Loading...

আইন-ই-আকবরী ও আকবরের জীবনী (হার্ডকভার)

লেখক: আবুল ফজল

স্টক:

২৫০.০০ ২০০.০০

একসাথে কেনেন

"আইন-ই-আকবরী ও আকবরের জীবনী"বইটির সম্পর্কে কিছু কথা:
পাঁচকড়ি বন্দ্যোপাধ্যায় তার এই অনূদিত গ্রন্থের ‘পরিশিষ্টের বক্তব্য’ অংশে বলেছেন, ‘আইন-ই-আকবরী আকবরনামা পুস্তকের পরিশিষ্ট মাত্র।
আমরা জানি এই দুই গ্রন্থের রচয়িতাই আবুল ফজল। আমাদের জানা আছে সম্রাট আকবরের নবরত্ন’র কথা। এই নবরত্ন’র একজন, সম্রাট আকবরের মুখ্য সচিব এবং আরও নানা কারণে বিশিষ্ট, আবুল ফজল। আবুল ফজলের অন্যান্য গ্রন্থের মধ্যে আছে ‘ইয়ার-ই-দানিশ। মনে হতে পারে, তিনি শুধু লেখালেখি ও সচিবের ভূমিকা পালনের কারণেই খ্যাতিমান। আমাদের মনে রাখতে হবে এই দুই যােগ্যতার পাশাপাশি তিনি ছিলেন দক্ষ রাজনীতিবিদ ও সেনাপতিও।
‘আকবরনামা’র পরিশিষ্ট বা তৃতীয় খণ্ড হিসাবে বিবেচিত হলেও চরিত্র বা বৈশিষ্ট্যের দিক দিয়ে এ গ্রন্থ দুটো একেবারেই আলাদা। এ সম্পর্কে বলার আগে আবুল ফজল সম্পর্কে আরও কিছুটা বলা প্রয়ােজন। আগ্রার এক জ্ঞানী ও বিদ্বান পরিবারে ১৫৫১ সালের ১৪ বা ১৫ জানুয়ারি আবুল ফজলের জন্ম। পিতা শেখ মুবারক ছিলেন সে সময়ের পণ্ডিত ব্যক্তিদের একজন। শেখ মুবারকের বেশ কয়েক সন্তানের মধ্যে ইতিহাস মনে রেখেছে দুজনকে, কনিষ্ঠতম আবুল ফজল এবং জ্যেষ্ঠ সন্তান শেখ আবুল ফৈজকে। ফৈজ ছিলেন সম্রাটের দরবারে রাজকবি। এবং তাঁর হাত ধরেই ১৫৭৪ সালে আবুল ফজলের সম্রাটের দরবারে প্রবেশ। ঐ সময়ে যার বয়স ২৩, সেই যুবক আবুল ফজলকে এর পর আর পেছনে ফিরে তাকাতে হয়নি।
সম্রাটের প্রিয়পাত্র, মন্ত্রদাতা এবং বিশ্বস্ত যখন, তার শত্রুর সংখ্যাও নিতান্তই কম হবে না, এটাই স্বাভাবিক। এক পর্যায়ে রাজকুমার সেলিমের ষড়যন্ত্রের শিকার হয়ে বন্দেলারাজের অতর্কিত আক্রমণে গােয়ালিয়রের কাছে আবুল ফজল ১৬০২ সালে নিহত হন। তাঁর মৃত্যু সম্রাট আকবরকে গভীরভাবে মর্মাহত করেছিল।
সে সময়ের রাজনীতিতে কিংবা সম্রাট আকবরের দরবারে আবুল ফজল কতটা প্রভাব বিস্তার করেছিলেন, সে কারণে আমরা আবুল ফজলকে যতটা মনে রেখেছি, তার চেয়ে অনেক বেশি মনে রেখেছি ‘আকবরনামা’, ‘আইন-ই-আকবরী গ্রন্থের জন্য। ইতিহাস-গবেষক বারিদবরণ ঘােষ বলেছেন, রাজনৈতিক ও সামাজিক জীবন ওতপ্রােত হয়ে আইন-ই-আকবরীকে পৃথক মর্যাদামণ্ডিত করেছেন; উনিশ শতকে প্রকাশিত গেজেটিয়ারগুলির যে মূল্য আইন-ই-আকবরীর মূল্য তার চেয়ে বেশি বই কম নয়। শুধু পারসী ভাষাতেই নয়, অন্য ভাষাতেও এ ধরনের বই কদাচিৎ রচিত হয়। প্রকৃতপক্ষে

Ayne E Akbore O Akborer Jiboni,Ayne E Akbore O Akborer Jiboni in boiferry,Ayne E Akbore O Akborer Jiboni buy online,Ayne E Akbore O Akborer Jiboni by Abul Fajol,আইন-ই-আকবরী ও আকবরের জীবনী,আইন-ই-আকবরী ও আকবরের জীবনী বইফেরীতে,আইন-ই-আকবরী ও আকবরের জীবনী অনলাইনে কিনুন,আবুল ফজল এর আইন-ই-আকবরী ও আকবরের জীবনী,9844832699,Ayne E Akbore O Akborer Jiboni Ebook,Ayne E Akbore O Akborer Jiboni Ebook in BD,Ayne E Akbore O Akborer Jiboni Ebook in Dhaka,Ayne E Akbore O Akborer Jiboni Ebook in Bangladesh,Ayne E Akbore O Akborer Jiboni Ebook in boiferry,আইন-ই-আকবরী ও আকবরের জীবনী ইবুক,আইন-ই-আকবরী ও আকবরের জীবনী ইবুক বিডি,আইন-ই-আকবরী ও আকবরের জীবনী ইবুক ঢাকায়,আইন-ই-আকবরী ও আকবরের জীবনী ইবুক বাংলাদেশে
আবুল ফজল এর আইন-ই-আকবরী ও আকবরের জীবনী এখন পাচ্ছেন বইফেরীতে মাত্র 200.00 টাকায়। এছাড়া বইটির ইবুক ভার্শন পড়তে পারবেন বইফেরীতে। Ayne E Akbore O Akborer Jiboni by Abul Fajolis now available in boiferry for only 200.00 TK. You can also read the e-book version of this book in boiferry.
ধরন হার্ডকভার | ১৭২ পাতা
প্রথম প্রকাশ 2012-02-17
প্রকাশনী দিব্য প্রকাশ
ISBN: 9844832699
ভাষা বাংলা

ক্রেতার পর্যালোচনা

আবুল ফজল
লেখকের জীবনী
আবুল ফজল (Abul Fazal)

সাহিত্যিক ও শিক্ষাবিদ আবুল ফজলের জন্ম চট্টগ্রামের সাতকানিয়ায়, ১ জুলাই ১৯০৩। সমাজ ও সংস্কৃতি, ধর্ম ও রাজনীতি, সাহিত্য ও শিক্ষা বিষয়ে তাঁর সাহসী ও খােলামেলা লেখার জন্য তাঁকে বাংলার বিবেক’ আখ্যা দেওয়া হয়। দীর্ঘকাল শিক্ষকতায় নিযুক্ত থাকা ছাড়াও আবুল ফজল চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য এবং বাংলাদেশের রাষ্ট্রপতির উপদেষ্টা হিসেবে দায়িত্ব পালন করেন। প্রথম জীবনে কথাসাহিত্যিক হিসেবে তিনি ছিলেন বাংলা সাহিত্যে মুসলিম জীবন ও সমাজের অন্যতম রূপকার যা রবীন্দ্রনাথের সপ্রশংস দৃষ্টি আকর্ষণ করেছিল। উত্তরজীবনে আবুল ফজল মূলত প্রাবন্ধিক ও চিন্তাবিদ। রাষ্ট্র। ও সমাজ বিষয়ে তার প্রাগ্রসর ভাবনা তাঁকে দিয়েছিল সর্বজনের শ্রদ্ধার আসন। গল্প-উপন্যাস, নাটক, প্রবন্ধ, স্মৃতিকথাদিনলিপি, ভ্রমন ও জীবনকাহিনি, অনুবাদ ও সম্পাদনা ইত্যাদি মিলিয়ে আবুল ফজল রচিত। গ্রন্থের সংখ্যা পঞ্চাশের মতাে। বাংলাসাহিত্যে অবদানের জন্য তিনি বাংলা একাডেমি পুরস্কার, প্রেসিডেন্টের রাষ্ট্রীয় পুরস্কার, আদমজী সাহিত্য পুরস্কার, মুক্তধারা সাহিত্য পুরস্কার, নাসিরুদ্দিন স্বর্ণপদক, আবদুল হাই সাহিত্য পদক ও স্বাধীনতা পদক লাভ করেন। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় তাঁকে প্রদান করে সম্মানসূচক ডি.লিট.। ৪ মে ১৯৮৩ আবুল ফজল মৃত্যুবরণ করেন।

সংশ্লিষ্ট বই