Loading...

জেল হত্যা মামলা (হার্ডকভার)

স্টক:

৫০০.০০ ৩৭৫.০০

একসাথে কেনেন

ইতিহাসের নগ্নতম এক রাজনৈতিক প্রতিহিংসা চরিতাথের্ উম্মত্ত লারসার শিকার হয়ে এবং অসহিষ্ণু ক্ষমতাধরদের প্রতিশোধের কোপানলে পতিত হযে ..........
Jail Hotya Mamla,Jail Hotya Mamla in boiferry,Jail Hotya Mamla buy online,Jail Hotya Mamla by Shah Mouzzam Hossain,জেল হত্যা মামলা,জেল হত্যা মামলা বইফেরীতে,জেল হত্যা মামলা অনলাইনে কিনুন,শাহ মোয়াজ্জেম হোসেন এর জেল হত্যা মামলা,984-8685-77-4,Jail Hotya Mamla Ebook,Jail Hotya Mamla Ebook in BD,Jail Hotya Mamla Ebook in Dhaka,Jail Hotya Mamla Ebook in Bangladesh,Jail Hotya Mamla Ebook in boiferry,জেল হত্যা মামলা ইবুক,জেল হত্যা মামলা ইবুক বিডি,জেল হত্যা মামলা ইবুক ঢাকায়,জেল হত্যা মামলা ইবুক বাংলাদেশে
শাহ মোয়াজ্জেম হোসেন এর জেল হত্যা মামলা এখন পাচ্ছেন বইফেরীতে মাত্র 400.00 টাকায়। এছাড়া বইটির ইবুক ভার্শন পড়তে পারবেন বইফেরীতে। Jail Hotya Mamla by Shah Mouzzam Hossainis now available in boiferry for only 400.00 TK. You can also read the e-book version of this book in boiferry.
ধরন হার্ডকভার | ২৫৫ পাতা
প্রথম প্রকাশ 2006-02-01
প্রকাশনী মিজান পাবলিশার্স
ISBN: 984-8685-77-4
ভাষা বাংলা

ক্রেতার পর্যালোচনা

শাহ মোয়াজ্জেম হোসেন
লেখকের জীবনী
শাহ মোয়াজ্জেম হোসেন (Shah Mouzzam Hossain)

শাহ মােয়াজ্জেম হােসেনের সংক্ষিপ্ত জীবনী শাহ মােয়াজ্জেম হােসেন বাংলাদেশের রাজনৈতিক অঙ্গনে একটি সুপরিচিত নাম। তিনি ১৯৩৯ সালের ১০ই জানুয়ারী বিক্রমপুরের শ্রীনগর থানার দোগাছি গ্রামে এক সম্রান্ত মুসলিম পরিবারে জনুগ্রহণ করেন। পিতার নাম মরহুম আহমেদ আলী। তিনি ১৯৫৪ সালে ঢাকা সেন্ট গেগরীজ হাই স্কুল হতে কৃতিত্বের সাথে এস. এস. সি. ঢাকা কলেজ হতে এইচ. এস. সি. ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় হতে এম. এ. এবং এল. এল, বি. ডিগ্রী লাভ করেন। ১৯৫২ সালে ভাষা আন্দোলনে সক্রিয় অংশ গ্রহণের কারণে নবম শ্রেণীর ছাত্রাবস্থায় প্রথম কারাবরণ করেন। এরপর তিনি স্বাধীকার হতে স্বাধীনতা আন্দোলন পর্যন্ত বহুবার ঢুকেছেন জেলে। রাজনৈতিক অঙ্গনে তিনি। কারাগারের পাখি হিসাবে পরিচিত। ১৯৫৪ সালে তিনি ঢাকা কলেজ ছাত্র সংসদের সাধারণ সম্পাদক নির্বাচিত হন। ১৯৫৮ সালে পূর্ব পাকিস্তান ছাত্রলীগের সাধারণ সম্পাদক এবং ১৯৫৯ সালে তিনি পূর্ব পাকিস্তানের ছাত্রলীগের সভাপতি নির্বাচিত হন। ১৯৬২ সাল পর্যন্ত তিন টার্ম তিনি ছাত্রলীগের সভাপতি ছিলেন। ১৯৬২ সালের শিক্ষা ও গণতান্ত্রিক আন্দোলনের তিনি ছিলেন মহানায়ক। ১৯৭০ সালের নির্বাচনে তিনি বাংলাদেশের মধ্যে সর্বোচ্চ ভােট পেয়ে সংসদ সদস্য নির্বাচিত হন। ১৯৭১ সালে তিনি স্বাধীনতা সংগ্রামে অংশ গ্রহণ করেন এবং মুজিবনগর হতে স্বাধীনতা যুদ্ধের অন্যতম সংগঠক হিসাবে কাজ করেন। ভারতীয় পার্লামেন্টের যৌথ অধিবেশনে বাংলাদেশের স্বাধীনতার প্রশ্নে তাঁর ভাষণ। আমাদের স্বাধীনতা ইতিহাসের এক স্মরণীয় ঘটনা। ১৯৭২ সালে তিনি স্বাধীন বাংলাদেশের প্রথম চীফ হুইপ নির্বাচিত হন। পরের বছর পুনরায় সর্বোচ্চ ভােট পেয়ে শ্রীনগর লৌহজং এলাকা হতে সংসদ সদস্য নির্বাচিত হয়ে দ্বিতীয়বারের মতাে দেশের চীপ হুইপ নির্বাচিত হন। ১৯৭৫ সালে তিনি মন্ত্রীসভার সদস্য নিযুক্ত হন। ১৯৭৫ সালে রাজনৈতিক পটপরিবর্তনের পর ১৯৭৬ সালে তিনি ডেমােক্রেটিক লীগ নামে একটি নতুন রাজনৈতিক দল গঠন করে পার্টির সাধারণ সম্পাদক নির্বাচিত হন। ১৯৮৩ সালে তিনি জনদল গঠন করেন এবং ১৯৮৪ সালে মন্ত্রীসভার সদস্য নিযুক্ত হন। ১৯৮৬ সালে জাতীয় পার্টি গঠন করে দুলের ভাইস চেয়ারম্যান ও প্রেসিডিয়ামের সদস্য নির্বাচিত হন। ১৯৮৬ সালে তিনি পুনরায় সংসদ সদস্য এবং সেই বছরই তিনি জাতীয় পার্টির মহাসচিব নির্বাচিত হন। ১৯৮৭ সালে তিনি। সরকারের উপ-প্রধানমন্ত্রী নিযুক্ত হন। পরে ১৯৮৮ সালে পুনরায় বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় সংসদ সদস্য নির্বাচিত হন এবং উপ-প্রধানমন্ত্রী ও সংসদ উপনেতা নিযুক্ত হন। ১৯৯১ সালে রংপুরের পীরগঞ্জ এলাকা হতে উপ-নির্বাচনে বিপুল ভােটে জয়লাভ করে সংসদ সদস্য নির্বাচিত হন। শাহ মােয়াজ্জেম হােসেন দেশের বহু জনহিতকর কাজের সাথে জড়িত। স্কুলকলেজসহ বহু প্রতিষ্ঠান নিজ উদ্যোগে গড়ে তুলেছেন। ভ্রমণ করেছেন পৃথিবীর অধিকাংশ দেশ। তিনি বাংলাদেশ সুপ্রীম কোর্টের একজন আইনজীবি, সুদক্ষ রাজনৈতিক সংগঠক এবং অপ্রতিদ্বন্দ্বি বক্তা হিসাবে সুপরিচিত। ব্যক্তিগত জীবনে এক পুত্র ও এক কন্যা সন্তানের জনক।

সংশ্লিষ্ট বই