Loading...
ড. হাসান আলী
লেখকের জীবনী
ড. হাসান আলী (Dr. Hasan Ali)

ডাকনাম-রুবেল। জন্ম ১৯৮২ সালের ২১ আগস্ট। জয়পুরহাট জেলার আক্কেলপুর উপজেলাধীন পূর্ণ গোপীনাথপুর গ্রামে। বাবা মো. মুসা খলিফা, আর মা মোছা. আলেয়া বিবি। মা-বাবার ৩ ছেলে ও ১ মেয়ের সংসারে তার অবস্থান তৃতীয়। নিজ গ্রামেই কাটে তার শৈশব ও কৈশোর জীবন। তিনি ২০০০ সালে দাখিল ও ২০০২ সালে আলিম পরীক্ষায় প্রথম বিভাগে কৃতিত্বের সাথে উত্তীর্ণ হন। অতঃপর ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের আরবী বিভাগ থেকে ২০০৬ সালে বিএ (অনার্স) পরীক্ষায় প্রথম শ্রেণিতে দশম এবং ২০০৭ সালে এমএ পরীক্ষায় প্রথম শ্রেণিতে পঞ্চম স্থান অধিকার করেন। এরপর রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের ব্যবসায় প্রশাসন ইনস্টিটিউট (আইবিএ) এর ‘এ্যাকাউন্টিং এ্যান্ড ফিন্যান্স’ বিভাগ থেকে ২০১৮ সালে এমবিএ এবং রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের ইসলামিক স্টাডিজ বিভাগ থেকে ২০২৩ সালে পিএইচডি ডিগ্রি অর্জন করেন। এছাড়াও তিনি সরকারী মাদ্রাসা-ই-আলিয়া, ঢাকা থেকে প্রথম শ্রেণিতে ফাযিল ও কামিল (তাফসীর) ডিগ্রি অর্জন করেন এবং ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের আধুনিক ভাষা ইনস্টিটিউট থেকে ‘ইংরেজি ভাষা শিক্ষা কোর্স’ সম্পন্ন করেন। বর্তমানে তিনি জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের অধীনে এলএল.বি কোর্সের শেষবর্ষে অধ্যয়নরত আছেন। ২০০৮ সালে সাংবাদিকতার মাধ্যমে কর্মজীবন শুরু করেন তিনি। স্যাটেলাইট টেলিভিশন চ্যানেল ‘মাই টিভি’র বার্তা বিভাগে রিপোর্টার হিসেবে দায়িত্ব পালন করেন। অত:পর ২০১০ সালে ‘প্রবেশনারি অফিসার’ এবং ২০১২ সালে ‘সিনিয়র এক্সিকিউটিভ অফিসার’ পদে যোগদান করেন আল-আরাফাহ্ ইসলামী ব্যাংক লিমিটেডে। বর্তমানে তিনি ব্যাংকটির জামগড়া শাখায় ‘প্রিন্সিপাল অফিসার (ম্যানেজার অপারেশন) পদে কর্মরত আছেন। ব্যক্তিগত জীবনে তিনি বিবাহিত। স্ত্রী তামান্না মাহবুবা, কামিল (হাদীস)। তার রয়েছে দুই পুত্র সন্তান। কে. এম তানঈম হাসান রাফিদ (১০)। কে. এম তাসকীন হাসান রাকীন (৩)। কর্মব্যস্ততার মাঝে নিত্যদিনের বেশিরভাগ সময় কাটে তার। এর মাঝে যেটুকু ফুরসত পান পুরোটাই গবেষণা, বই পড়া, লেখালেখি আর পরিবারকে নিয়ে কাটান। লেখালেখির প্রতি রয়েছে তার দুর্বার আকর্ষণ। তিনি নিয়মিত ইসলামী ভাবধারার ছড়া, কবিতা ও প্রবন্ধ লেখেন। তবে ইসলামী সাহিত্যের সকল শাখায় কাজ করার অদম্য ইচ্ছা রয়েছে তার। তিনি নিজে স্বপ্ন দেখতে ভালোবাসেন। ভালোবাসেন পাঠকদেরও স্বপ্ন দেখাতে। তার ২টি প্রবন্ধ রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের ইসলামিক স্টাডিজ বিভাগের গবেষণা পত্রিকায় এবং ১টি প্রবন্ধ কলা অনুষদের গবেষণা পত্রিকায় প্রকাশিত হয়েছে। অন্যদিকে তার প্রকাশিত গ্রন্থগুলো হলো ইসলামী ভাবধারার ছন্দ কবিতার বই 'আকাঙ্ক্ষা' (২০২৩) ‘মুসাফির’ (২০২৩), ছোটোদের জন্য ইসলামী ভাবধারার ছড়ার বই ‘ইলমা’ (২০২৩) আল-কুরআনের ত্রিশতম পারার কাব্যরূপ 'ছন্দে ছন্দে কুরআন বুঝি’ (২০২৩) এবং প্রবন্ধ গ্রন্থ ‘ইসলামী ব্যাংকিং ভাবনা’ (২০২৩)। ২০০৮ সালে অনলাইন সাংবাদিকতার মাধ্যমে কর্মজীবন শুরু করেন তিনি। ২০০৯ সালের শুরুর দিকে ‘রিপোটার্র’ হিসেবে যোগ দেন স্যাটেলাইট টেলিভিশন চ্যানেল ‘মাই টিভি’ এর বার্তা বিভাগে। অত:পর ২০১০ সালের ২০ জুলাই আল-আরাফাহ্ ইসলামী ব্যাংক লিমিটেডে ‘প্রবেশনারি অফিসার’ হিসেবে যোগদানের মাধ্যমে ইসলামী ব্যাংকিং ক্যারিয়ার শুরু করেন এবং ২০১২ সালের ১ মার্চ একই ব্যাংকে ‘সিনিয়র এক্সিকিউটিভ অফিসার’ হিসেবে যোগদান করেন। বর্তমানে তিনি ঢাকা জেলার আশুলিয়া থানাধীন ব্যাংকটির জামগড়া শাখায় ‘প্রিন্সিপাল অফিসার ও ম্যানেজার অপারেশন’ হিসেবে দায়িত্ব পালন করছেন। মা-বাবার ৩ ছেলে ও ১ মেয়ের সংসারে তার অবস্থান তৃতীয়। বাবা মো. মুসা খলিফা, আর মা মোছা. আলেয়া বিবি। ব্যক্তিগত জীবনে তিনি বিবাহিত। স্ত্রী তামান্না মাহবুবা, কামিল (হাদীস)। তার রয়েছে দুই পুত্র সন্তান। কে. এম তানঈম হাসান রাফিদ (১০)। কে. এম তাসকীন হাসান রাকীন (৩)। কর্মব্যস্ততার মাঝে নিত্যদিনের বেশিরভাগ সময় কাটে তার। এর মাঝে যেটুকু ফুরসত পান পুরোটাই গবেষণা, বই পড়া, লেখালেখি আর পরিবারকে নিয়ে কাটান। তার লিখিত ‘আল-কুরআন ও আস্-সুন্নাহর আলোকে ক্রয়-বিক্রয়ের মূলনীতি’ এবং ‘আল-কুরআন ও আস্-সুন্নাহর আলোকে পণ্য ক্রয়-বিক্রয় ও সংরক্ষণ পদ্ধতি’ শীর্ষক ২টি প্রবন্ধ রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের ইসলামিক স্টাডিজ বিভাগের গবেষণা পত্রিকায় (ভলিউম নং ১১, ২০১৮-২০১৯ ও ভলিউম নং ১৪, ২০২২-২০২৩) এবং ‘জমি বন্ধক ও বর্গা সম্পর্কিত ইসলামের বিধান: একটি পর্যালোচনা’ শীর্ষক ১টি প্রবন্ধ রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের কলা অনুষদের গবেষণা পত্রিকায় (ভলিউম নং ২৫, জুন-২০১৮) প্রকাশিত হয়েছে। এছাড়া ইসলামী ভাবধারার উপর তার লেখা ২টি কবিতার বই ‘আকাঙ্ক্ষা’ ও ‘মুসাফির’, আল-কুরআনের ত্রিশতম পারার কাব্যরূপ ‘ছন্দে ছন্দে কুরআন বুঝি’ এবং ১টি প্রবন্ধের বই ‘ইসলামী ব্যাংকিং ভাবনা’ প্রকাশিত হয়েছে। এছাড়া তার লেখা আরও ২টি বই প্রকাশের অপেক্ষায় রয়েছে।