানুষের কুঁড়েঘরই ইতালির অপরূপ কারুকার্যের মতোই। তাঁর মতে “আমার গ্রামের স্থাপত্যশিল্পের রূপটা যেন ঘুরে ফিরে পেয়েছি তা বাংলাদেশের দরিদ্র মানুষের কুঁড়েঘরে”। ‘আমার গ্রাম’ গ্রন্থটি ইতালিয়ান ভাষায় প্রকাশিত হয় ২০০৪ সালে। পংক্তিগুচ্ছের নির্বাচিত অংশ এবার প্রকাশিত হল বাংলায়। বিভিন্ন গির্জা, দালান-কোঠায় তাঁর হাতে আঁকা নকশা, অলঙ্করণ এখানে ব্যবহৃত হয়েছে। এছাড়াও নানারকম আলোকচিত্র, গ্রন্থের প্রচ্ছদ ও কিছু হাতে লেখা পান্ডুলিপির সংযোজনে গ্রন্থটি পেয়েছে প্রামাণ্য এক বর্ণিল অবয়ব।
amar gram,amar gram in boiferry,amar gram buy online,amar gram by Father Marino Rigon,আমার গ্রাম,আমার গ্রাম বইফেরীতে,আমার গ্রাম অনলাইনে কিনুন,ফাদার মারিনো রিগন এর আমার গ্রাম,9840802618,amar gram Ebook,amar gram Ebook in BD,amar gram Ebook in Dhaka,amar gram Ebook in Bangladesh,amar gram Ebook in boiferry,আমার গ্রাম ইবুক,আমার গ্রাম ইবুক বিডি,আমার গ্রাম ইবুক ঢাকায়,আমার গ্রাম ইবুক বাংলাদেশে
ফাদার মারিনো রিগন এর আমার গ্রাম এখন পাচ্ছেন বইফেরীতে মাত্র 80.00 টাকায়। এছাড়া বইটির ইবুক ভার্শন পড়তে পারবেন বইফেরীতে। amar gram by Father Marino Rigonis now available in boiferry for only 80.00 TK. You can also read the e-book version of this book in boiferry.
লেখকের জীবনী
ফাদার মারিনো রিগন (Father Marino Rigon)
ফাদার মারিনাে রিগন মানবসেবায় নিবেদিত খ্রিস্ট সন্ন্যাসী। ফাদার রিগন নামেই তিনি সমধিক পরিচিত। নানাগুণে গুণান্বিত মানুষটি একাধারে অনুবাদক-সমাজসেবক-কারুশিল্প উদ্যোক্তা-শিক্ষাব্রতী-স্থাপত্যশিল্পী ও মুক্তিযােদ্ধা। এক কথায় অসাধারণ এক সাংস্কৃতিক ব্যক্তিত্ব। ইতালির ভেনিসের অদুরে ভিল্লাভেরলা গ্রামে ১৯২৫ সালের ৫ ফেব্রুয়ারি তার জন্ম। আট ভাই বােনের মধ্যে তিনি বাবা-মায়ের জ্যেষ্ঠ সন্তান। খ্রিস্টের মঙ্গলময় বাণী প্রচারের লক্ষ্যে ১৯৫৩ সালের ৭ জানুয়ারি বাংলাদেশে তার প্রথম। আগমন। কর্মসূত্রে দেশের নানা অঞ্চল ঘুরে অবশেষে স্থায়ী নিবাস গড়ে তােলেন সুন্দরবন। সংলগ্ন মােংলার শেলাবুনিয়া গ্রামে। বাংলার মাটিতে সমাহিত হওয়াই তার অন্তিম ইচ্ছা। ৫০ দশকের মাঝামাঝিতে তিনি কাজের সুবিধার্থে বাংলাভাষা শিখতে গিয়ে এদেশের সাহিত্যের প্রেমে পড়েন গভীরভাবে। শরৎচন্দ্র দিয়েই বাংলাসাহিত্যে তার প্রথম প্রবেশ। অতঃপর রবীন্দ্রসাহিত্যের সঙ্গে পরিচয়। পড়তে থাকেন রবীন্দ্রনাথের বহুমাত্রিক রচনাবলি। যত পড়েন ততই ভালাে লাগে। আর যত ভালাে লাগে ততােই পড়েন-এই ভালাে লাগা থেকেই রবীন্দ্রনাথের প্রতি নিবিড় ভালােবাসার জন্ম।। এভাবেই রবীন্দ্র-জীবনদর্শনে তিনি আপুতপ্রাণিত-মুগ্ধ।