* স্লিার ঐতিহ্যের মতো ভযর্শনের আলোচ্যসূচি নিয়েও নন মহলে বিষ্টে কােনাে অলঙ্কার নেই। মূলত কি কোন ধরনের হয় । বাহির বেক্তি বিচার-বিশ্লেষণ প্রকে কেন্দ্র করেই প্রস্তুতি বিষয়টি নিয়ে দার্শনিক্সে এক হন বিতর্কে জড়িয়ে পড়ছেন। এ বিষয়ে তারা প্রধানত দুটি দলে বিভক্ত। বিতর্ক অংশগ্রহণকারী এঙ্গল দার্শনিস্তুে মতে পত নন বিজ্ঞানের যৌক্তিক চির-বিশ্লেষণ ছাড়া আর নানক সমস্যা বলে আখ্যাই কর, সেইসব সমস্যাকে অন্তলে তু হতে হলে বিজ্ঞানের মতো দার্শনিক আলােচনার জন্যও প্রদান হতে হবে, যে হানায় একদিকে যেমন প্রতিপালিত হবে বিজ্ঞানের পর্যবেক্ষণ ও পর নাতি এবং অন্যদিকে তেমনি হনুগলিত হবে মুক্তিবিদ্যা বা ন্যায়শাস্ত্রের বিচার-বিশ্লেষণ পদ্ধতি। অর্থাৎ বিভিন্ন বিজ্ঞানে আমরা যে হালায় কথা বলি, বৈজ্ঞানিক আলোচনা ও গবেষণায় আর নে নের ভাবা প্রয়োগ করি, দার্শনিক আলােচনা ও গবেষণা ও আমাদের অনুরূপ ভাষা প্রয়ােগ জা একান্তভাবে অপেক্ষিত। এর ফলে বৈজ্ঞানিক অনুসিদ্ধান্ত নিয়ে যেভাবে আমাদের মধ্যে কোনাে মতবিরােধ থাকে না, দার্শনিক অনুসিদ্ধান্ত নিয়েও তেমনি আমরা পুরস্পরিক কোনাে বিতর্কে জড়াবাে না। কিন্তু দ্বিতীয় দলের দার্শনিয়ে উপরিউক্ত মত স্বীকার রাতে চান না। হীরা মনে শুন আন আর্টিলিল হা সৃষ্টির মাধ্যমে দার্শনিক সমস্যার সমাধান আদৌ সম্ভব নয়, হতে পারে না। এরা মনে হন সে, সমস্যার সমাধানের জন্য আমাদের দৈনন্দিন জীবনের প্রতি ভাষার ওপর গুর প্রদান করতে হবে। সালীন প্রতি দর্শনের ইবিত্তে প্রধান দলের দার্শনিক সলসায় যৌক্তিক প্রত্যক্ষ বা যৌক্তিক দৃষ্টবাদী' এবং দ্বিতীয় দলের অনুসারীরা প্রচলিত হয় দার্শনিক হিসেবে সমধিক পরিচিত। নরি কি, আর্নস্ট কি, অটো নিট্র্যাথ, হনল রিন বাক, ফিলিপস ফ্র্যাঞ্চ, হার্ট ইগল, জল কারনাপ, আলফ্রেঃ জুলল এয়ার এবং কার্ল হেমপেল ছিলেন প্রথম দলের হলারা। আর উত্তরপর্বের ভিটগেনস্টাইন, গিলবার্ট ব্রাইল, জন উইজডম এবং স্যার পিটার ফ্রেডরিক স্ট্রশন ছিলেন দ্বিতীয় মগের অনুসারী। সঙ্গত এবং মুখ্যত এই দুই দলের দার্শনিস্ত্রে হাতেই ভার্শনের আধুনিক সৌধ নির্মিত হয়েছে। সর্বমােট নয়টি অধ্যায়ে বিন্যস্ত করে বর্তমান গ্রন্থের বক্তব্যধারা উপস্থাপন করা হয়েছে। সাধারণ পাঠক-পাঠিকাসহ প্রাতিষ্ঠানিক শিক্ষার্থীদের দুটি কাজে লাগবে বলে আমাদের দৃঢ় বিশ্বাস ।