| এখন আসল কথাটা বলি। এনামুল হক মানিক নামে বাংলাদেশের এক লােক আছেন এই এরিজোনাতে। তাঁর একটি ইঞ্জিনিয়ারিং কোম্পানি আছে। সেটি নিয়েই ব্যস্ত থাকেন। কিন্তু সময় পেলেই এরিজোনা স্টেট বিশ্ববিদ্যালয়ে সময় কাটান। জানাে ময়ম, তিনি আড়াই লক্ষ ডলার দান করেছেন বিশ্ববিদ্যালয়টির ইঞ্জিনিয়ারিং গবেষণায়। কৃতজ্ঞতা জানাতে বিশ্ববিদ্যালয় তার নামে একটি গবেষণাগার প্রতিষ্ঠা করেছে। কল্পনা করতে পারাে মঅম, বাংলাদেশের মতাে একটি দেশের লােক আড়াই লক্ষ ডলার। দান করেছেন। বাংলাদেশের কথা বাদ দাও, আমেরিকার ক'জনই বা এত টাকা দান করে থাকেন! তুমি তাে জানাে স্কুলে আমি নিজেকে আমেরিকান পরিচয় দিতেই ভালােবাসতাম। এখন মানিক সাহেবকে জানতে পেরে আমি নিজেকে বাংলাদেশের ভাবতেই বেশি ভালােবাসি! | তাঁর নামে ‘ইএম হক জিওটেকনিক্যাল ল্যাবােরেটরিতে কী করা হয় জানাে মা? এরিজোনা তাে মরুভূমির রাজ্য! পানি সেখানে কম। তাই মানিক সাহেব চান নদী এবং ভূগর্ভস্থ পানিকে সাশ্রয়ী হিসেবে ব্যবহার করতে। উপরন্তু এখানে কঠিন বর্জ্য নিয়ে দুর্লভ গবেষণা করা হয়। বর্জ্যের