Loading...

দ্য থিওরি অফ এভরিথিং (মহাবিশ্বের উৎপত্তি এবং পরিণতি) (হার্ডকভার)

অনুবাদক: তাসনিন আহমেদ, লেখক: স্টিফেন হকিং, অনুবাদক: তাসনিন আহমেদ

স্টক:

২২০.০০ ১৬৫.০০

একসাথে কেনেন

স্টিফেন হকিং ছিলেন বর্তমান বিশ্বের সবচেয়ে প্রতিভাবান ব্যক্তিদের মধ্যে একজন। এই বইটিতে তিনি সাতটি লেকচার উপস্থাপন করেছেন, যেগুলাের মাধ্যমে তিনি বিগ ব্যাং থেকে শুরু করে ব্ল্যাকহােল এবং সেখান থেকে স্ট্রিং তত্ত্ব পর্যন্ত সবকিছুরই বর্ণনা দিয়েছেন। এখানে শুধু তার প্রতিভা নয়, পাশাপাশি তার রসাত্মবােধও ফুটে উঠেছে। ব্ল্যাকহােলের খোঁজে তিনি তার জীবনের প্রায় এক দশক ব্যয় করেছেন এবং এ সম্পর্কে তিনি বলেছেন, “এটি অনেকটা কয়লার স্কৃপে কালাে বিড়াল খোঁজার মতাে।”
মহান বিজ্ঞানী স্টিফেন হকিং বিশ্বাস করতেন, তাত্ত্বিক বিজ্ঞান শুধুমাত্র কয়েকজন বিজ্ঞানীর কাছে নয়, বরং সবার কাছেই বােঝার উপযােগী হওয়া উচিত। এই বইয়ে তিনি সহজ ভাষায় মহাবিশ্বের সৃষ্টি এবং এর মধ্যে আমাদের অবস্থান সম্পর্কে একটি চমৎকার বর্ণনা তুলে ধরেছেন।
যারা রাতের আকাশের দিকে তাকিয়ে চিন্তা করেছেন এই আকাশে কী রয়েছে, এ বইটি তাদের জন্যই।
Breaking Don,Breaking Don in boiferry,Breaking Don buy online,Breaking Don by Stephenie Meyer,ব্রেকিং ডন,ব্রেকিং ডন বইফেরীতে,ব্রেকিং ডন অনলাইনে কিনুন,স্টেফানি মেয়ার এর ব্রেকিং ডন,9847011201153,Breaking Don Ebook,Breaking Don Ebook in BD,Breaking Don Ebook in Dhaka,Breaking Don Ebook in Bangladesh,Breaking Don Ebook in boiferry,ব্রেকিং ডন ইবুক,ব্রেকিং ডন ইবুক বিডি,ব্রেকিং ডন ইবুক ঢাকায়,ব্রেকিং ডন ইবুক বাংলাদেশে
ধরন হার্ডকভার | ১২৭ পাতা
প্রথম প্রকাশ 2019-04-01
প্রকাশনী ঝিনুক প্রকাশনী
ISBN: 9789849122699
ভাষা বাংলা

ক্রেতার পর্যালোচনা

স্টিফেন হকিং
লেখকের জীবনী
স্টিফেন হকিং (Stephen Hawking)

স্টিফেন উইলিয়াম হকিং একাধারে একজন তাত্ত্বিক পদার্থবিজ্ঞানী, মহাবিশ্ববিজ্ঞানী এবং লেখক। তিনি কেমব্রিজ বিশ্ববিদ্যালয়ের তাত্ত্বিক মহাকাশবিদ্যা বিভাগের পরিচালক এবং অধ্যাপক ছিলেন। বিংশ ও একবিংশ শতাব্দীর অন্যতম সেরা এই মেধাবী মানুষটির নাম শোনেননি, এমন পড়াশোনা জানা মানুষ খুঁজে পাওয়া দুষ্কর। স্টিফেন হকিং ১৯৪২ সালের ৮ জানুয়ারি যুক্তরাজ্যের অক্সফোর্ডে জন্মগ্রহণ করেন। স্কুলের পড়াশোনার পাট চুকিয়ে পদার্থবিজ্ঞান ও রসায়ন বিষয়ে অক্সফোর্ড বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তি হন। এরপর কেমব্রিজ বিশ্ববিদ্যালয়ের বিখ্যাত মহাকাশতত্ত্ববিদ ডেভিড সিয়ামার তত্ত্বাবধানে পিএইচডি প্রোগ্রামে যোগ দেন। গ্যালিলিওর জন্মের ঠিক তিনশ বছর পর জন্ম নেওয়া এই বিজ্ঞানী তখন থেকেই তাঁর প্রতিভার স্ফূরণ ঘটাতে থাকেন। পিএইচডি শেষ করার আগেই মাত্র ২১ বছর বয়সে তাঁর জীবন আচমকা থমকে দাঁড়ায়। মোটর নিউরন রোগ বা এমায়োট্রফিক ল্যাটেরাল স্ক্লেরোসিস নামক এক বিরল রোগে আক্রান্ত হন হকিং। এই রোগে পেশি নাড়ানোর জন্য দায়ী নিউরনগুলোর মৃত্যু ঘটতে থাকে এবং শরীরের প্রায় সব অংশ অচল হয়ে যেতে থাকে। বাগদত্তা জেইন ওয়াইল্ড ও সুপারভাইজার সিয়ামার অনুপ্রেরণায় আশার সঞ্চার হয় তাঁর মাঝে। ঠিকমতো কলমটিও ধরতে না পারা এই বিজ্ঞানী ১৯৭৪ সালে বিজ্ঞানী রজার পেনরোজের সাথে তাঁর কালজয়ী ব্ল্যাকহোল তত্ত্ব প্রকাশ করেন, বর্তমানে যা হকিং রেডিয়েশন নামেও পরিচিত। তিনি রয়্যাল সোসাইটি অফ আর্টস এর সম্মানিত ফেলো এবং পলিটিক্যাল অ্যাকাডেমি অফ সায়েন্সের আজীবন সদস্য ছিলেন। ২০০৯ সালে তিনি মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের সর্বোচ্চ বেসামরিক পুরষ্কার ‘প্রেসিডেন্সিয়াল মেডেল অফ ফ্রিডম’ খেতাবে ভূষিত হন। লেখক হিসেবেও হকিং বিস্ময়কর কৃতিত্বের পরিচয় দিয়েছেন। স্টিফেন হকিং এর বই সমূহ পাঠক সমাজে বিপুল জনপ্রিয়তা লাভ করেছে। তাঁর নিজের তত্ত্ব ও বিশ্বতত্ত্ব নিয়ে রচিত বই ‘আ ব্রিফ হিস্ট্রি অফ টাইম’ দিয়ে তিনি ব্রিটিশ সানডে টাইমস এর বেস্ট সেলার তালিকায় ছিলেন টানা ২৩৭ সপ্তাহ। স্টিফেন হকিং এর রচনা সব ধরনের পাঠকদের কাছে জটিল বৈজ্ঞানিক কথাবার্তা সহজভাবে জানার পাথেয় হিসেবে সমাদৃত হয়েছে। বিশ্ববিখ্যাত এই বিজ্ঞানীকে ১৯৭৯ সালে কেমব্রিজ বিশ্ববিদ্যালয়ের লুকাসিয়ান অধ্যাপকের সম্মাননা দেওয়া হয়। ২০০৯ সালে তিনি এই পদ থেকে অবসর গ্রহণ করেন। পাঠকনন্দিত স্টিফেন হকিং এর বই সমগ্র হলো ‘দ্য ইউনিভার্স ইন আ নাটশেল’, ‘দ্য গ্র্যান্ড ডিজাইন’, ‘মাই ব্রিফ হিস্ট্রি’, ‘দ্য থিওরি অফ এভরিথিং’, এবং ‘দ্য নেচার অফ স্পেস অ্যান্ড টাইম’। ২০১৪ সালে ইউনিভার্সাল পিকচার্স ‘দ্য থিওরি অফ এভরিথিং’ নামে একটি চলচ্চিত্র নির্মাণ করে। এই সিনেমায় স্টিফেন হকিং এর ভূমিকায় অভিনয়ের জন্য এডি রেডমেইন জিতে নেন অস্কার। শারীরিকভাবে ভীষণ রকম প্রতিকূলতার সম্মুখীন হয়েও হকিং তাঁর গবেষণা কার্যক্রম সাফল্যের সাথে চালিয়ে যান। ২০১৮ সালের ১৪ মার্চ ৭৬ বছর বয়সে তিনি মৃত্যুবরণ করেন।

সংশ্লিষ্ট বই