ফ্ল্যাপে লিখা কথা
নন্দনতত্ত্বের ইংরেজি প্রতিশব্দ Aesthetics। কিন্তু মূল শব্দটি গ্রীক ভাষা থেকে উদ্ভূত। Aisthesis শব্দের অর্থ One who perceives অর্থাৎ যিনি প্রত্যক্ষ করেন। কাজেই Aesthetics মানে প্রত্যক্ষণ শাস্ত্র। প্রাচীন সংস্কৃতে যাকে বলা হয় বীক্ষাশাস্ত্র। বীক্ষণ অর্থও বিশেষভাবে দেখা, অর্থাৎ গ্রীক প্রত্যক্ষণ আর সংস্কৃত বীক্ষণ একই কর্মকান্ডের পরিচায়ক। কিন্তু প্রশ্ন আসে, কি জন্য দেখা? এই প্রশ্নের সঙ্গে আরেপা যোগ করা যায় কিভাবে দেখা, কি জন্য দেখা? উত্তরে বলা যায়, আমাদের বস্তুজগতের যা কিছু দৃশ্যমান তাদের দেখা, তাদের চরিত্র, রূপ অনুধাবন করা, তাদের অন্তর্নিহিত সৌন্দর্য ও সম্পর্কসমূহ তালিয়ে দেখা। কিন্তু প্রত্যক্ষ বস্তুজগতের বাইরেও যে সৌন্দর্যের অস্তিত্ব তাকেও দেখতে হবে; অবাঙ্মানসগোচর পৃথিবীর স্বরূপ সন্ধানও করতে হবে, অর্থাৎ দৃশ্যমান ও অদৃশ্য জগৎ, দেহ ও আত্মার লীলাক্ষেত্র উভয়কে প্রত্যক্ষণ করা।
সূচিপত্র
* নন্দনতত্ত্ব
* নন্দনতত্ত্ব ও দর্শন
* শিল্পে রূপ ও রস
* শিল্পের সুন্দর ও অসুন্দর
* শিল্পের প্রকাশ ও ভাষা
* শিল্পবিচার
* হৃদয়ের সঙ্গে যোগ
Nondon Totto,Nondon Totto in boiferry,Nondon Totto buy online,Nondon Totto by Syed Manzoorul Islam,নন্দনতত্ত্ব,নন্দনতত্ত্ব বইফেরীতে,নন্দনতত্ত্ব অনলাইনে কিনুন,সৈয়দ মনজুরুল ইসলাম এর নন্দনতত্ত্ব,9847020900380,Nondon Totto Ebook,Nondon Totto Ebook in BD,Nondon Totto Ebook in Dhaka,Nondon Totto Ebook in Bangladesh,Nondon Totto Ebook in boiferry,নন্দনতত্ত্ব ইবুক,নন্দনতত্ত্ব ইবুক বিডি,নন্দনতত্ত্ব ইবুক ঢাকায়,নন্দনতত্ত্ব ইবুক বাংলাদেশে
সৈয়দ মনজুরুল ইসলাম এর নন্দনতত্ত্ব এখন পাচ্ছেন বইফেরীতে মাত্র 70.00 টাকায়। এছাড়া বইটির ইবুক ভার্শন পড়তে পারবেন বইফেরীতে। Nondon Totto by Syed Manzoorul Islamis now available in boiferry for only 70.00 TK. You can also read the e-book version of this book in boiferry.
| ধরন |
হার্ডকভার | ৬৫ পাতা |
| প্রথম প্রকাশ |
1985-02-01 |
| প্রকাশনী |
সন্দেশ |
| ISBN: |
9847020900380 |
| ভাষা |
বাংলা |
লেখকের জীবনী
সৈয়দ মনজুরুল ইসলাম (Syed Manzoorul Islam)
তিনি অধ্যাপনা করেন ইংরেজি সাহিত্যে, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে। একাডেমিক লেখালেখি ছাড়াও শিল্প-বিষয়ে প্রচুর লিখেছেন : তাঁর সর্বশেষ শিল্প-বিষয়ক বই মোহাম্মদ কিবরিয়া প্রকাশ করেছে বাংলাদেশ শিল্পকলা একাডেমী। ছোটগল্পকার হিসেবে সৈয়দ মনজুরুল ইসলামের আত্মপ্রকাশ ১৯৭৪ সালে, বিচিত্রা-য় প্রকাশিত ‘বিশাল মৃত্যু’ গল্পটি দিয়ে। তারপর দীর্ঘদিন নিষ্ক্রিয় ছিলেন। আশির দশকের শেষ দিকে বিচিন্তা-য় একটি গল্প প্রকাশের মধ্য দিয়ে তাঁর পুনরাবির্ভাব। তারপর নিয়মিত লিখছেন। এ পর্যন্ত ঢাকা ও কলকাতা থেকে চারটি গল্পগ্রন্থ বেরিয়েছে তাঁর। ২০০১ সালে প্রকাশ পায় আলো ও অন্ধকার দেখার গল্প। ২০০৫ সালে প্রকাশিত প্রেম ও প্রার্থনার গল্প প্রথম আলো বর্ষসেরা বইয়ের পুরস্কার লাভ করেছে। সৈয়দ মনজুরুল ইসলাম ১৯৯৬ সালে বাংলা একাডেমি পুরস্কার লাভ করেন।
