রাতুল, অত্র বিদ্রর তিন বন্ধু একটি প্রাগৈতিহাসিক। ম্যাপ নিয়ে ব্যস্ত। মি, বেইন সাইন্স ফিকশন নিয়ে। উদগ্রীব, আবিষ্কার করতে চায় পৃথিবীর জন্য এমন কিছু যার জন্য মানুষ যুগ যুগ ধরে মনে রাখবে। তাকে। সকল বিপত্তিকে তােয়াক্কা না করে তিন কিশাের ম্যাপ নিয়ে বেরিয়ে পড়ে। নির্জন দ্বীপপুঞ্জে গবেষণা নিয়ে ব্যস্ত ব্রেইন। চেকইন গবেষণা দেখে চমকে উঠে। সত্যি পৃথিবীর জন্য ব্রেইন নতুন কিছু আবিষ্কার করতে যাচ্ছে। সকল বাধা পেরিয়ে তিন। কিশাের 'প্রাগৈতিহাসিক ম্যাপ নিয়ে পৌছে যায়। নির্জন দ্বীপপুঞ্জে। যেখানে মানুষের কোনাে। অস্তিত্বের সন্ধান নেই। ব্রেইন গবেষণা করে। পিপড়াকে মানুষে রূপান্তর করে। আর মি, ব্রেইনের এই মানুষরূপী পিপড়াগুলাে পাহারা দিচ্ছে। দ্বীপপুঞ্জটিকে। তিন কিশােরকে গ্রেফতার করে। নিয়ে যাওয়া হয় মি. ব্রেইনের ল্যাবরেটরির ভিতরে। কিশােরদের দেখে মি. ব্রেইন ও চেকইন। হতবাক হয়ে যায়। কেমন করে তিন কিশাের এ নির্জন দ্বীপপুঞ্জে চলে এসেছে। পিপড়া ল্যাবরেটরির মধ্যে অস্ত্র নিয়ে খেলায় মগ্ন । যেকোনাে মুহূর্তে হত্যা করতে পারে মি, ব্রেইনসহ সবাইকে। মি, ব্রেইন পিপড়াদের আচরণে ক্ষুব্ধ হয়ে উঠে। কিন্তু সান নামক মানুষরূপী পিপড়া এসে মি. ব্রেইনকে থামিয়ে দেয়। পিপড়াদের হাতে সবাই বন্দি। একপর্যায়ে পিপড়াগুলাে সবাইকে মারার জন্য উদ্যত হয়। চিৎকার করে উঠে মি. ব্রেইন ।