অনেকে ব্যাংকিং পেশাকে নিঃরস বললেও এ পেশা তার জীবনে রসহীনতার কোন ছাপ ফেলতে পারে নি। যে মেয়েটি ছোট্ট বেলায় লুকিয়ে লুকিয়ে কবিতায় ভর্তি করতো খাতা, নামে- বেনামে লিখতো বিভিন্ন পত্রিকায় তিনি হয়তো কখনো ভাবেননি তিনি নিজ নামে আবিভূত হতে পারবেন। যেরীন মুক্তির সূচনা কবিতা দিয়ে।তারপর লিখেছেন সমকালিন গল্প এবং পরবর্তিতে উপন্যাস।বিভিন্ন দৈনিক পত্রিকা,ম্যাগাজিন,অনলাইন পত্রিকায় লিখেন তিনি। তার জন্ম ১৯৮৮ সালের ২২ অক্টোবর রাজশাহীর বাগমারা উপজেলার এক সম্ভ্রান্ত মুসলিম পরিবারে। ক্লাস ফাইভ এবং এইটে ট্যালেন্টপুলে পেয়েছেন স্কলারশিপ। শিক্ষক পিতামাতার ২য় সন্তান যেরীন মুক্তি রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয় থেকে বিএসএস ( অনার্স) এবং এমএসএস ( লোকপ্রশাসন) শেষ করে পেশা জীবন শুরু করে রাজশাহী কৃষি উন্নয়ন ব্যাংকে এবং বর্তমানে তিনি অগ্রণী ব্যাংকে কর্মরত। তিনি এমবিএ করেছেন রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের ব্যাংকিং এন্ড ইন্সুইরেন্স ডিপার্টমেন্ট থেকে। ব্যক্তিগত জীবনে তিনি বিবাহিত। এই ব্যস্ততম জীবনের চলার পথে জীবনের নানা রং এবং বৈচিত্র্যই তার কবিতা এবং গল্পকে রাঙিয়ে তুলে।লেখালিখিকে ভালোবেসে আমৃত্যু তিনি এর সাথে যুক্ত থাকতে চান। তার প্রথম প্রকাশিত কাব্যগ্রন্থ "যে হারায় অবলীলায় ", এছাড়া তার প্রকাশিত বই " শুভ্র কাশবনে গোধূলি বেলা "(গল্পগ্রন্থ), "অহর্নিশ কাব্য " (কাব্যগ্রন্থ), জ্যোৎস্নার পুনরুত্থাপন ( উপন্যাস) একুশে বইমেলা ২০২২ এ আসছে শিশুতোষ বই - ছোট্ট তিতিল ও টুনটুনি ছানা এবং তোমার জন্য কবিতা কিংবা যুদ্ধ (কাব্যগ্রন্থ)