ঢাকার বাতাসে টাকা উড়ে! এ উক্তিটি সত্যি কিনা মুন্নার জানা নেই। তবে টাকার মােহে নয় বরং লাল লাল, নীল নীল বাত্তি দেহনের লোভে কুপি বাড়ির আলােতে পড়ুয়া গ্রামের ছেলে হিসেবে ছােটবেলা থেকেই ঢাকা শহর দেখার স্বপ্নে বিভোর ছিল মুন্না। সেই স্বপ্নের বাস্তবায়নে এসএসসি পাসের সময় পর্যন্ত অপেক্ষা করতে হয়েছিল তাকে। অতঃপর কোনাে এক কাক ভাল ভাবে বিদ্যুৎহীন অয়ে পাড্রাগারে ছেলেটির এল এম রঙিন শিলা বাহি শহর ঢাকার পথে যাত্রা! আজ নিজের ছেলের দিকে তাকিয়ে ভাবতেই অবাক লাগে না। মার বাবার সাহস ছিল বটে! হয়ত স্তাৱ এই সাহসিক পদক্ষেপগুলােই তাদের বর্তমান জীবনে একেকটি শত্রু কলামে রূপান্তরিত হয়েছে। নৌকা, রিকশা, ট্রেন, বাস একটার পর একটা অর্থাৎ বিমান ছাড়া আর কোনাে বাহন মনে হয় বাদ পড়েনি কছিন মঞ্জিল, নাটোলা, মগবাজারে বড় ভাই মেসে পেীছা অবধি। দেশের সর্বোচ্চ বিদ্যাপীঠে অধ্যয়নরত বড় ভাই হাত ধরে ঢাকায় সেইয়ে পথচলা, পথ আর শেষ হয়নি এখনও। বরং আরাে বেড়েছে। আগে ছিল দুই পা, এখন ক্রমে ক্রমে আট পয়ে পৰিণত। সরকারি চাকরির বদলি নীতির দৌরাত্মাে মাঝখানে ছাতক, গো , শাহজিবাজার, নোয়াখালি, হবিগঞ্জ ঘুরে পুরাটা স্বল্পের শহর ঢাকায়। এখন আর লাল নীল বাত্তি দেখা জন্যে নয় বরং, আটখানা পাকে শক্তভাবে দাঁড় ততই এই প্রত্যাবর্তন। কর্মস্থলের নিকটবর্তী স্থানে বসবাসের ব্যবস্থার প্রতি সুপঞ্জি মুন্নার বানানোই । সেই সুবাদে এ স্থল সংসদ ভবনে মাছেই মােহাম্মদপুরের আমি। রোচ্ছে স্ত্রী ও দুই সন্তানসহ বসবাসরত বেশ অনেক বকা। নিয়মিত পায়ে হেঁটেই ঢাকা শহরের অভিজাত এলাকা ইলি দের ভিতর দিয়েই বাসা হতে কহিলে যাওয়া আসা। এসব এলাকায় চলার পথে অনেক ছুিই চোখে পড়ে। চোখে পড়ে,