Loading...

রবীন্দ্র-নজরুল (হার্ডকভার)

স্টক:

২৪০.০০ ১৮০.০০

একসাথে কেনেন

ছাত্রজীবন থেকেই লেখালেখি শুরু। কবিতা, গান, নাটক, গবেষণামূলক প্রবন্ধ, শিশুসাহিত্য, উপন্যাস লিখছেন। তাঁর অনেক কবিতা বিভিন্ন সংবাদপত্রে প্রকাশিত হয়েছে। তাঁর গবেষণা ক্ষেত্র ভাষা, সাহিত্য, ক্ষুদ্র নৃগোষ্ঠী, নাটক, চলচ্চিত্র, নিম্নবর্গীয় সাহিত্য, লোকসংস্কৃতি প্রভৃতি। ইতোমধ্যে বাংলা একাডেমি পত্রিকা, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় ভাষাবিজ্ঞান পত্রিকা, শিল্পকলা ষান্মাসিক বাংলা ও ইংরেজি পত্রিকা, আসাম বিশ্ববিদ্যালয় বাংলা বিভাগীয় পত্রিকা, কলকাতার লৌকিক গবেষণা জার্নাল, এবং মহুয়া জার্নাল, রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের ফোকলোর জার্নাল, শাহজালাল বিশ্ববিদ্যালয়ের সাস্ট স্টাডিজ, সাস্ট জার্নাল অব সোশ্যাল সায়েন্সেস, ভাষা-সাহিত্য পাঠ, ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয়, কুষ্টিয়ার বাংলা গবেষণা পত্রিকা, অহহঁধষ ৎবারবি ড়ভ বঃযহরপ ধভভধরৎং সহ দেশ-বিদেশের শীর্ষস্থানীয় গবেষণা জার্নালসমূহে তাঁর প্রায় ৪২টি আর্টিকেল প্রকাশিত হয়েছে। এ ছাড়া তিনি আন্তর্জাতিক বিভিন্ন সেমিনারে প্রবন্ধ উপস্থাপনসহ মুখ্য আলোচক ও সভামুখ্য হিসেবে অধিবেশন পরিচালনা করেছেন। তার মধ্যে উল্লেখযোগ্য হলোÑ ২৯-৩০ মার্চ ২০১২ খ্রিষ্টাব্দে ভারতের আসাম বিশ্ববিদ্যালয়ে অনুষ্ঠিত বিশ্বায়ন ও লোকসংস্কৃতি : সংকট ও সম্ভাবনা বিষয়ক দুই দিনের আন্তর্জাতিক সেমিনারে “বৃহত্তর সিলেটের চা শ্রমিকদের লোকসংস্কৃতিতে বিশ্বায়নের প্রভাব : একটি ক্ষেত্রভিত্তিক পর্যবেক্ষণ” শীর্ষক প্রবন্ধ; একই বিশ্ববিদ্যালয়ে (১০-১১ মার্চ ২০১৪) অনুষ্ঠিত ঝড়পরধষ ঊীপষঁংরড়হ ধহফ উরংপৎরসরহধঃরড়হ ড়ভ উধষরঃ'ং রহ ওহফরধ : ঝড়সব ৎবভষবপঃরড়হ রহ পড়সঢ়ধৎধঃরাব পড়হঃবীঃ বিষয়ক আন্তর্জাতিক সেমিনারে “শামসুর রাহমানের কবিতায় মানবতা : প্রসঙ্গ মুক্তিযুদ্ধ” শীর্ষক প্রবন্ধ উপস্থাপন করেন। এ ছাড়া ভারতের বীরবিক্রম মেমোরিয়াল কলেজে (আগরতলা, ত্রিপুরা) অনুষ্ঠিত “বাংলা কথাসাহিত্যে বঙ্গেতর ব্রাত্যজীন’ শীর্ষক দুই দিনের (১৯-২০ আগস্ট, ২০১৭) আন্তর্জাতিক সেমিনারে মুখ্য আলোচক হিসেবে বক্তব্য প্রদান ও “বাংলাদেশের কথাসাহিত্যে ব্রাত্যজীবন” শীর্ষক প্রবন্ধ উপস্থাপন এবং সভামুখ্য হিসেবে অধিবেশন পরিচালনার কৃতিত্ব অর্জন করেন। তিনি নেপালের প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয়ের আমন্ত্রণে ২০১৯ সালে বাংলাদেশের হয়ে রাষ্ট্রীয় সফর করেন। ১৯৯৮ সালে কলেজে অধ্যাপনার মাধ্যমে কর্মজীবনের সূচনা। কলেজে অধ্যাপনার সময় ২০০০ সালে রোভার ইউনিট লিডার বেসিক কোর্স সম্পন্ন করেন এবং একটি রোভার ইউনিট প্রতিষ্ঠা করেন। পরবর্তীতে ২০০১ সালে বিএনসিসির প্লাটুন কমান্ডার হিসেবে দায়িত্বভার গ্রহণ করেন। ২০০২ সালে বাংলাদেশ মিলিটারি একাডেমি, ভাটিয়ারি, চট্টগ্রাম থেকে প্রি-কমিশন ট্রেনিং সম্পন্ন করেন। এর প্রেক্ষিতে তিনি ২০০৫ সালে বাংলাদেশ প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয় কর্তৃক সেকেন্ড লেফটেন্যান্ট হিসেবে কমিশন প্রাপ্ত হন। পরবর্তীতে ২০০৮ সালে লেফটেন্যান্ট এবং ২০১৬ সালে ক্যাপ্টেন পদে পদোন্নতি লাভ করেন। ২০০৪ সালে শাহজালাল বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ে বাংলার প্রভাষক হিসেবে যোগদান করেন। বর্তমানে এ বিশ্ববিদ্যালয়ে বাংলা বিভাগের অধ্যাপক পদে কর্মরত। তিনি ২০১৮ খ্রি. থেকে ২০২১ খ্রি. পর্যন্ত বাংলা বিভাগের বিভাগীয় প্রধান হিসেবে দায়িত্ব পালন করেন। উল্লেখ্য যে, তিনি এ বিশ্ববিদ্যালয়ের বিএনসিসির প্রতিষ্ঠাতা প্লাটুন কমান্ডার। তিনি বিভিন্ন সামাজিক-সাংস্কৃতিক সংগঠনের সঙ্গে জড়িত। ব্যক্তিগত জীবনে তিনি বিবাহিত এবং এক কন্যা ও এক পুত্রসন্তানের জনক। এ পর্যন্ত প্রকাশিত গ্রন্থ : লাল সবুজ পতাকা (কাব্য, ২০১০), মীর মশাররফ হোসেনের বিষাদ-সিন্ধু [সম্পা.] (২০১০), জিলাপি (নাটক, ২০১২), নীলাকাশে কালো মেঘ (নাটক, ২০১৫), ভাষার নানারূপ (গবেষণা-গ্রন্থ, ২০১৪), বাংলা একাডেমি বাংলাদেশের লোকজ সংস্কৃতি গ্রন্থমালা সুনামগঞ্জ [প্রধান সমন্বয়কারী], (২০১৪), ক্ষুদ্র নৃগোষ্ঠী নাট্য-মীর মশাররফ-কায়কোবাদ এবং (গবেষণা-গ্রন্থ, ২০২১)।

rabindra-nazrul,rabindra-nazrul in boiferry,rabindra-nazrul buy online,rabindra-nazrul by Dr. Md. Asraful Karim,রবীন্দ্র-নজরুল,রবীন্দ্র-নজরুল বইফেরীতে,রবীন্দ্র-নজরুল অনলাইনে কিনুন,ড. মো. আশ্রাফুল করিম এর রবীন্দ্র-নজরুল,9789849610328,rabindra-nazrul Ebook,rabindra-nazrul Ebook in BD,rabindra-nazrul Ebook in Dhaka,rabindra-nazrul Ebook in Bangladesh,rabindra-nazrul Ebook in boiferry,রবীন্দ্র-নজরুল ইবুক,রবীন্দ্র-নজরুল ইবুক বিডি,রবীন্দ্র-নজরুল ইবুক ঢাকায়,রবীন্দ্র-নজরুল ইবুক বাংলাদেশে
ড. মো. আশ্রাফুল করিম এর রবীন্দ্র-নজরুল এখন পাচ্ছেন বইফেরীতে মাত্র 192.00 টাকায়। এছাড়া বইটির ইবুক ভার্শন পড়তে পারবেন বইফেরীতে। rabindra-nazrul by Dr. Md. Asraful Karimis now available in boiferry for only 192.00 TK. You can also read the e-book version of this book in boiferry.
ধরন হার্ডকভার | ১১০ পাতা
প্রথম প্রকাশ 2022-02-01
প্রকাশনী অন্বেষা প্রকাশন
ISBN: 9789849610328
ভাষা বাংলা

ক্রেতার পর্যালোচনা

ড. মো. আশ্রাফুল করিম
লেখকের জীবনী
ড. মো. আশ্রাফুল করিম (Dr. Md. Asraful Karim)

জন্ম : ১৯৭২, হবিগঞ্জ জেলার মাধবপুর উপজেলার অধীন দেওগাঁও গ্রামে। পিতা: মরহুম মো. আবদুল হাফিজ, মাতা: জহুরা খানম। লেখাপড়া গ্রামের তালিবপুর আহছানিয়া উচ্চ বিদ্যালয়ে, কুমিল্লা ভিক্টোরিয়া সরকারি কলেজ এবং জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ে। এ বিশ্ববিদ্যালয়ের নাটক ও নাট্যতত্ত¡ বিভাগের অধ্যাপক ড. আফসার আহমদ এর তত্ত্বাধানে তিনি পিএইচ.ডি. ডিগ্রি লাভ করেন। তিনি একাধারে শিক্ষক, লেখক, গবেষক, সমাজসেবক, সংস্কৃতিবান ও সফল নাট্যকর্মী। কুমিল্লা ভিক্টোরিয়া সরকারি কলেজে পড়াকালীন মান্নান হীরা রচিত ফেরারী নিশান নাটকে অভিনয়ের মধ্য দিয়ে মঞ্চে পদার্পণ। বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্রজীবনে লোক থিয়েটার-এর একজন সক্রিয় নাট্যকর্মী হিসেবে অনেক নাটকে অভিনয় করে প্রশংসা অর্জন করেন। মূকাভিনেতা হিসেবেও তাঁর বিশেষ পরিচয় আছে। যাদুশিল্পী হিসেবে ক্যাম্পাসে তাঁর বিশেষ খ্যাতি ছিল। জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের মুক্তমঞ্চে, ঢাকার কচিকাঁচার মিলনায়তনে একক যাদু প্রদর্শনী ছাড়াও দেশের বিভিন্ন স্থানে যাদু প্রদর্শন করে সুনাম অর্জন করেন। তিনি বিশ্ববিদ্যালয়ের একজন সফল অ্যাথলেট হিসেবেও কৃতিত্ব দেখান। ছাত্রজীবন থেকেই লেখালেখি শুরু। তাঁর গবেষণা ক্ষেত্র ভাষা, সাহিত্য, ক্ষুদ্র নৃগোষ্ঠী, নাটক, চলচ্চিত্র, নি¤œবর্গীয় সাহিত্য, লোকসংস্কৃতি প্রভৃতি। ইতোমধ্যে বাংলা একাডেমি পত্রিকা, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় ভাষাবিজ্ঞান পত্রিকা, শিল্পকলা ষান্মাসিক বাংলা ও ইংরেজি পত্রিকা, আসাম বিশ্ববিদ্যালয় বাংলা বিভাগীয় পত্রিকা, কলকাতার লৌকিক গবেষণা জার্নাল, পশ্চিমবঙ্গ—ভারতের এবং মহুয়া জার্নাল, পশ্চিমবঙ্গ—ভারতের লোকস্বর (অ চববৎ জবারববিফ জবংবধৎপয ঔড়ঁৎহধষ), রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের ফোকলোর জার্নাল, শাহজালাল বিশ্ববিদ্যালয়ের সাস্ট স্টাডিজ, সাস্ট জার্নাল অব সোশ্যাল সায়েন্সেস, ভাষা-সাহিত্য পাঠ, ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয়, কুষ্টিয়ার বাংলা গবেষণা পত্রিকা, অহহঁধষ ৎবারবি ড়ভ বঃযহরপ ধভভধরৎংসহ দেশ বিদেশের শীর্ষ স্থানীয় গবেষণা জার্নালসমূহে তাঁর প্রায় ৪২টি আর্টিকেল প্রকাশিত হয়েছে। এছাড়াও তিনি আন্তর্জাতিক বিভিন্ন সেমিনারে প্রবন্ধ উপস্থাপনসহ মুখ্য আলোচক ও সভামুখ্য হিসেবে অধিবেশন পরিচালনা করেছেন। তিনি নেপালের প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয়ের আমন্ত্রণে ২০১৯ সালে বাংলাদেশের হয়ে রাষ্ট্রীয় সফর করেন। ২০০০ সালে রোভার ইউনিট লিডার বেসিক কোর্স সম্পন্ন করেন এবং একটি রোভার ইউনিট প্রতিষ্ঠা করেন। ২০০২ সালে বাংলাদেশ মিলিটারি একাডেমি, ভাটিয়ারি, চট্টগ্রাম থেকে প্রি-কমিশন ট্রেনিং সম্পন্ন করেন। এর প্রেক্ষিতে তিনি ২০০৫ সালে বাংলাদেশ প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয় কর্তৃক সেকেন্ড লেফটেন্যান্ট হিসেবে কমিশন প্রাপ্ত হন। পরবর্তীতে ২০০৮ সালে লেফটেন্যান্ট এবং ২০১৬ সালে ক্যাপ্টেন পদে পদোন্নতি লাভ করেন। ২০০৪ সালে শাহজালাল বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ে বাংলার প্রভাষক হিসেবে যোগদান করেন। বর্তমানে এ বিশ্ববিদ্যালয়ে বাংলা বিভাগের অধ্যাপক পদে কর্মরত। তিনি ২০১৮ খ্রি. থেকে ২০২১ খ্রি. পর্যন্ত বাংলা বিভাগের বিভাগীয় প্রধান হিসেবে দায়িত্ব পালন করেন। উল্লেখ্য যে, তিনি এ বিশ্ববিদ্যালয়ের বি এন সিসি’র প্রতিষ্ঠাতা প্লাটুন কমান্ডার। এ পর্যন্ত প্রকাশিত গ্রন্থ: লাল সবুজ পতাকা (কাব্য, ২০১০), মীর মশাররফ হোসেনের বিষাদ-সিন্ধু [সম্পা.] (২০১০), জিলাপি (নাটক, ২০১২), নীলাকাশে কালো মেঘ (নাটক, ২০১৫), ভাষার নানারূপ (গবেষণা-গ্রন্থ, ২০১৪), বাংলা একাডেমি বাংলাদেশের লোকজ সংস্কৃতি গ্রন্থমালা সুনামগঞ্জ [প্রধান সমন্বয়কারী], (২০১৪), ক্ষুদ্র নৃগোষ্ঠনাট্য-মীরমশাররফ-কায়কোবাদ এবং (গবেষণা-গ্রন্থ, ২০২১), রবীন্দ্র-নজরুল (গবেষণা-গ্রন্থ, ২০২২),বৃহত্তর সলিটেরে চা শ্রমকিদরে কৃত্য-নৃত্য-ভাষা ও সংস্কৃতি (২০২২)।

সংশ্লিষ্ট বই