ULL.LUT.
উন্নয়নশীল দেশসমুহের আর্থ-সামাজিক উন্নয়নের ক্ষেত্রে এনজিও’র গুরুত্ব সম্পর্কে নতুন করে বলার অবকাশ আছে বলে মনে হয় না। সত্তুরের উপকুলীয় ঘূর্ণিঝড় ও বাংলাদেশের স্বাধীনতার পর থেকেই যুদ্ধ কিন্তু এই দেশের পুনর্বাসন ও পুনর্গঠনের সহায়তার জন্য এন,জি,ওসমূহ, তাদের কর্মকাণ্ড শুরুর মাধ্যমে ক্রমান্বয়ে অবস্থান করে নিতে থাকে। পুনর্বাসন কর্মক্কা থেকে শুরু করে বর্তমানে দরিদ্র নিরসনসহ সামাজিক অনকাঠামোমূলক কর্মকাকে এদের অংশীদারিত্ব বৃদ্ধি করে অনেক ক্ষেত্রেই সফলতার স্বাক্ষর রাখতে সক্ষম হচ্ছে। এটা আমাদের মতাে মধুমিত, বেকার সমস্যাসংকুল | আর্থ-সামাজিন অবস্থার পত্রিবর্তনের গতি গণৰাগের ক্ষেত্রে ধনাত্বক মাত্রা সংযােজন করতে সমর্থ হবে বলে ধরে নেয়া যেতে পারে। এনজিওসহ মৃণাগানে এলো মাত্র সম্পাদন করতে সাল হলে আমাদের অনুন্নত অর্থনৈতিক অবস্থার পরিবর্তনের ক্ষেত্রে আরও গতি সংযােজিত হওয়ার অনশ থানল গফল গতাশ শুরা যেতে পারে। স্বাধীনতার পূর্থে বেসরকারী স্বেচ্ছাসেবী সংস্থাসমূহের (এনজিও) অপর্ণা তেমন লক্ষণীয় ছিল না। ১৯৭০ সালের উপকুলীয় ঘূর্ণিঝড় ও ১৯৭১-এর মুক্তিযুদ্ধের পর এলেশন অসামান্য মাখা মা, ঐশ, স্বাস্থ্যসেবা এ আশ্রয়মিত পুনর্বাসন কাজে নিয়ােজিত হয় বেশ কিছুসংখ্যক দেশী ও বেদেশী এনজিও। ব্র্যাক, গুদখা । মা বাংলাদেশী এমগি , তখনই সংঘবদ্ধ হয়। আর গ্রামীণ ব্যাংক কোনাে এনজিও না হলেও, কিন্তু এনজিও হিসেবে ব্যাপকভাবে এটি বিশ্বব্যাপী পরিচিতি লা করেছে। গ্রামীণ দরিদ্র জনগােষ্ঠির মধ্যে শিক্ষা, চিকিৎসা, স্বাস্থ্য, পরিবেশ সংরক্ষণ, দরিদ্র বিমােচনসহ সামগ্রিক আর্থ-সামাজিক উন্নয়নের লক্ষ্যে এনবিংও কর্তৃক বহুমুখী কমাচী গ্রহণ করে শসাধারণের দোরগোড়ায় এদের সেবাধর্মী কান পেজে শেয়ার ক্রমবর্ধমান মাত্র। পরিলক্ষিত হচ্ছে। এনজিওসমূহ বর্তমানে আমাদের সরকারী উন্নয়ন কর্মকাণ্ডের সহায়তায় তাদের সমান্তরাল কার্যক্রম পদিনের মাধ্যমে অর্গ-সামাজিক উন্নয়নের ক্ষেত্রে উ9াখমােগ্য অবদান রাখতে সক্ষম হচ্ছে, কিন্তু কোংশ জিও যাতে আমাদের ধর্মীয় ও সামাজিক মূল্যবােধের অবক্ষয়ের সহমূলক কোনাে কর্মকাণ্ড সম্পন্নের ক্ষেত্রে সফলকা লা করতে না পারে সে বিষয়ে এনজিও ব্যুরাের মাধ্যমে মনিটরিং-এর ব্যবস্থা থাকা অন্তু ন! স্বা। এত গুম হাতে বিদেশী দাতালে। হীন উদেশ্য চরিতার্থের এজেন্ট হিসেবে দায়িত্ব পালন না। করে সে নিয়েও তার পক্ষ থেকে এ বিষয়ক নানাের মাধ্যমে সক দষ্টি হয় না বা অত্যন্ত আবশক হিসেবে বিবেচনার দাবী রাখে।
Bangladesh Er EGO,Bangladesh Er EGO in boiferry,Bangladesh Er EGO buy online,Bangladesh Er EGO by Anu Muhammad,বাংলাদেশের এনজিও,বাংলাদেশের এনজিও বইফেরীতে,বাংলাদেশের এনজিও অনলাইনে কিনুন,আনু মুহাম্মদ এর বাংলাদেশের এনজিও,9848298711,Bangladesh Er EGO Ebook,Bangladesh Er EGO Ebook in BD,Bangladesh Er EGO Ebook in Dhaka,Bangladesh Er EGO Ebook in Bangladesh,Bangladesh Er EGO Ebook in boiferry,বাংলাদেশের এনজিও ইবুক,বাংলাদেশের এনজিও ইবুক বিডি,বাংলাদেশের এনজিও ইবুক ঢাকায়,বাংলাদেশের এনজিও ইবুক বাংলাদেশে
আনু মুহাম্মদ এর বাংলাদেশের এনজিও এখন পাচ্ছেন বইফেরীতে মাত্র 320.00 টাকায়। এছাড়া বইটির ইবুক ভার্শন পড়তে পারবেন বইফেরীতে। Bangladesh Er EGO by Anu Muhammadis now available in boiferry for only 320.00 TK. You can also read the e-book version of this book in boiferry.
ধরন |
হার্ডকভার | ৩০৮ পাতা |
প্রথম প্রকাশ |
2011-02-01 |
প্রকাশনী |
জ্ঞান বিতরণী |
ISBN: |
9848298711 |
ভাষা |
বাংলা |
লেখকের জীবনী
আনু মুহাম্মদ (Anu Muhammad)
(জন্ম: ২২ সেপ্টেম্বর, ১৯৫৬) পুরো নাম আনু মুহাম্মদ আনিসুর রহমান হলেও আনু মুহাম্মদ নামেই অধিক পরিচিত, জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের অর্থনীতি বিভাগের শিক্ষক। ঢাকায় লেখাপড়া শেষ করে ১৯৮২ থেকে জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের অর্থনীতি বিভাগে যোগদান করেন। এছাড়া একই বিশ্ববিদ্যালয়ের নৃবিজ্ঞান বিভাগেও শিক্ষকতা করেছেন। শিক্ষকতার পাশাপাশি বিশ্বব্যাপী শোষণ, বৈষম্য, নিপীড়ন ও আধিপত্য বিরোধী তত্ত্বচর্চা ও লড়াইয়ে সক্রিয় অংশ নেন। বাংলাদেশের প্রাকৃতিক সম্পদে জনগণের মালিকানা প্রতিষ্ঠার আন্দোলনসহ যে কোন প্রকার নির্যাতনের বিরুদ্ধে সোচ্চার ভূমিকা পালন করেন। বর্তমানে তিনি তেল-গ্যাস-খনিজ সম্পদ ও বিদ্যুৎ-বন্দর রক্ষা জাতীয় কমিটির সদস্য সচিব। বাংলাদেশে মার্কসীয় অর্থনীতি ও রাজনৈতিক অর্থনীতি সংক্রান্ত আলোচনায় তিনি সবচেয়ে পরিচিত লেখক।