Loading...

প্রিয় সঙ্গীতশিল্পীদের বই (হার্ডকভার)

লেখক: জয় শাহরিয়ার, লেখক: তাহসান খান, লেখক: রিজন আহমেদ, লেখক: জুনায়েদ ইভান

বিষয়: প্যাকেজ
স্টক:

১৮০৫.০০ ১১৭৩.২৫

একসাথে কেনেন


মেঘমিলন
ছোটবেলায় সবকিছু রঙিন রঙিন ভালো লাগত। সাদা কালো জীবন মনে হত বেমানান। আস্তে আস্তে সময়ের সাথে সাথে রঙ গুলোকে অসহ্য লাগতে থাকে। অবিশ্বাসের ভয়াবহতায় মনে হতে থাকে জীবন সাদা কালোই ভালো। প্রজাপতির রঙগুলো মনে হয় অভিশাপ। জীবন রঙিন বলেই রঙ হারানোর ভয় থাকে। সাদা কালো থেকে রঙ হারায় না কখনো।
অনুভূতির অভিধান
বিস্ময় আমি এমন একটা যুগে বড় হই যখন স্কুলে কিংবা বাসায় শাসনের নামে মৃদু প্রহারের প্রয়ােগ ছিল খুব স্বাভাবিক একটা ব্যাপার। কিন্তু আমার স্কুল ছিল সেন্ট যােসেফ হাই স্কুল, একটা মিশনারি স্কুল । অনেক বছর ধরে বিদেশী হেড মাস্টারদের পরিচালনায় থাকায় অন্যান্য স্কুলের তুলনায় শারীরিক প্রহারের প্রয়ােগ ছিল খুব কম। আর আমিও ছিলাম শান্ত শিষ্ট (লেজবিশিষ্ট) তাই মার খেতে হয়নি কখনাে, বাসায় যদিও আমার বাবা মা বরাবরই খুবই কড়া প্রকৃতির ছিলেন, এই ব্যাপারটায় তারা ছিলেন অসম্ভব প্রগতিশীল এবং নমনীয়। মােটকথা, যে যুগে বেড়ে ওঠা মানে জালি বেতের সাঁড়াশি অভিযানে পুরাে প্রজন্ম তটস্থ, সেই যুগে প্রহার ব্যতিরেকেই আমার শৈশবের বেড়ে ওঠা।
এবং বিশ্বজিৎ
কুমার বিশ্বজিৎ। বাংলা গানের কিংবদন্তি। তাঁর আত্মকথনমূলক আত্মজৈবনিক গ্রন্থ "এবং বিশ্বজিৎ "। লিখেছেন আরেক গানের মানুষ জয় শাহরিয়ার। বাংলাদেশের গানে কুমার বিশ্বজিতের পথচলা দীর্ঘ চার দশকের। এই সময়ে তাঁর যে যাত্রা তার এক মলাটে প্রকাশ "এবং বিশ্বজিৎ"।
বাইশের বন্যা
সময় তখন রাত বারোটার কাছাকাছি। সারাদিন ধরে ৭৫০ বস্তা ত্রাণ বিতরণ শেষে, দিরাইয়ে সেনাবাহিনীর অস্থায়ী ক্যাম্পের উদ্দেশ্যে ফিরছি। সারাদিনের ক্লান্তি শেষে ত্রাণের বস্তায় হেলান দিয়ে ঝিমাচ্ছিলাম, কখন যে চোখ লেগে গিয়েছিল খেয়াল নেই। হঠাৎ প্রিয়ত আমাকে ঘুম থেকে ডেকে তুলে বললো যে, আমাদের পেছনে ডাকাত তাড়া করছে। আমি হতভম্ব হয়ে গেলাম। প্রচণ্ড বুক কাঁপছে আমার। ডানে-বামে তাকিয়ে দেখি চারপাশটা ঘুটঘুটে অন্ধকার। মাঝিকে ডেকে বললাম যে মামা পেছনে টর্চ জ্বালান। টর্চের আলোয় দেখলাম মাঝবয়সী অনেকগুলো লোক ট্রলারের মধ্যে বাঁশ, ধারালো দা হাতে দাঁড়িয়ে আছে। আমার বুঝতে বাকি রইলো না ট্রলারগুলো যে গতিতে এগোচ্ছে, তাতে বড়জোড় আর দশ মিনিট সময় লাগবে আমাদের ট্রলারটা ধরতে। আমি সেনাবাহিনীকে অনবরত ফোন করতে থাকলাম কিন্তু কোন নেটওয়ার্ক পাচ্ছি না। হঠাৎ মাঝি আমাদের ডেকে বললো, আপনেরা একটা পলিথিনের মধ্যে আপনেগো মোবাইল আর টাকা-পয়সা একসাথে কইরা রাইখা দেন; নাইলে আইজ আর কেউ বাঁইচা ফিরতে পারবেন না!
নিকটবর্তী ব্যবধান
জনপ্রিয় সংগীতশিল্পী জুনায়েদ ইভান এর প্রথম কবিতার বই 'নিকটবর্তী ব্যবধান'! প্রায় ৬ মাস সময় নিয়ে এ বইটি লিখেছেন। এমনকি ইউরোপে কনসার্ট করতে গিয়ে যে ১৫ দিন বাইরে ছিলেন, শেষের দিনগুলোতে সব আয়োজন উপেক্ষা করে হোটেলে তিনি একা থেকেছেন—শুধুমাত্র এ বইটি লেখার জন্য।
Books by favorite musicians,Books by favorite musicians in boiferry,Books by favorite musicians buy online,Books by favorite musicians by Tasrif Khan,প্রিয় সঙ্গীতশিল্পীদের বই,প্রিয় সঙ্গীতশিল্পীদের বই বইফেরীতে,প্রিয় সঙ্গীতশিল্পীদের বই অনলাইনে কিনুন,তাসরিফ খান এর প্রিয় সঙ্গীতশিল্পীদের বই,Books by favorite musicians Ebook,Books by favorite musicians Ebook in BD,Books by favorite musicians Ebook in Dhaka,Books by favorite musicians Ebook in Bangladesh,Books by favorite musicians Ebook in boiferry,প্রিয় সঙ্গীতশিল্পীদের বই ইবুক,প্রিয় সঙ্গীতশিল্পীদের বই ইবুক বিডি,প্রিয় সঙ্গীতশিল্পীদের বই ইবুক ঢাকায়,প্রিয় সঙ্গীতশিল্পীদের বই ইবুক বাংলাদেশে
তাসরিফ খান এর প্রিয় সঙ্গীতশিল্পীদের বই এখন পাচ্ছেন বইফেরীতে মাত্র 1173 টাকায়। এছাড়া বইটির ইবুক ভার্শন পড়তে পারবেন বইফেরীতে। Books by favorite musicians by Tasrif Khanis now available in boiferry for only 1173 TK. You can also read the e-book version of this book in boiferry.
ধরন হার্ডকভার | ৫৬৮ পাতা
প্রথম প্রকাশ 2023-07-12
প্রকাশনী বইফেরী কালেকশন
ISBN:
ভাষা বাংলা

ক্রেতার পর্যালোচনা

তাসরিফ খান
লেখকের জীবনী
তাসরিফ খান (Tasrif Khan)

আমার জন্ম ১৯৯৪ সালের জুন মাসে। চার ভাইয়ের মধ্যে আমি তৃতীয়। বাবা ছিলেন স্কুল শিক্ষক আর মা গৃহিণী। নেত্রকোনায় নিজ এলাকার অলিতে-গলিতে ছুটোছুটি আর খেলাধুলাতেই কেটেছে আমার শৈশব-কৈশোরের সময়টা। ছোটবেলা থেকেই পড়াশোনায় আমি খুব একটা মনোযোগী ছিলাম না। ইচ্ছে ছিলো অভিনয় করবো, নয়তো খেলোয়াড় কিংবা গায়ক হবো। তাই পড়াশোনায় খুব একটা ভালো ফলাফল কখনোই করতে পারতাম না। কোনোরকম উচ্চমাধ্যমিক শেষ করে ঢাকায় এসে পড়াশোনা শুরু করি একটি বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ে। বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়ার সময়টাতেই পুরোদমে গান নিয়ে কাজ করার সিদ্ধান্ত নিই। পরবর্তীতে কুঁড়েঘর নামে একটি ব্যান্ড তৈরির মাধ্যমে গান নিয়ে আমার পথচলা শুরু করি। এখন পর্যন্ত অনেকগুলো মৌলিক গান করার পাশাপাশি সমাজের দুঃস্থ মানুষদের পাশে দাঁড়ানোর চেষ্টা করে যাচ্ছি। ইচ্ছে আছে―যতোদিন বাঁচবো, গান গাইবো আর অসহায় মানুষদের পাশে দাঁড়িয়ে নিজের ইচ্ছেগুলো পূরণ করে যাবো।

সংশ্লিষ্ট বই