কবিতা জীবনকে সয়ল করল নাকি জটিল তা আজও বুঝি নাই, তবে এটুকু জানি যাপিত জীবনে সে বন্ধু। মলটে হব এমনটা ভাবনায় থাকলেও হিল তাড়নায় অভাব, তবে তােমার জন্য গ্যাপ ৰেৰেহি বচনটি তিন বা আগের মেলায় (বইমেলা ২০১৯) পটলৰ সাথে আতভা প্রসঙ্গে আবিষ্কার হয়। (তৰনাে জানতাম না এটাই শিৰোনাম হয়ে যাবে)। কবি হিসেবে লােকালয়ে আমায় পঘিদিতি নেই। মৃভানীতির সঙ্গে যে কোনাে সংঘের স্যতা থাকার কারণে এড়িয়ে গেছি সলাই, অনুসরণের লাইনে হিলেন নিঃসঙ্গ কষিরা আয় জীবনানন্দকে সবসময় মনে হয়েছে আধুনিকতম কবি। শূন্য দশকের মাঝামাঝি সময়ে আভিভা মার্কেটে কৰি আশিক আকবর একবার বলে বললেন, আমি কেন নটলের কবিতাই শুধু বুজি? উত্তর হতে পারে- হয়তাে আমিও তাদেই একভান। কবিতাগুলাে জন্মানাের সময়কাল ২০০৪ থেকে ২০২১, তবে সে ধারাবাহিকতা এখানে যায় রাখা হয়নি । যেটা যেখানে যুতসই লেগেছে, রেখেছি। মানুষ কী করে কবি হয়ে যায় বা কবিতায় সাথে সম্পর্ক থাকলেই কি সে কবি? লে ও একটা ভাবনা! তবে চলমান ব্যস্ত জীবনে স্বেচ্ছায় হােক বা অনিচ্ছায় কবিতায় (এখানে কবিতাকে সংজ্ঞায়িত করতে চাই জীব বা আড় যে কোনাে কিছু দিয়ে সেটা মানুষ হতে পারে, আভজা হতে পারে বা হতে পারে একটা প্রিয় সাইকেল) জন্য জায়গা (গ্যাপ) হিল-আহে থাকবে, সে ভান্যেই হয়তাে এসেছে “তােমায় জন্য গ্যাপ মেৰেহি (প্রকাশকের অনুরােধে এখানে উয়ে যে, ‘গ্যাপ’-এ আগে ফাকটা ইলে মেই মাৰা) কৃতজ্ঞতা- জেনেশুনে যারা আমাকে সহ্য করে তাদের প্রত্যেকের কাছেই ভীষণভাবে ঋণী । নামের তালিকা খুব বেশি দার্য না হলেও ফুলবশত করােটা যদি মিস করে ফেলি সে কারণে নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক। তবে একবারে শেষ মুহুর্তে সুজনদার ‘পুশ আর প্রকাশক কাদের ভাইয়ের আন্তরিক সহযোগিতা না পেলে হয়তাে বই প্রকাশে এনায় গ্যাপ হয়ে যেত।