কোন রেটিং নেই! (0)

আমারে না হয় না জানো (হার্ডকভার)

লেখক: ফারজানা মিতু

বিষয়: উপন্যাস: সমকালীন উপন্যাস, রোমান্টিক উপন্যাস ও অন্যান্য

স্টক:

৳ ~~২০০.০০~~ ৳ ১৬০.০০

ভুল তথ্য রিপোর্ট করুন

একসাথে কেনেন

পরীক্ষা দিয়ে তাড়াহুড়া করে বের হয় কবিতা। মনে মনে আল্লাহ্ আল্লাহ্ করতে থাকে। আজকে যে কী আছে কপালে! আজকে ওর মা ওকে মেরে - ফ্যানের সাথে ঝুলিয়ে দেবে নির্ঘাত। সকালে বের হবার সময়ই চিঙ্কার শুরু করে দিয়েছিলাে। আর মারই বা দোষ কি! এমন দিনেই পরীক্ষা ছিলাে যেদিন কবিতারা বাসা পালটিয়ে আরেক জায়গায় যাচ্ছে। বাসা বদলানাের মতাে বাজে কাজে আর হয় না আর কবিতার মায়ের এই এক অভ্যাস। ঠিক একবছর পর পর বাসা বদলানাে চাইই চাই। বলে- একই বাসায় একই রকম ঘর সাজানাে দেখতে দেখতে নাকি মেজাজ খারাপ হয়ে যায়। তাই নতুন বাসা মানে নতুনত্ব কিছু আর নতুনত্ব খুঁজতেই সবাইকে এই ঝামেলার ভেতর দিয়ে যেতে হয়। বাসার প্রতিটা মানুষ বিরক্ত। সবচেয়ে বেশি বিরক্ত কবিতার ছােট। বােন কান্তা। কারণ কান্তা এই বাসার সবচেয়ে কাজের, তাই স্বাভাবিকভাবে বাসা বদলানাের যা কিছু গুরু দায়িত্ব সবই ওর ওপর দিয়ে যায়। কবিতা পুরােই কান্তার উল্টো, খুবই অলস ধরনের, ক্লাস শেষে বাসায় ফিরে টানা সন্ধ্যা পর্যন্ত ঘুমানাে চাই। বাসায় ফিরতে ফিরতে ভাবছিলাে বাসায় যেয়ে বিছানা গােছানাে পাবে তাে ঘুমানাের? আপা এখন কই যামু? রিকশাওয়ালা পিছনে মাথা ঘুরিয়ে জিজ্ঞেস করে।

ধরন	হার্ডকভার \| ৮০ পাতা
প্রথম প্রকাশ	2016-02-02
প্রকাশনী	দিব্য প্রকাশ
ISBN:	9789849196686
ভাষা	বাংলা

ক্রেতার পর্যালোচনা

কোন রেটিং নেই!

লেখকের জীবনী

ফারজানা মিতু (Farzana Mitu)

Farzana Mitu পৃথিবীতে প্রেম সব থেকে বড়ো একটা বিষয়। প্রেম না থাকলে হয়তো কোনো সংঘাতও থাকতো না। জীবন একঘেয়ে হয়ে যেতো। এমনটাই ভাবেন কথাশিল্পী ফারজানা মিতু। লেখালেখিতে তাই প্রধান উপকরণ- প্ৰেম। তবে কখনো কখনো প্রেমের চেয়েও মহান উপকরণ খুঁজেছেন। তিনি কিন্তু ঘুরে ফিরে বিরহ আর প্রেমই একাকার হয়ে উঠেছে তার লেখায়। শুরুটা ছিল কবিতা দিয়ে তারপর উপন্যাস। এরই মধ্যে লিখে ফেলেছেন দেড় ডজন। উপন্যাস। দেশের শীর্ষস্থানীয় পত্রিকায় প্রতিদিনই ছাপা হচ্ছে কোনো না কোনো লেখা। কবিতা, ছোটগল্প, প্ৰবন্ধ সব শাখাতেই সমান বিচরণ। বাবা অন্তঃপ্ৰাণ । অভিমানী। খুব আবেগ প্রবণ এই কথাশিল্পীর জন্ম ১১ ডিসেম্বর। লেখালিখির পাশাপাশি সামাজিক সচেনতামূলক বেশ কিছু কর্মকাণ্ডে তিনি রাজপথের সৈনিক। সোচার হয়েছেন নিজে, সচেতন করেছেন চারপাশের মানুষকে। চরে বেড়িয়েছেন বিশ্বের ৩৫টি দেশ। বাংলাদেশ তাঁর স্বপ্নের ঠিকানা। তার প্রতি পাঠকের উৎসাহী করে প্রতিনিয়ত।