এই রচনা সংকলনটিতে রাহুলজির তিনটি প্রবন্ধ এবং একটি লিখিত ভাষণ সংকলিত করা হয়েছে। প্রবন্ধ তিনটিই ‘হংস’ নামে একটি সাময়িক পত্রিকায় প্রকাশিত হয়েছিল এবং ভাষণটি ১৯৪৪-এ মধ্য ভারত ফ্যাসি বিরোধী লেখক সম্মেলনে সভাপতির ভাষণ রূপে পঠিত হয়েছিল।
প্রবন্ধগুলি কিছু পুরনো হলেও প্রাসঙ্গিকতা হারায়নি বলেই ধারণা করা যায় এবং সেজন্যই ওই চারটি লেখাকে সংকলিত করা হয়েছে উক্ত গ্রন্থে। যেমন প্রবন্ধগুলো হল- পাকিস্তান অথবা জাতি সমস্যা, ইউরোপের জাতি সমস্যা, মাতৃভাষার সমস্যা এবং আজকের সাহিত্যিক।
ajker samassaboli,ajker samassaboli in boiferry,ajker samassaboli buy online,ajker samassaboli by Rahul Sangcritayon,আজকের সমস্যাবলী,আজকের সমস্যাবলী বইফেরীতে,আজকের সমস্যাবলী অনলাইনে কিনুন,রাহুল সাংকৃত্যায়ন এর আজকের সমস্যাবলী,9789849588252,ajker samassaboli Ebook,ajker samassaboli Ebook in BD,ajker samassaboli Ebook in Dhaka,ajker samassaboli Ebook in Bangladesh,ajker samassaboli Ebook in boiferry,আজকের সমস্যাবলী ইবুক,আজকের সমস্যাবলী ইবুক বিডি,আজকের সমস্যাবলী ইবুক ঢাকায়,আজকের সমস্যাবলী ইবুক বাংলাদেশে
রাহুল সাংকৃত্যায়ন এর আজকের সমস্যাবলী এখন পাচ্ছেন বইফেরীতে মাত্র 126.00 টাকায়। এছাড়া বইটির ইবুক ভার্শন পড়তে পারবেন বইফেরীতে। ajker samassaboli by Rahul Sangcritayonis now available in boiferry for only 126.00 TK. You can also read the e-book version of this book in boiferry.
ধরন |
হার্ডকভার | ৫৬ পাতা |
প্রথম প্রকাশ |
2021-01-01 |
প্রকাশনী |
টাঙ্গন |
ISBN: |
9789849588252 |
ভাষা |
বাংলা |
লেখকের জীবনী
রাহুল সাংকৃত্যায়ন (Rahul Sangcritayon)
রাহুল সাংকৃত্যায়ন
তাঁর জন্ম ১৮৯৩ খ্রিস্টাব্দে সনাতন হিন্দু ভূমিহার ব্রাহ্মণ পরিবারে। জন্মস্থান উত্তর প্রদেশের আজমগড়ের একটি ছোট্ট গ্রাম। তাঁর আসল নাম ছিল কেদারনাথ পাণ্ডে। ছোটোবেলাতেই তিনি মাকে হারান। তাঁর পিতা গোবর্ধন পান্ডে ছিলেন একজন কৃষক। বাল্য কালে তিনি একটি গ্রাম্য পাঠশালায় ভর্তি হয়েছিলেন। আর এটিই ছিলো তাঁর জীবনে একমাত্র প্রাতিষ্ঠানিক শিক্ষা। অষ্টম শ্রেণী অবধি অধ্যয়ন করেছিলেন। এখানে তিনি উর্দু ও সংস্কৃতের উপর প্রাথমিক শিক্ষা লাভ করেন। তিনি বহু ভাষায় শিক্ষা করেছিলেন যথা : হিন্দি, উর্দু, বাংলা, পালি, সংস্কৃত, আরবি, ফারসি, ইংরেজি, তিব্বতি ও রুশ। পুরস্কার তালিকা পদ্মভূষণ (১৯৬৩) সাহিত্য অকাদেমি পুরস্কার (১৯৫৮) ব্যক্তিগত জীবন জালিওয়ানওয়ালা বাগের হত্যাকান্ড (১৯১৯) তাঁকে একজন শক্তিশালী জাতীয়তাবাদী কর্মীতে রূপান্তরিত করে। এ সময় ইংরেজ বিরোধী কার্যকলাপের অভিযোগে তাকে আটক করা হয় এবং তিন বছরের কারাদণ্ড ভোগ করতে হয়। এ সময়টিতে তিনি পবিত্র কুরআন শরীফ সংস্কৃতে অনুবাদ করেন। পালি ও সিংহল ভাষা শিখে তিনি মূল বৌদ্ধ গ্রন্থগুলো পড়া শুরু করেন। এ সময় তিনি বৌদ্ধ ধর্ম দ্বারা আকৃষ্ট হন এবং নিজ নাম পরিবর্তন করে রাখেন রাহুল (বুদ্ধের পুত্রের নামানুসারে) সাংকৃত্যায়ন (আত্তীকরণ করে যে)।, জেল থেকে ছাড়া পাওয়ার পর তিনি বিহারে চলে যান এবং ডঃ রাজেন্দ্র প্রসাদ-এর সাথে কাজ করা শুরু করেন। তিনি গান্ধিজীর আদর্শে অনুপ্রাণিত ছিলেন এবং এসময় তিনি গান্ধীজী প্রণীত কর্মসূচীতে যোগদান করেন। যদিও তাঁর কোনো আনুষ্ঠানিক শিক্ষা ছিলো না, তবুও তার অসাধারণ পান্ডিত্যের জন্য রাশিয়ায় থাকাকালীন লেনিনগ্রাদ বিশ্ববিদ্যালয় থেকে তাকে শিক্ষকতার অনুরোধ করা হয়। তিনি তা গ্রহণ করেছিলেন। ভারতে এসে তিনি ডঃ কমলা নামক একজন ভারতীয় নেপালি মহিলা কে বিয়ে করেন। তাদের দুই সন্তান হয়, কন্যা জয়া ও পুত্র জিৎ। পরে শ্রীলংকায় (তৎকালীন সিংহল) বিদ্যালঙ্কার বিশ্ববিদ্যালয়ে শিক্ষক হিসেবে যোগদান করেন। এখানে তিনি গুরুতর অসুস্থ হয়ে পড়েন। পরে দার্জিলিংয়ে, ১৯৬৩ খ্রিস্টাব্দের ১৪ এপ্রিল তারিখে তিনি শেষ নিঃশ্বাস ত্যাগ করেন।