Loading...

কাঁদো নদী কাঁদো (হার্ডকভার)

স্টক:

১৯৮.০০ ১৪৮.৫০

একসাথে কেনেন

উপন্যাসের আখ্যানকাল মাত্র একটি দিনের স্টিমার যাত্রা। তবে ঘটনার বর্ণনা অনেক বছরের। নদীর নাম বাকাল । যার তীরে গড়ে ওঠা মফস্বল কুমুরডাঙা। এই মফস্বল শহরের অধিবাসীদের চিত্রই বর্ণনা করা হয়েছে ১৫৮ পৃষ্ঠার এই উপন্যাসে। গল্পের প্রধান চরিত্র মুহাম্মাদ মুস্তফা। শঠ প্রকৃতির বাবা মাঠে খুন হয় পরে থাকে৷ দরিদ্রক্লীষ্ট পরিবার থেকে শহরে পড়ালেখা করে হাকিম বনে যান মুহাম্মদ মুস্তফা। কিন্তু তার ফুপাতাে বােন খাদিজার রহস্যময় মৃত্যুতে জীবন ওলটপালট হয়ে যায়। খাদিজার আত্নহত্যার জন্য নিজেকে দায়ী ভাবে মুহাম্মাদ মুস্তফা। যার শেষটা হয় অত্যন্ত ট্রাজেডীর মধ্যে দিয়ে। অপরদিকে কুমুরডাঙার মানুষদের বাকাল নদীকে ঘিরে যাপিত জীবনের ঘাত প্রতিঘাতে এগিয়ে চলে গল্প।
Kado Nodi kado,Kado Nodi kado in boiferry,Kado Nodi kado buy online,Kado Nodi kado by Syed Waliullah,কাঁদো নদী কাঁদো,কাঁদো নদী কাঁদো বইফেরীতে,কাঁদো নদী কাঁদো অনলাইনে কিনুন,সৈয়দ ওয়ালীউল্লাহ্‌ এর কাঁদো নদী কাঁদো,Kado Nodi kado Ebook,Kado Nodi kado Ebook in BD,Kado Nodi kado Ebook in Dhaka,Kado Nodi kado Ebook in Bangladesh,Kado Nodi kado Ebook in boiferry,কাঁদো নদী কাঁদো ইবুক,কাঁদো নদী কাঁদো ইবুক বিডি,কাঁদো নদী কাঁদো ইবুক ঢাকায়,কাঁদো নদী কাঁদো ইবুক বাংলাদেশে
সৈয়দ ওয়ালীউল্লাহ্‌ এর কাঁদো নদী কাঁদো এখন পাচ্ছেন বইফেরীতে মাত্র 198 টাকায়। এছাড়া বইটির ইবুক ভার্শন পড়তে পারবেন বইফেরীতে। Kado Nodi kado by Syed Waliullahis now available in boiferry for only 198 TK. You can also read the e-book version of this book in boiferry.
ধরন হার্ডকভার | ১৫৯ পাতা
প্রথম প্রকাশ 2014-02-19
প্রকাশনী হাওলাদার প্রকাশনী
ISBN:
ভাষা বাংলা

ক্রেতার পর্যালোচনা

সৈয়দ ওয়ালীউল্লাহ্‌
লেখকের জীবনী
সৈয়দ ওয়ালীউল্লাহ্‌ (Syed Waliullah)

Syed Waliullah (তাঁর জন্ম চট্টগ্রাম শহরের ষোলশহর এলাকায়, ১৯২২ খ্রিষ্টাব্দের ১৫ আগস্ট) তাঁর পিতা সৈয়দ আহমাদুল্লাহ ছিলেন একজন সরকারি কর্মকর্তা; মা নাসিম আরা খাতুনও সমতুল্য উচ্চশিক্ষিত ও রুচিশীল পরিবার থেকে এসেছিলেন, সম্ভবত অধিক বনেদি বংশের নারী ছিলেন তিনি। ওয়ালীউল্লাহর আট বছর বয়সের সময় তার মাতৃবিয়োগ ঘটে। দুই বছর পর তার বাবা দ্বিতীয়বার বিয়ে করেন টাঙ্গাইলের করটিয়ায়। বিমাতা এবং বৈমাত্রেয় দুই ভাই ও তিন বোনের সঙ্গে ওয়ালীউল্লাহর সম্পর্ক কখনোই অবনতি হয় নি। তার তেইশ বছর বয়সকালে কোলকাতায় চিকিৎসা করতে গিয়ে মারা যান। তার পিতৃমাতৃবংশ অনেক শিক্ষিত ছিলেন। বাবা এম এ পাশ করে সরাসরি ডেপুটি মেজিস্ট্রেট চাকুরিতে ঢুকে যান; মাতামহ ছিলেন কোলকাতার সেন্ট জেভিয়ার্স থেকে পাশ করা আইনের স্নাতক; বড়ো মামা এমএবিএল পাশ করে কর্মজীবনে কৃতি হয়ে খানবাহাদুর উপাধি পেয়েছিলেন এবং স্ত্রী ওয়ালীউল্লাহর বড়ো মামী ছিলেন নওয়াব আবদুল লতিফ পরিবারের মেয়ে, উর্দু ভাষার লেখিকা ও রবীন্দ্রনাথের গল্প নাটকের উর্দু অনুবাদক। ১৯৩৯ সালে তিনি কুড়িগ্রাম উচ্চ বিদ্যালয় হতে ম্যাট্রিক, এবং ১৯৪১ সালে ঢাকা কলেজ থেকে ইন্টারমিডিয়েট পাস করেন। তার আনুষ্ঠানিক ডিগ্রি ছিলো ডিস্টিঙ্কশনসহ বিএ এবং অর্থনীতি নিয়ে এমএ ক্লাশে ভর্তি হয়েও শেষে পরিত্যাগ করেন। ১৯৪৭ সালে দেশ ভাগের পর ওয়ালীউল্লাহ ঢাকায় এসে প্রথমে ঢাকা বেতার কেন্দ্রের সহকারী বার্তা-সম্পাদক ও পরে করাচি কেন্দ্রের বার্তা-সম্পাদক (১৯৫০-৫১) হন। ১৯৫১-৬০ সাল পর্যন্ত তিনি পাকিস্তান সরকারের পক্ষে নয়াদিল্লি, সিডনি, জাকার্তা ও লন্ডনে বিভিন্ন উচ্চ পদে দায়িত্ব পালন করেন। ১৯৬০-১৯৬৭ সাল পর্যন্ত তিনি প্যারিসে পাকিস্তান দূতাবাসের ফার্স্ট সেক্রেটারি এবং ১৯৬৭-৭১ সাল পর্যন্ত ইউনেস্কোর প্রোগ্রাম স্পেশালিস্ট ছিলেন। সৈয়দ ওয়ালীউল্লাহ দুটি গল্পগ্রন্থ নয়নচারা (১৯৫১), দুই তীর ও অন্যান্য গল্প এবং তিনটি নাটক বহিপীর (১৯৬০), তরঙ্গভঙ্গ (১৯৬৪) ও সুড়ঙ্গ (১৯৬৪) রচনা করেছেন। ছোটগল্প ও নাটকেও তিনি সমাজের কুসংস্কার, ধর্মীয় ভন্ডামি, মানসিক ও চারিত্রিক স্খলন ইত্যাদিকে প্রতিভাসিত করেছেন। তিনি দেশ-বিদেশের নানা সাহিত্য পুরস্কার এবং বাংলাদেশ সরকারের ‘একুশে পদক’ (মরণোত্তর, ১৯৮৩) লাভ করেন। ১৯৭১ সালের ১০ অক্টোবর প্যারিসে তাঁর মৃত্যু হয় এবং প্যারিসের উপকণ্ঠে মদোঁ-স্যুর বেল্ভু-তে তিনি সমাহিত হন।

সংশ্লিষ্ট বই