"লেট ম্যারেজ" বইয়ের সংক্ষিপ্ত কথা:
প্রায়সই দ্বীনী ভাই বোনদের থেকে ম্যাসেজ আসে, তারা ফ্যামিলিতে বিয়ের কথা বলতে পারছেন না "কিভাবে বলা যায়?"; বিশেষ করে লজ্জার দরুন এই সমস্যায় বোনেরা বেশি ভোগেন। বাবা-মা মনে করেন মেয়েকে বিভিন্ন ডিগ্রি অর্জন করিয়ে তারপর বিয়ে দিবেন, এই দিকে মেয়ের বয়স ২৭-২৮ অতিক্রম করে ফেলে। অপরদিকে ছেলে জব করা সত্ত্বেও সন্তান সচেতন(!) অনেক পিতা-মাতাই শিশুতুল্য আচরণ করেন, "বিয়ের বয়স হয়নি"- বলে এক প্রকার ধোকার মধ্যে বসবাস করেন। এই দিকে ছেলে-মেয়ের চরিত্র নষ্টামিতে ছেয়ে যাচ্ছে এর কোনো খোঁজ খবর নেই।
তাই এবার কেবল মাত্র পিতা-মাতাকে উদ্দেশ্য করে শায়খ আলী তানতাভীর (রহ) "লেট ম্যারেজ" বই। ৬৩ পৃষ্ঠার ছোট্ট এই বইটিতে শায়খ দ্বীন, সাইন্স, সাইকোলজি, সকল পার্সপেক্টিভ থেকে লেট ম্যারেজের ভয়াবহতা তুলে ধরেছেন।
Late Marriage,Late Marriage in boiferry,Late Marriage buy online,Late Marriage by Dr. Ali Tantabi,লেট ম্যারেজ,লেট ম্যারেজ বইফেরীতে,লেট ম্যারেজ অনলাইনে কিনুন,ড. আলী তানতাবী এর লেট ম্যারেজ,9847016800634,Late Marriage Ebook,Late Marriage Ebook in BD,Late Marriage Ebook in Dhaka,Late Marriage Ebook in Bangladesh,Late Marriage Ebook in boiferry,লেট ম্যারেজ ইবুক,লেট ম্যারেজ ইবুক বিডি,লেট ম্যারেজ ইবুক ঢাকায়,লেট ম্যারেজ ইবুক বাংলাদেশে
ড. আলী তানতাবী এর লেট ম্যারেজ এখন পাচ্ছেন বইফেরীতে মাত্র 60.00 টাকায়। এছাড়া বইটির ইবুক ভার্শন পড়তে পারবেন বইফেরীতে। Late Marriage by Dr. Ali Tantabiis now available in boiferry for only 60.00 TK. You can also read the e-book version of this book in boiferry.
ধরন |
পেপারব্যাক | ৬৪ পাতা |
প্রথম প্রকাশ |
2018-02-01 |
প্রকাশনী |
বইঘর |
ISBN: |
9847016800634 |
ভাষা |
বাংলা |
লেখকের জীবনী
ড. আলী তানতাবী (Dr. Ali Tantabi)
বিংশ শতাব্দীর এক সমাজচিন্তক দার্শনিক ড. শায়খ আলী তানতাবী। ১৯০৯ খ্রিস্টাব্দে সিরিয়ার দামেশক নগরীতে তাঁর জন্ম। পৈত্রিক আবাস মিসরের তানতা শহর হওয়ায় তানতাবী নামেই তিনি সমধিক পরিচিত। ছাত্রজীবনেই তুখােড় মেধার কারণে তিনি গবেষক শিক্ষকগণের দৃষ্টি কাড়েন। সেকালে গবেষণা ও জ্ঞানসাধনায় তার পারিবারিক ঐতিহ্য ছিল ঈর্ষণীয়। সেই পরিবারেই তিনি ইসলামি ও সাধারণ শিক্ষার সমন্বিত জ্ঞান অর্জন করে ঐতিহ্যের তিলকে সােনার প্রলেপ আঁটেন। সতেরাে বছর বয়স। থেকেই বিভিন্ন পত্রিকায় তাঁর গবেষণামূলক প্রবন্ধ-নিবন্ধ ও গল্প প্রকাশ হতে থাকে। ১৯৩৬ সালে সাম্রাজ্যবাদীদের জুলুম ও শােষণের বিরুদ্ধে রুখে দাঁড়াতে তিনি ইরাক গমন করেন। সুদীর্ঘ পাঁচ বছর পর দামেশকে ফিরে এসে বিচারক হিসেবে কর্মজীবন শুরু করেন। পর্যায়ক্রমে যােগ্যতার সিঁড়ি বেয়ে তিনি প্রধান বিচারপতির আসন অলঙ্কৃত করেন। আর লেখালেখি! সে তাে তার নেশা। এ নেশা তার মজ্জার সাথে মিশা। একটু সময় পেলেই এ চিন্তাবিদ কাগজ কলম হাতে লিখতে বসে যেতেন। তাঁর জ্ঞানের নিগুঢ় চশমায় ধরা পড়ে সমাজের রন্ধ্রে রন্ধ্রে ঘাপটি মেরে থাকা অসঙ্গতির কালাে পাহাড়। সেই অমানিশা দূর করতে তিনি। জ্বালান নানান রঙের জ্ঞানের মশাল। সেই আলােয় বিদুরিত হয় শত প্রকারের। আঁধার-অজ্ঞানতা; সম্বিৎ ফিরে পায়। হতাশাচ্ছন্ন জাতি। গবেষণামূলক লেখালেখির খ্যাতির মধ্য দিয়ে তিনি মক্কা মােকাররমা শরিয়া কলেজের অধ্যাপক নিযুক্ত হন। বিভিন্ন মিডিয়ায় যুগ-জিজ্ঞাসার সমাধানমূলক অনুষ্ঠান পরিচালনা করেন। পাশাপাশি নিয়মিত পত্র-পত্রিকায় কলাম লেখা, বিষয়ভিত্তিক গ্রন্থ প্রণয়ন আর বিভিন্ন মাদরাসা-কলেজে দরসদানও চলতে থাকে সমান গতিতে। ১৯৯৯ সালে ৯০ বছর বয়সে এ শায়খ মক্কা নগরীতে ইন্তেকাল করেন।