‘থ্রি টোয়েন্টিওয়ান এ এম ও থ্রি: থার্টিফোর এ এম বইয়ের ফ্ল্যাপের কথাঃ আমেরিকান ঔপন্যাসিক নিক পিরোগের জন্ম ১৯৮৪ সালে । পড়াশোনা করেছেন কলোরাডো বিশ্ববিদ্যালয়ে ব্যবসা প্রশাসনে ।বেস্টসেলার ১১টি থৃলার উপন্যাসের রচয়িতা তিনি। আমাজনে প্রতিটি উপন্যাসই অন্যতম বেস্টসেলার হিসেবে স্বীকৃত। হেনরি বিনস তার সৃষ্ট ব্যতিক্রমি একটি চরিত্র।
বর্তমানে তিনি আমেরিকার সান ডিয়েগোতে বসবাস করছেন।
বইয়ের কিছু অংশঃ অধ্যায় ১
১৮ই জুন আলেক্সান্দ্রিয়া, ভার্জিনিয়া
ব্যাপারটা আমার প্রতিদিনকার রুটিনের অংশেই পরিণত হয়ে গেছে বলতে গেলে। মাঝে মাঝে শুধু নজর বুলাই, কিন্তু প্রায়ই খোলার উদ্দেশ্যে হাতে নিয়ে বসে থাকি। এভাবেই দুই তিন মিনিট চলে যায় প্রতিদিন। কিন্তু আমার জন্যে ঐ দুই তিন মিনিটই বিশাল ব্যাপার। কারণটা জানেন বোধহয়, প্রতিদিন আমার জন্যে মাত্র ষাট মিনিট বরাদ্দ থাকে। এই সময়টা হয়ত আমি ইনগ্রিডের সাথে কাটাতে পারতাম কিংবা ল্যাসির পেটে একটু হাত বুলিয়ে দিতে পারতাম। বাবার সাথে কার্ড খেলেও পার করা যেত সময়টা। মোটকথা আমার দৈনন্দিন জীবন থেকে মহামূল্যবান দুই-তিন মিনিট নষ্ট করছি প্রতিদিন।
কিন্তু খামটা খোলার সাহস হয় না। তাই এমুহূর্তে ভেতরের লেখা আর ছবিগুলো কল্পনা করা ছাড়া আর উপায় নেই কোন।
“আমাদের বেরুতে হবে এখন। এয়ারপোর্টে যেতে বিশ মিনিট লাগবে,” ইনগ্রিডের গলার আওয়াজ ভেসে এলো লিভিং রুম থেকে।
ফোনের দিকে একবার তাকালাম।
তিনটা বত্রিশ।
পটোম্যাক এয়ারফিল্ড এখান থেকে দশ মাইলের মতন দূরে হবে, নদীর ওপারে। আমরা যদি চারটা বাজার আগেই ওখানে পৌছাই, তাহলে সবার জন্যেই সুবিধা। যদিও আমি এ ব্যাপারে নিশ্চিত, ইনগ্রিড আগে থেকেই একটা হুইলচেয়ারের ব্যবস্থা করে রেখেছে। যদি দরকার পড়ে।
“আসছি আমি,” জবাব দিলাম। আমার দৃষ্টি এখনও লম্বা লাল খামটার ওপর। আলমারির মাঝখানের তাকে রাখা ওটা।
প্রায় আট মাস হয়ে গেছে প্রেসিডেন্ট সুলিভান আমাকে খামটা দিয়েছেন। দেবার সময় আমাকে সতর্ক করে দিয়েছিলেন, “খামটা খোলার আগেই আপনাকে সতর্ক করে দিচ্ছি, ওখানে কিন্তু.....
অনুবাদকের কথাঃ সালমান হকের পৈতৃক নিবাস সিরাজগঞ্জে হলেও জন্ম ও বেড়ে ওঠা এই ঢাকা। শহরে। মতিঝিল আইডিয়াল স্কুল ও রাজউক কলেজ থেকে পাশ করে বর্তমানে তিনি ব্র্যাক ইউনিভার্সিটিতে অণুজীববিজ্ঞান বিষয়ে অধ্যয়নরত আছেন। ছোটবেলা থেকেই বই পড়ার নেশায় আসক্ত, সেই থেকেই লেখালেখির শুরু। থুলার গল্প-উপন্যাসের প্রতি। আলাদা ঝোঁক রয়েছে তার।
নিক পিরোগের থ্রি এ এম তার প্রথম অনুবাদগ্রন্থ। থি টেন এ এম তার দ্বিতীয় অনুবাদ কর্ম।
জাপানি থৃলার লেখক কিয়েগো হিগাশিনোর 'দ্য ডিভোশন অব সাসপেক্ট এক্স তার অন্যতম জনপ্রিয় কাজ। খুব শীঘ্রই বাতিঘর প্রকাশনী। থেকে প্রকাশিত হতে যাচ্ছে দ্য বয় ইন দি স্ট্রাইপড পায়জামাস উপন্যাসটি।
Three Tweentyone Am O Three Thirtyfour Am,Three Tweentyone Am O Three Thirtyfour Am in boiferry,Three Tweentyone Am O Three Thirtyfour Am buy online,Three Tweentyone Am O Three Thirtyfour Am by Nick Pirog,থ্রি : টোয়েন্টিওয়ান এ এম ও থ্রি: থার্টিফোর এ এম,থ্রি : টোয়েন্টিওয়ান এ এম ও থ্রি: থার্টিফোর এ এম বইফেরীতে,থ্রি : টোয়েন্টিওয়ান এ এম ও থ্রি: থার্টিফোর এ এম অনলাইনে কিনুন,নিক পিরোগ এর থ্রি : টোয়েন্টিওয়ান এ এম ও থ্রি: থার্টিফোর এ এম,9789848729922,Three Tweentyone Am O Three Thirtyfour Am Ebook,Three Tweentyone Am O Three Thirtyfour Am Ebook in BD,Three Tweentyone Am O Three Thirtyfour Am Ebook in Dhaka,Three Tweentyone Am O Three Thirtyfour Am Ebook in Bangladesh,Three Tweentyone Am O Three Thirtyfour Am Ebook in boiferry,থ্রি : টোয়েন্টিওয়ান এ এম ও থ্রি: থার্টিফোর এ এম ইবুক,থ্রি : টোয়েন্টিওয়ান এ এম ও থ্রি: থার্টিফোর এ এম ইবুক বিডি,থ্রি : টোয়েন্টিওয়ান এ এম ও থ্রি: থার্টিফোর এ এম ইবুক ঢাকায়,থ্রি : টোয়েন্টিওয়ান এ এম ও থ্রি: থার্টিফোর এ এম ইবুক বাংলাদেশে
নিক পিরোগ এর থ্রি : টোয়েন্টিওয়ান এ এম ও থ্রি: থার্টিফোর এ এম এখন পাচ্ছেন বইফেরীতে মাত্র 224.00 টাকায়। এছাড়া বইটির ইবুক ভার্শন পড়তে পারবেন বইফেরীতে। Three Tweentyone Am O Three Thirtyfour Am by Nick Pirogis now available in boiferry for only 224.00 TK. You can also read the e-book version of this book in boiferry.
ধরন |
হার্ডকভার | ২৬৯ পাতা |
প্রথম প্রকাশ |
2016-02-01 |
প্রকাশনী |
বাতিঘর প্রকাশনী |
ISBN: |
9789848729922 |
ভাষা |
বাংলা |
লেখকের জীবনী
নিক পিরোগ (Nick Pirog)
জনপ্রিয় মার্কিন ঔপন্যাসিক নিক পিরোগ মূলত গোয়েন্দা এবং থ্রিলার ঘরানার গল্প-উপন্যাস রচনা করেন। তার রচিত ১১টি থ্রিলার গল্প বিভিন্ন সময়ে বেস্টসেলার নির্বাচিত হয়েছে। ৩৮ বছর বয়সী এই লেখকের জন্ম যুক্তরাষ্ট্রের ডেনভারে। কলোরাডোতে মাধ্যমিক শেষ করে তিনি কলোরাডো স্টেট বিশ্ববিদ্যালয় থেকে ব্যবসায় প্রশাসনে উচ্চশিক্ষা গ্রহণ করেন। ছোট থেকেই তার লেখালেখির প্রতি ভীষণ আগ্রহ ছিল। বিশেষ করে নিক পিরোগের শৈশব থেকেই রহস্যপ্রীতি ছিল। মাত্র ১২ বছর বয়সেই তিনি গোয়েন্দা-কাহিনী রচনা শুরু করেন। নিক পিরোগ সবসময়ই জানতেন, বড় হয়ে তিনি একজন লেখকই হবেন। তাই পড়াশোনায় ইতি টেনে তরুণ নিক পিরোগ তার শৈশবের আবেগ, লেখালেখিতে পুনরায় মনোনিবেশ করেন। মাত্র ২২ বছর বয়সে তিনি প্রথম গ্রন্থ ‘আনফোরসিন’ রচনা করেন। এরপর আর থেমে থাকেনি তার কলম। একের পর এক পাঠকপ্রিয় বই উপহার দিয়ে গেছেন তিনি। নিক পিরোগ এর বই সমূহ অধিকাংশই রহস্যের আবরণ আর তা অনাবৃত করার রোমাঞ্চকর গল্প নিয়ে লিখিত। এরাইভ্যাল, গ্রে ম্যাটার, দ্য আফ্রিকানস, শো মি, থ্রি এ এম, থ্রি: টেন এ এম, রেবেলিয়ন তার সবচেয়ে জনপ্রিয় রচনাসমগ্র। নিক পিরোগ ‘হেনরি বিন্স’, ‘থমাস প্রেস্কোট’ এবং ‘ম্যাডি ইয়ং’ এর মতো জনপ্রিয় চরিত্রগুলোর জনক। থমাস প্রেস্কোট, যিনি তার কৌতুকরসবোধের সাহায্যে নিমিষেই নরহত্যাজনিত কেসগুলো সমাধান করে ফেলেন। নিক পিরোগের আরেকটি বিদ্যমান চরিত্র হেনরি বিন্স, যার জীবনের অস্তিত্ব খুঁজে পাওয়া যায় মাত্র এক ঘন্টার জন্য। অর্থাৎ প্রত্যেকদিন তিনি মধ্যরাত ৩টায় জেগে ওঠেন, তার যাবতীয় কর্মকান্ড মাত্র ১ ঘন্টায় শেষ করেন, আবার ভোর ৪টায় ঘুমিয়ে যান। অন্যদিকে ম্যাডি ইয়ং এর চারিত্রিক বৈশিষ্টের সাথে নিক পিরোগ নিজের চরিত্রের মিল খুঁজে পান। রহস্যজনক চরিত্র ম্যাডি ইয়ং আসলে মারা গেছেন, কিন্তু এখনও একটি ভিন্ন বাস্তবতায় বাস করছেন। গোয়েন্দা সাহিত্যপ্রেমীদের কাছে নিক পিরোগ এর বই সমগ্র বিশ্বজুড়ে সমাদৃত। বর্তমানে তিনি ক্যালিফোর্নিয়ায় বসবাস করছেন। তার সঙ্গী দুটি পোষা কুকুর- পটার এবং পেনি।