‘মহেশ’ শরৎচন্দ্র চট্টোপাধ্যায়ের লেখা একটি শিশুতোষ বই। বইটি রয়েল পাবলিশার্স থেকে সম্পূর্ণ নতুন অলঙ্করণে প্রকাশ হয়েছে। ৩২ পৃষ্ঠার বইটিতে প্রতিটি পৃষ্ঠায় ৮-১০ লাইন লেখা আর বাকী সবটুকু রঙিন ছবি। বিখ্যাত চিত্রশিল্পী সৈয়দ ইকবাল ছবিগুলো এঁকেছেন। উন্নতমানের মোটা কাগজে ছাপা বইটি শিশুদের জন্যে খুবই আকর্ষণীয়। মোটা বোর্ড কভারে পিন বাঁধাই বইটি শিশুদের ব্যবহারের জন্যও খুবই উপযোগী।
Show Less
Mohesh (rongin),Mohesh (rongin) in boiferry,Mohesh (rongin) buy online,Mohesh (rongin) by Sarat Chandra Chatterjee,মহেশ (রঙিন),মহেশ (রঙিন) বইফেরীতে,মহেশ (রঙিন) অনলাইনে কিনুন,শরৎচন্দ্র চট্টোপাধ্যায় এর মহেশ (রঙিন),9847025403611,Mohesh (rongin) Ebook,Mohesh (rongin) Ebook in BD,Mohesh (rongin) Ebook in Dhaka,Mohesh (rongin) Ebook in Bangladesh,Mohesh (rongin) Ebook in boiferry,মহেশ (রঙিন) ইবুক,মহেশ (রঙিন) ইবুক বিডি,মহেশ (রঙিন) ইবুক ঢাকায়,মহেশ (রঙিন) ইবুক বাংলাদেশে
শরৎচন্দ্র চট্টোপাধ্যায় এর মহেশ (রঙিন) এখন পাচ্ছেন বইফেরীতে মাত্র 112.00 টাকায়। এছাড়া বইটির ইবুক ভার্শন পড়তে পারবেন বইফেরীতে। Mohesh (rongin) by Sarat Chandra Chatterjeeis now available in boiferry for only 112.00 TK. You can also read the e-book version of this book in boiferry.
ধরন |
পেপারব্যাক | ৩২ পাতা |
প্রথম প্রকাশ |
2018-02-01 |
প্রকাশনী |
এ্যাবাকাস পাবলিকেশন্স |
ISBN: |
9847025403611 |
ভাষা |
বাংলা |
লেখকের জীবনী
শরৎচন্দ্র চট্টোপাধ্যায় (Saratchandra Chattopadhyay)
৩১শে ভাদ্র, ১২৮৩ - ২রা মাঘ, ১৩৪৪ রবিবার (১৫ সেপ্টেম্বর ১৮৭৬ – ১৬ জানুয়ারি ১৯৩৮) ছিলেন একজন বাঙালি লেখক, ঔপন্যাসিক, ও গল্পকার। তিনি দক্ষিণ এশিয়া এবং বাংলা ভাষার অন্যতম জনপ্রিয় কথাসাহিত্যিক।[২][৩] তার অনেক উপন্যাস ভারতবর্ষের প্রধান ভাষাগুলোতে অনূদিত হয়েছে। বড়দিদি (১৯১৩), পরিণীতা (১৯১৪), পল্লীসমাজ (১৯১৬), দেবদাস (১৯১৭), চরিত্রহীন (১৯১৭), শ্রীকান্ত (চারখণ্ডে ১৯১৭-১৯৩৩), দত্তা (১৯১৮), গৃহদাহ (১৯২০), পথের দাবী (১৯২৬), শেষ প্রশ্ন (১৯৩১) ইত্যাদি শরৎ চন্দ্র রচিত বিখ্যাত উপন্যাস।[২] বাংলা সাহিত্যের ইতিহাসে অপ্রতিদ্বন্দ্বী জনপ্রিয়তার দরুন তিনি 'অপরাজেয় কথাশিল্পী' নামে খ্যাত। তিনি কলিকাতা বিশ্ববিদ্যালয় থেকে ১৯২৩ খ্রিষ্টাব্দে জগত্তারিণী স্বর্ণপদক পান৷[৪] এছাড়াও, তিনি ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের থেকে 'ডিলিট' উপাধি পান ১৯৩৬ খ্রিষ্টাব্দে।