জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান দেশ স্বাধীন করার দায়িত্ব নিয়েছিলেন বলেই আজ বিশ্ব মানচিত্রে বাংলাদেশ নামক একটি রাষ্ট্রের জন্ম হয়েছে। বাংলাদেশের মহান স্থপতির বংশে জননেত্রী শেখ হাসিনার জন্ম না হলে বাংলাদেশ আজকে নিম্ন-মধ্যম আয়ের দেশে পরিণত হতো না। বিশ্ব। | উন্নয়নের রােল মডেল হিসেবে পরিচিতি পেত না। দেশ ও গণমানুষের নেত্রী, বাংলাদেশের উন্নয়নের রূপকার মানবতার জননী। বিশ্বে আলােচিত ব্যক্তি। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা শুধু গণতন্ত্রের মানসকন্যাই নয়, মানবতার জননী হিসেবে সারা বিশ্বে প্রশংসিত। জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান এবং বেগম ফজিলাতুন্নেছা মুজিবের জ্যেষ্ঠ সন্তান শেখ হাসিনা ১৯৪৭ সালের ২৮ শে সেপ্টেম্বর টুঙ্গিপাড়ায় জন্মগ্রহণ করেন। তিনি বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী। দক্ষিণ এশিয়াসহ বিশ্বরাজনীতিতে প্রভাবশালী ব্যক্তি হিসেবে নিজেকে অন্তর্ভুক্ত করেছেন। তিনি আজ বিশ্বনেত্রী। বঙ্গবন্ধুর মতাে তার চরিত্রে মানুষের প্রতি বিশ্বাস, ভালোবাসা, সততা, দক্ষতা, ধৈর্য ও ক্ষমতাশীলতার বিশেষ গুণ বিদ্যমান। বঙ্গবন্ধুর বড় মেয়ে ব্যক্তিজীবনে প্রয়াত পরমাণু বিজ্ঞানী ড. ওয়াজেদ মিয়ার সঙ্গে বিবাহবন্ধনে আবদ্ধ ছিলেন। তাদের দুই সন্তান-তথ্য প্রযুক্তিবিদ সজীব ওয়াজেদ জয় এবং আন্তর্জাতিক আজেস বিশেষজ্ঞ সায়মা ওয়াজেদ পুতল । সরল-সহজ সাদা মনের অধিকারী শেখ। হাসিনার গোটা জীবন নানা আন্দোলন-সংগ্রামের মধ্য দিয়ে অতিক্রম হয়েছে।