যিনি কাজ করছেন বা যিনি কাজ খুঁজছেন বা যিনি কাজ করবেন বলে ভাবছেন, প্রত্যকের জন্যই অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ একটি শব্দ হল ”এমপ্লায়াবিলিটি” বা কর্মদক্ষতা।
একটি কাজ পেতে এবং কাজটি ধরে রাখতে, একটি সুযোগ পেতে বা একটি সুযোগ কে ধরে রাখতে বা সুযোগ আসবার পথ কে প্রসারিত করতে প্রয়োজন এমপ্লাবিলিটি। ”আমি জানি, কিন্তু আমি নিজ হাতে করতে পারি না” এটি এমপ্লায়াবিলিটি নয়। বরং এমপ্লায়াবিলিটি হচ্ছে ”আমি জানি এবং কর্মক্ষেত্রের নিয়ম অনুসারে নিজ হাতে করতে পারি”।
আমাদের বইটি’তে এই এমপ্লায়াবিলিটিকেই বিশ্লেষণ করা হয়েছে। এই বইটি তে মোট ১২টি অধ্যায় রয়েছে এবং এই ১২টি অধ্যায় আপনার জন্য ১২টি গাইডলাইন হিসেবে কাজ করবে যা আপনার জন্য ৩৬০ ডিগ্রী মডেল অনুযায়ী এই বই’তে সাজানো হয়েছে। আপনার যখন যে অধ্যায় প্রয়োজন, সেই অধ্যায় পড়বেন এবং প্রতিটি অধ্যায় শেষে রয়েছে অনুশীলনী। প্রতিটি অনুশীলনী নিজের জন্য সম্পূর্ণ করবেন। আমরা যেহেতু বলছি কাজ পাবার এবং কাজটি ধরে রাখার ফর্মুলা হচ্ছে এমপ্লায়াবিলিটি। তাই বইটি আপনি পড়বেন এবং আপনার জীবনকে রুপান্তর করবার জন্য প্রতিনিয়ত অনুশীলন করবেন। মনে রাখতে হবে, সফলতার কোন গোপন রহস্য নেই। আপনার সফলতার ফর্মূলা আপনাকেই খুঁজে বের করতে হবে। শুরু থেকে শীর্ষে যেতে বইটি আপনার গাইড হিসেবে কাজ করবে বলে আশা করছি।
Employability,Employability in boiferry,Employability buy online,Employability by K. M. Hasan Ripon,এমপ্লয়াবিলিটি,এমপ্লয়াবিলিটি বইফেরীতে,এমপ্লয়াবিলিটি অনলাইনে কিনুন,কে. এম. হাসান রিপন এর এমপ্লয়াবিলিটি,9789849532156,Employability Ebook,Employability Ebook in BD,Employability Ebook in Dhaka,Employability Ebook in Bangladesh,Employability Ebook in boiferry,এমপ্লয়াবিলিটি ইবুক,এমপ্লয়াবিলিটি ইবুক বিডি,এমপ্লয়াবিলিটি ইবুক ঢাকায়,এমপ্লয়াবিলিটি ইবুক বাংলাদেশে
কে. এম. হাসান রিপন এর এমপ্লয়াবিলিটি এখন পাচ্ছেন বইফেরীতে মাত্র 270.00 টাকায়। এছাড়া বইটির ইবুক ভার্শন পড়তে পারবেন বইফেরীতে। Employability by K. M. Hasan Riponis now available in boiferry for only 270.00 TK. You can also read the e-book version of this book in boiferry.
ধরন |
হার্ডকভার | ২৩২ পাতা |
প্রথম প্রকাশ |
2021-02-01 |
প্রকাশনী |
অদম্য প্রকাশ |
ISBN: |
9789849532156 |
ভাষা |
বাংলা |
লেখকের জীবনী
কে. এম. হাসান রিপন (K. M. Hasan Ripon)
কে. এম. হাসান রিপন
অনেকের কাছেই তিনি রিপন নামেই পরিচিত। পুরো নাম কে. এম. হাসান। ছোটবেলা থেকেই খুব ইচ্ছে ছিলো ভালো কিছু করার। প্রিয় শিক্ষক কে দেখে মনে হতো একজন মানুষ কে বদলে দেয়ার জন্য একজন শিক্ষকের ভূমিকা বা শিক্ষার অবদান অসামান্য। তাই ছোটবেলা থেকেই ভাবতেন আমিও কি পারবো? মনে মনে অনেক কল্পনা/পরিকল্পনা। মানুষ যে তার স্বপ্ন দ্বারা পরিচালিত হয় তার প্রমান হয়তো তিনি। ক্যারিয়ারের শুরুটাই করেছেন তিনি যুব বা তরুনদের দক্ষতা উন্নয়নের লক্ষ্যে। প্রায় ২০ বছর ধরে তরুনদের কর্মদক্ষতা উন্নয়ন বা এমপ্লয়াবিলিটি নিয়ে কাজ করে যাচ্চেন। প্রত্যক্ষ বা পরোক্ষভাবে শিক্ষার মাধ্যমে অবদান রাখছেন সমাজ উন্নয়নে। ইতিমধ্যে ব্যাপক জনপ্রিয়তা অর্জন করেছেন নিজের কর্মের মাধ্যমে। নজর কেড়েছেন সরকারী, বেসরকারী ও আন্তর্জাতিক প্রতিষ্ঠান সমূহের। তরুনদের সাথে কাজ করবার সুবাদে ইতিমধ্যে ঘুরে বেড়িয়েছেন দেশের প্রত্যন্ত অঞ্চলে। তুলে নিয়ে এসেছেন তরুনদের সফলতার গল্প যা ছড়িয়ে দিয়েছেন দেশের মাটি ছাড়িয়ে আন্তর্জাতিক পর্যায়ে। যেখানে গিয়েছেন প্রচার করেছেন তার সাফল্যে স্লোগান “অনুশীলনে সবই সম্ভব” যা ইতিমধ্যে নাড়া দিয়েছে তরুন সমাজকে এবং কাজ করছে অনুপ্রেরনার উৎস হিসেবে। সময়ের সাথে সাথে জনাব কে. এম. হাসান রিপন একজন ব্লগার, প্রশিক্ষক, পাবলিক স্পিকার, ক্রিয়েটিভ কন্টেন্ট ডেভেলপার এবং পরামর্শক হিসেবে যথেষ্ঠ সুনাম অর্জন করেছেন। ইতিমধ্যে কাজ করেছেন সরকারী, বেসরকারী, আন্তর্জাতিক ও কর্পোরেট সংস্থা সমূহে। জনাব হাসান রিপন মূলত তিনটি বিষয়কে কেন্দ্র করে দক্ষতা উন্নয়নে কাজ করে যাচ্ছেন কর্মদক্ষতা বিকাশ (Employability Enhancement), ডিজিটাল রূপান্তর (Digital transformation) ও উদ্যোক্তা উন্নয়ন (Employability Development)। বর্তমানে তিনি বাংলাদেশ স্কিল ডেভেলপমেন্ট ইনস্টিটিউট ও ড্যাফোডিল ইন্টারন্যাশনাল কলেজের নির্বাহী পরিচালক এবং ড্যাফোডিল পলিটেকনিক ইনস্টিটিউটের অধ্যক্ষ হিসাবে কাজ করছেন। তিনি ড্যাফোডিল ইন্টারন্যাশনাল বিশ্ববিদ্যালয়ে এমপ্লয়াবিলিটি মেন্টর হিসাবেও কাজ করছেন। তার শিক্ষাগত যোগ্যতা, বর্তমান পেশা এবং বিভিন্ন অর্জন সম্পর্কে জানতে তার ব্যক্তিগত ওয়েব সাইট ভিজিট করা যেতে পারে: htt://kmhasanripon.info. এমপ্লয়াবিলিটি বইটি লিখবার আগে তিনি বাংলাদেশের অধিকাংশ প্রথমসারীর সরকারী-বেসরকারী বিশ্ববিদ্যালয়, পলিটেকনিকের শিক্ষার্থদের সাথে সরাসরি আলাপ করেছেন এবং এমপ্লয়াবিলিটির গ্যাপ খুঁজে বের করার চেষ্টা করেছেন। ২০১৫ থেকে ২০১৯ সাল পর্যন্তু প্রায় ৬৫ হাজার তরুনের সাথে সাক্ষাত করেছেন। তার তৈরি করা পাইলট প্রোগ্রাম “এমপ্লয়াবিলিটি মেন্টরিং” এর মাধ্যমে ২০২০ সালে বেকার অথবা কর্মক্ষেত্রে উন্নয়ন করতে পারছেন এমন প্রায় ১৪০ জনকে সরাসরি প্রযুক্তির মাধ্যমে তার উদ্ধাবিত কনসেপ্ট ”Employability Mentoring through Hand Holding Process” এর ক্যারিয়ার বিকাশে সাহায্য করেন সম্পূর্ণ বিনামূল্যে। সেখান থেকে ধারনা তৈরি করে ২০২০ সালের নভেম্বর মাসে সিদ্ধান্ত নেন বই লিখবার যার নাম এমপ্লয়াবিলিটি এবং সৃষ্টিকর্তার অশেষ কৃপায় আজ বইটি আপনার হাতে শোভা পাচ্ছে।