Loading...

ভ্রমণ হিমালয়ান রাজ্যসমূহে (হার্ডকভার)

স্টক:

২৫০.০০ ১৮৭.৫০

একসাথে কেনেন

হিমালয়ের আশেপাশের দেশ ভ্রমণ। পাহাড়ের পাদদেশের মানুষজনের জীবন যাপনের খন্ডচিত্র তুলে ধরা হয়েছে এই বইয়ের পাতায়। সাথে রয়েছে সেসব স্থানের রঙিন দৃশ্যাবলির ছবি।
Bhramon himalyan rajyasamuhe,Bhramon himalyan rajyasamuhe in boiferry,Bhramon himalyan rajyasamuhe buy online,Bhramon himalyan rajyasamuhe by Joti Bikash Borua,ভ্রমণ হিমালয়ান রাজ্যসমূহে,ভ্রমণ হিমালয়ান রাজ্যসমূহে বইফেরীতে,ভ্রমণ হিমালয়ান রাজ্যসমূহে অনলাইনে কিনুন,জ্যোতি বিকাশ বড়ুয়া এর ভ্রমণ হিমালয়ান রাজ্যসমূহে,9789848690821,Bhramon himalyan rajyasamuhe Ebook,Bhramon himalyan rajyasamuhe Ebook in BD,Bhramon himalyan rajyasamuhe Ebook in Dhaka,Bhramon himalyan rajyasamuhe Ebook in Bangladesh,Bhramon himalyan rajyasamuhe Ebook in boiferry,ভ্রমণ হিমালয়ান রাজ্যসমূহে ইবুক,ভ্রমণ হিমালয়ান রাজ্যসমূহে ইবুক বিডি,ভ্রমণ হিমালয়ান রাজ্যসমূহে ইবুক ঢাকায়,ভ্রমণ হিমালয়ান রাজ্যসমূহে ইবুক বাংলাদেশে
জ্যোতি বিকাশ বড়ুয়া এর ভ্রমণ হিমালয়ান রাজ্যসমূহে এখন পাচ্ছেন বইফেরীতে মাত্র 200.00 টাকায়। এছাড়া বইটির ইবুক ভার্শন পড়তে পারবেন বইফেরীতে। Bhramon himalyan rajyasamuhe by Joti Bikash Boruais now available in boiferry for only 200.00 TK. You can also read the e-book version of this book in boiferry.
ধরন হার্ডকভার | ১২০ পাতা
প্রথম প্রকাশ 2022-01-01
প্রকাশনী মুক্তদেশ প্রকাশন
ISBN: 9789848690821
ভাষা বাংলা

ক্রেতার পর্যালোচনা

জ্যোতি বিকাশ বড়ুয়া
লেখকের জীবনী
জ্যোতি বিকাশ বড়ুয়া (Joti Bikash Borua)

১৯৪৩ সালে চট্টগ্রামের আনোয়ারা থানার তালসরা গ্রামের এক সম্ভ্রান্ত ঐতিহ্যবাহী বৌদ্ধ পরিবারে জন্মগ্রহণ করেন। তাঁর পিতা মাষ্টার সুরেন্দ্র লাল বড়–য়া ছিলেন বিশিষ্ট সমাজহিতৈষী ও শিক্ষাবিদ, বৃটিশ আমলে পরৈকোড়া ইউনিয়ন বোর্ডের সাবেক প্রেসিডেন্ট, চট্টগ্রাম জেলা জুরী বোর্ডের সাবেক সদস্য, ‘সপ্তগ্রাম প্রজ্ঞাতিষ্য স্মৃতি সমিতি’র প্রতিষ্ঠাতা এবং “নিত্যপাঠ্য ধর্মপদ” নামে বিখ্যাত গ্রন্থের প্রণেতা। জ্যোতি বিকাশ বড়ূয়া ১৯৬৫ সালে তৎকালীন পূর্ব পাকিস্তান প্রকৌশল বিশ্ববিদ্যালয় হতে সিভিল ইঞ্জিনীয়ারিংএ স্নাতক হন। ১৯৬৬ সালে সরকারী চাকুরীতে যোগাযোগ মন্ত্রণালয়ের অধীনে ‘সড়ক ও জনপথ দপ্তর’এ যোগ দেন। ১৯৯৯ সালে সড়ক ও জনপথ দপ্তরের ‘অতিরিক্ত প্রধান প্রকৌশলী’ হিসাবে অবসর গ্রহণ করেন। ১৯৯৫-৯৭ সালে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ‘প্রধান প্রকৌশলী’ হিসেবেও দায়িত্ব পালন করেন। তিনি ‘বাংলাদেশ জাতিসংঘ সমিতি’র সহ-সভাপতি ও ‘বাংলাদেশ এশিয়াটিক সোসাইটি’র আজীবন সদস্য। তিনি ১৯৯৪ সালে উত্তরবঙ্গের আদিবাসীদের সংগঠিত করে, আবার তাদের বিস্মৃত ধর্মে অর্থাৎ বৌদ্ধধর্মে ফিরিয়ে আনেন এবং রংপুরের মিঠাপুকুরে তাদের জন্য কেন্দ্রীয় বৌদ্ধবিহার “মিঠাপুকুর বেণুবন” বিহার প্রতিষ্ঠা করেন। তিনি আমেরিকা, কানাডা এবং ইউরোপ ও এশিয়ার বহু দেশ ভ্রমণ করেছেন। ভারতীয় উপমহাদেশ ও এশিয়ার বিভিন্ন দেশে বৌদ্ধ-স্থাপনা ও প্রাচীন কীর্তিসমূহ বিশদভাবে দেখেছেন। তাঁর এই কার্যক্রম এখনো অব্যাহত আছে। এছাড়া তিনি অবসর জীবনে নিজেকে বৌদ্ধ কৃষ্টি, ইতিহাস ও ঐতিহ্যের উপর গবেষণা, বৌদ্ধচর্চা ও ধর্মভাবনা এবং বৌদ্ধ সাহিত্য ও ভ্রমণ কাহিনী রচনায় নিয়োজিত রেখেছেন। ইতিমধ্যে তাঁর আরো ১৬টি গ্রন্থ প্রকাশিত হয়েছে।

সংশ্লিষ্ট বই