বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের ৭ মার্চের ভাষণ ছিল বাংলাদেশের স্বাধীনতা সংগ্রাম ও মুক্তিযুদ্ধের টার্নিং পয়েন্ট। ঐতিহাসিক এ ভাষণের অধিকাংশ জুড়েই রয়েছে অর্থনৈতিক চিত্র। বঙ্গবন্ধুর ৭ই মার্চের ভাফ দু বাংলাদেশের মানুষের জন্যে নয়, সারা বিশ্বের মুক্তিকামী মানুষের অনো অনুপ্রেরণা। পৃথিবীর ইতিহাসে যতদিন পরাবনা থেকে মুক্তির জন্য সংগ্ৰাম চলবে ততদিন শেখ মুজিবুর রহমানের ভাটি মানুষের মনে চিরজাগন্তুক থাকবে। বঙ্গবন্ধুর ৭ মার্চের ভাষণ ক্ষমতাবন সরকারসমূহ ও বিশ্ব-কায় গজাধে পর্যবেক্ষণ করেছিল। নিউইক সমছিীর বিখ্যাত রিপাের্ট, যেখানে বঙ্গবন্ধুকে উল্লেখ করা হয়েছিল লােটে অব পলিটিকস্ হিসেবে। ৭ই মার্চের ভাষণ শুধু বাংলাদেশের মানুষের কাছেই নয়, বিশ্ব নেতৃবৃন্দ ও বিশ্বের বিভিন্ন প্রকাবশালী গণমাধ্যমেও এ ভাষণকে একটি যুগান্তকারী দিকশির্দেশনামূলক ভাফা হিসাবে মূল্যায়ন করা হয়েছে। ১৯৭৪ সালে শান্তিতে নােবেল নিয়ন্তী শন ভ্যাকব্রাইও বলেছেন, 'শেখ মুজিবুর বহমান বুঝতে পেরেঝিলেন, কেবল ভৌগােলিক স্বাধীনতাই যথেষ্ট নয়, প্রয়ােজন মানুষের মুক্তি। চে থাকার স্বাধীনতা। সামা ও সম্পদের বৈষম্য দূর করাই স্বাণীনতার গা। আর এ সােৱ প্রকাশ : ৭ মার্চের ভাষণ।' অর্থনীতিতে নােবেল বিজয়ী অমর্জা সেন বলেছেন, “নি ছিলেন মানবজাতির পনপ্রদর্শক। তাঁর সাবলীল চিন্ত থাকার সটিক মূল সু বাংলাদেশ ন্ত সমস্ত পৃথিবীও স্বীকার করবে। পশ্চিমবঙ্গের শপিএম নেতা ও সাবেক মুখ্যমন্ত্রী ও পশু বলেছেন, ৭ই মার্চের ভাষণ একটি অননা দলিল। এতে একদিকে আর মুক্তির প্রেরণা। অন্যদিকে আছে স্বাধীনতার পরবর্তী কমলিরকল্পনা। কিউবার অবিসংবাদিত নেতা ফিদেল ক্যাস্ট্রো বলেছেন, “এই মার্চের শেখ ছবুির বহমানের খণ একটি অনন্য রণকৌশলের দলিল। মার্শাল টিটো বলেছেন, '৭ই মার্চের ভাষণের তাৎপর্যপূর্ণ দিক হলাে, এই ভাষণের মাধ্যমে শেখ মুজিব প্রমাণ করেছেন পূর্ব পাকিস্তানে পাকিস্থানিদেৱ কোনরকম বৈণতা নেই।