বি স্মার্ট উইথ মুহাম্মাদ ﷺ বাবা হারানো শিশুদের সামনে কখনো চার বছরের পিতৃহারা শিশু মুহাম্মাদ -কে দাঁড় করিয়েছেন? বাবা-মা হারানো এতিম শিশুর সাথে কখনো কি পাঁচ বছরের এতিম মুহাম্মাদ -এর বন্ধুত্ব গড়ে দিতে পেরেছেন? আমাদের টিনএজ প্রজন্ম একুশ শতকের আজকের দিনে এসে যেসব চ্যালেঞ্জের মুখোমুখি, কিশোর মুহাম্মাদ সাড়ে চোদ্দোশো বছর আগে ঠিক এমনই কিছু চ্যালেঞ্জ সামলিয়েছিলেন দারুণভাবে। তিনি তারুণ্যের সংকট মোকাবিলা করেছেন, তারুণ্যের রক্ত ও শক্তি পরিশীলিত সমাজ গঠনে কাজে লাগিয়েছেন। আজকের তরুণরা সেদিনের যুবক মুহাম্মাদকে পড়ে ইমপ্রেস না-হয়ে পারবেই না! নবুওয়াতের আগেই একজন ক্রিয়াশীল ইফেক্টিভ মানুষ হিসেবে সমাজে জায়গা করে নেওয়া মুহাম্মাদ ইবনে আব্দুল্লাহ ত্রিশের কোঠার টগবগে মানুষগুলোর রোল মডেল না-হয়ে কি পারে?নবুয়্যতের পরের নবিজি -এর যাপিত জীবন, কর্মপদ্ধতি আর সিদ্ধান্ত গ্রহণ প্রক্রিয়া তো অতুলনীয়, অসাধারণ! রাসূল -এর জীবনকে নানাভাবে লেখা হয়েছে। আমেরিকান ইউনিভার্সিটি অব কুয়েতের প্রফেসর ড. হিশাম আল আওয়াদি তাঁর Muhammad: How He Can Make You Extra-Ordinary বইয়ের মাধ্যমে এক নতুন ধারায় রাসূল -কে উপস্থাপন করেছেন। বইটির মাধ্যমে শৈশবের নবিজিকে দেখিয়ে শিশুদের করণীয় খুঁজে দিতে পারবেন, বাবা-মা তার সন্তানকে প্রতিপালনের ধারণা নিতে পারবেন, তরুণরা তাদের আসন্ন চ্যালেঞ্জ মোকাবিলার উপাত্ত খুঁজে পাবেন। উদ্ভ‚ত সমস্যার সমাধানে রাসূলুল্লাহ -এর স্টাইল যে কেউ নিজের জীবনে প্রয়োগ করার পথরেখা পাবেন। রাসূল -এর মতো নিখুঁত ও স্মার্ট হওয়া হয়তো অনেক কঠিন; এই বই আপনাকে অন্তত তার কাছাকাছি নিয়ে যেতে অনুপ্রেরণা যোগাবে। অসাধারণ এই বই ‘বি স¥ার্ট উইথ মুহাম্মাদ ’ নামে অনুবাদ করেছেন প্রিয় ভাই মাসুদ শরীফ। আল্লাহ তায়ালা তাঁকে উত্তম জাযাহ দান করুন। বইটির তৃতীয় সংস্করণ প্রকাশিত হতে যাচ্ছে। বইটি নিয়ে পাঠকদের আগ্রহ সত্যিই আমাদের অনুপ্রাণিত করেছে। স্যোশাল মিডিয়াতে এই বই নিয়ে কয়েকজন সম্মানিত আলেমসমালোচনা করেছেন, প্রশ্ন উত্থাপন করেছেন। আমরা প্রত্যেকটি গঠনমূলক সমালোচনাকেগুরুত্বের সাথে নিয়ে বেশ কয়েকজন খ্যাতিমান আলেমের সাথে আলোচনা করে ত্রæটিগুলো সংশোধন করার চেষ্টা করেছি। যারা ভুলগুলো আন্তরিকতার সাথে ধরিয়ে দিয়েছেন,
নবি জীবনের গল্প "নবি জীবনের গল্প" বইয়ের ফ্ল্যাপের কথাঃ প্রথম ফ্ল্যাপের কথাঃ কালের ঘূর্ণাবর্তে সবকিছুর পালাবদল ঘটছে ৷ পরিবর্তন আসছে জীবনের রূপ ও রঙে। সময়ের পরিবর্তনের সাথে সাথে নতুন চিন্তা এসে গ্রাস করছে পুরােনাে চিন্তার জগৎ। এভাবেই চলছে গ্রহণ-বর্জনের নিরন্তর চক্র কালের এই চক্র ৷ সবকিছুতে পরিবর্তনের ছোঁয়া লাগলেও একমাত্র ইসলাম-ই চৌদ্দশত বছর ধরে চিন্তা-চেতনা ও জ্ঞান বিকাশের অবিকৃত ও পরিপূর্ণ ধারায় রয়েছে বিরাজমান। মানবজাতির জন্য নির্দেশিকা হিসেবে নাযিল হওয়া ইসলামের বার্তাসমূহের রয়েছে সমসাময়িক ও আগামী জীবনের উপযোগিতা। ইসলামের সুমহান সেই বার্তাগুলাে-ই বিশ্বাসী মানুষের দ্বারে পৌঁছে দেওয়ার লক্ষ্যে ‘সমকালীন প্রকাশন-এর পথচলা। চৌদ্দ শ’ বছর আগের কথা। তপ্ত মরুর বুকে গড়ে উঠেছে বিশাল এক জনপদ। আধারের আস্তরণ সেখানে অনেক বেশি প্রকট। মিথ্যের বেসাতি আর পাপাচারের নগ্নোৎসবে মাতােয়ারা সবাই ৷ বিচ্যুত তারা সকলে, এক অনিবার্য সত্যের পয়গাম থেকে যা এই অঞ্চলে একদিন ফেরি করেছিলেন এক আলাের ফেরিওয়ালা ইবরাহিম আলাইহিস সালাম৷ যে আলাে প্রায় নিভুনিভু, সে আলােতে নতুন বিচ্ছুরণ নিয়ে একদিন উন্মেষ ঘটলাে এক মহামানবের যার আগমনে বদলে গিয়েছে গোটা পৃথিবী! ইতিহাসের সকল গতিপথ, সকল বাঁক যিনি ভেঙেচুরে গড়েছেন, যিনি অনিবার্য সেই সত্য পয়গামের ধারক হয়েছেন ধরণির বুকে, তিনি হলেন মুহাম্মাদ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম৷ সেই মহামানবের মহামানবীয় গুণাবলি, যা তাকে সবার চাইতে আলাদা করেছে, যা তাকে সকলের মাঝে অনন্যসাধারণ করে তুলেছে, সেই অনন্যতার গল্প আমাদের জীবনে কতটা নিবিড়ভাবে প্রাসঙ্গিক তা জানতে ডুব দেওয়া যাক ‘নবি-জীবনের গল্পে।
দ্য প্রফেট
এ বইটি এক অবাক করা মানুষের অনবদ্য জীবনকথন- যে মানুষটির প্রচারিত বাণী আজ প্রায় দেড় হাজার বছর পরে এসে পালন করছে প্রায় দেড়শ কোটিরও বেশি মানুষ। যে পৃথিবীর আলো বাতাসে একদিন তিনি বুক ভরে নিঃশ্বাস নিয়েছেন, বদলে দিয়েছেন সে পৃথিবীটিকেই। কিন্তু আর আট-দশটি বইয়ের সাথে পার্থক্য হলো, এ বইটি যে সাংবাদিক লিখেছেন তিনি জন্মসূত্রে ইহুদী। যে ইহুদী সম্প্রদায়কে বৈরিতার চোখে দেখা হয়, সে সম্প্রদায়েরই একজনের লেখায় নির্মোহ দৃষ্টিভঙ্গিতে যখন ইসলামের শেষ নবী হযরত মুহাম্মাদ (সা)-এর মহানুভবতা উঠে আসে, তখন তো বইটি আলাদা হবেই!
লেজলি হেইজেলটন মুহাম্মাদ (সা)-এর জীবনের উল্লেখযোগ্য ঘটনাগুলোকে যেন জীবন্ত করে তুলে এনেছেন অক্ষরবন্দী করে। প্রাচীনতম সীরাত বইগুলোকে আশ্রয় করে সমসাময়িক ইতিহাসবিদদের বিশ্লেষণে তিনি তুলে এনেছেন দেড় হাজার বছর আগের হেজাজের মরুভূমিকে।
চমৎকার গবেষণা আর অনুসন্ধান শেষে লেজলি হেইজেলটন লিখেন তার ‘দ্য ফার্স্ট মুসলিম’ বইটি, যেটি পড়লে মনেই হবে না আপনি কোনো জীবনীগ্রন্থ পড়ছেন, বরং মনে হতে পারে পড়ছেন শিহরণ জাগানো এক গল্প। কিন্তু গল্পটি সত্যি! কখনো আদর্শবাদী কখনো বাস্তববাদী, কখনও দীন-প্রচারক, কখনও শাসক আর বিচারক, কখনও বা জড়িয়ে পড়ছেন যুদ্ধে আর কখনও অহিংসার আদর্শ- কখন কী কারণে কবে কেমনটি হয়েছিলেন তিনি? বিশ্বনন্দিত ‘দ্য ফার্স্ট মুসলিম’ বইটির বাংলা রুপায়ণ ‘দ্য প্রফেট’ কেবল সেই মানুষটির জীবনকথাই নয়, বরং তাঁর চিরস্থায়ী এক কিংবদন্তির উপাখ্যান। কোটি কোটি মানুষের অন্তরে তিনি স্রষ্টা প্রেরিত শেষ নবী। সম্পূর্ণ ভিন্ন আঙ্গিকের বইখানা পড়ে পাঠককুল হতাশ হবেন না আশা রাখি!
রাসূল (স.) এর শ্রেষ্ঠ সীরাত গ্রন্থ: আর রাহীকুল মাখতূম "রাসূল (স.) এর শ্রেষ্ঠ সীরাত গ্রন্থ: আর রাহীকুল মাখতূম"বইটির শেষের ফ্লাপের কিছু কথা: আল্লাহ তাআলা নিজেই যদি কারও কপালে সফলতার রাজটিক লাগিয়ে দিতে চান, তবে তাকে অসফল করার সাধ্য কার? আল্লাহ তাআলা যদি কাউকে প্রকাশ করতে চান, তবে তাকে ঢেকে রাখার সামর্থ্য কার? একদিন হিন্দুস্তানের এক মাদ্রাসার সংকির্ণ চৌহদ্দিই ছিল যার যাবতীয় কর্মকাণ্ডের সীমারেখা, আজ তার সবগুলি ছাঁপিয়ে উঠে গােটা পৃথিবীর মঞ্চে তিনি বরেণ্য, আলােচিত ও সমাদৃত। আজ তাঁর পরিচয় কালজয়ী সীরাতগ্রন্থ “আর রাহীকুল মাখতুম’ প্রণেতা শাইখ সফিউর রহমান মুবারকপূরী রহ সীরাতে রাসূলের (সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম) ইতিহাসে আর রাহীকুল মাখতুম’ কি যে এক বিস্ময়কর আন্দোলন ও আলােড়নের ঢেউ তুলেছিল তার সঙ্গে আজ কাউকেই আর নতুন করে পরিচয় করিয়ে দেওয়ার প্রয়ােজন নেই। বস্তুত এটা ছিল বিশ্ব সীরাত ভাণ্ডারে বর্তমান সময়ের এক অনুপম ও অনবদ্য সংযােজনা। আর এ ক্ষেত্রে সকল কৃতজ্ঞতার উপযুক্ত মালিক হলেন মহান আল্লাহ তাআলা। গ্রন্থকার মাওলানা সফিউর রহমান মুবারকপুরী রহ. জন্ম গ্রহণ করেছিলেন ১৯৪৩ সনের ৬ জুন ভারতের উত্তর প্রদেশের মুবারকপূরের হুসাইনাবাদ নামক গ্রামে। কথিত আছে, তিনি ছিলেন ছাহাবী আবু আইয়ুব আনসারী রা. এর বংশধর। আপন পল্লী গাঁয়ে কুরআনে কারীমের মাধ্যমে তার শিক্ষা জীবনের অভিষেক হয়েছিল। পরবর্তীতে এক সুদীর্ঘ কাল পরে ১৯৭৬ সনে আরবি সাহিত্যে সর্বোচ্চ ডিগ্রী লাভ করার মধ্য দিয়ে উপসংহার টেনেছিলেন। এরই মাঝে ১৯৭৬ সনের মার্চ মাসে রাবেতায়ে আলমে ইসলামীর উদ্দ্যোগে আয়ােজিত আন্তর্জাতিক সীরাত প্রতিযােগিতায় ‘আর রাহীকুল মাখতুম নিয়ে তিনি বিশ্বের নাট্য মঞ্চে আবির্ভূত হন। এরপর জীবনে আর তাকে পেছনে ফিরে তাকাতে হয়নি। দাওয়াত, তাবলীগ ও তাসনীফাতের মধ্য দিয়ে খুব দ্রুতই অতিক্রম করে গিয়েছেন জীবনের প্রতিটি মনযিল । আরবি ও উর্দু ভাষায় তাঁর রচিত গ্রন্থ। সংখ্যা ত্রিশাের্ধ্ব। কর্মজীবনে তিনি মদীনা বিশ্ববিদ্যালয়ে অধ্যাপনা ও সর্বশেষ রিয়াদের মাকতাবায়ে দারুস সালামে গবেষণার দায়িত্বে নিয়ােজিত ছিলেন। দল ও মত, মাযহাব ও দর্শনের বিবেচনায় যত মত-পার্থক্য থাক, মানুষ হিসেবে একান্ত জীবনে। তিনি ছিলেন সত্যিই উদার, সরল ও সাদা মনের একটি মানুষ। কারও সঙ্গেই তাঁর সম্পর্ক কখনােই সাংঘর্ষিক ছিল না। আর তাঁর অমর গ্রন্থ ‘আর রাহীকুল মাখতূম’ অধ্যয়ন করলেও বােঝা যায়, ব্যক্তিগত জীবনের দর্শনের লেশমাত্র ছাপও তিনি পড়তে দেননি। বরং ইলম ও ইখলাসের সবটুকু * রস ও মাধুরী মিশিয়ে তিনি সীরাতে রাসুল সাল্লাল্লাহু আরাইহি ওয়া সাল্লাম কে যথাযােগ্য মর্যাদা দেওয়ার চেষ্টা করেছেন। নিরবিচ্ছিন্ন মেহনত ও পরিশ্রমের ফলে জীবনের শেষ দিকে এসে তিনি মারাত্মক ভগ্নস্বাস্থ্য ও অসুস্থ হয়ে পড়েন। এরই ধারাবাহিকতায় ২০০৬ সনের মাঝামাঝি সময়ে ধীরে ধীরে তিনি আরও নেতিয়ে পড়েন। পরিশেষে একই বছর পয়লা ডিসেম্বরে পবিত্র জুমুআর দিন বেলা ২ টার সময় তিনি মাওলা পাকের সান্নিধ্যে পরপারে পাড়ি জমান। পৃথিবীতে আপন কীর্তির স্বাক্ষর স্বরূপ রেখে যান কালজয়ী অমর গ্রন্থ ‘আর রাহীকুল মাখতুম।
প্রশংসিত ৫৭০ খ্রিষ্টাব্দের ১২ই রবিউল আউয়াল। সূর্য তখনো ওঠেনি। পৃথিবী যেন একটু আগেই আলোকিত হয়ে গেল। জানা গেল এ আলোর উৎস মক্কার বিখ্যাত হাশিম বংশের ছোট্ট একটি ঘর। সেখানে জন্মেছেন কোরাইশ গোত্রের প্রতাপশালী নেতা আবদুল মুত্তালিবের নাতি। খবর শুনেই নাতিকে দেখতে ছুটে যান তিনি। দেখেন নবাগত হাত-পা নেড়েচেড়ে খেলছেন। নবাগত’র চাঁদবদন দেখে তাঁর হৃদ-মাজারে এক স্বর্গীয় পরশ দোলা দেয়। তিনি অনুধাবন করেন— সেখানে কোনো এক ঐশ্বরিক বার্তা এসেছে। সে বার্তা অল্পক্ষণেই বাগযন্ত্রকে স্পন্দিত করে তুলল। নেচে উঠল ঠোঁট। মুখ থেকে আপনা-আপনি বেরিয়ে আসলো— “মুহাম্মদ—প্রশংসিত!” সেই থেকে শুরু। তারপর আর থামেনি। আজ অবধি চলমান। চলতে থাকবে যুগ-যুগান্তর ধরে। তিনি চির-প্রশংসিত-রূপে উদ্ভাসিত বিশ্বচরাচরে। তাঁর সে প্রশংসাধারার ইতিবৃত্ত, পুণ্যময় জীবনের গতিপথ, লক্ষ্য, উদ্দেশ্য কিংবা অভীষ্ট, চূড়ান্ত পরিচয় ও পরিণতি-সহ নানান দিকের সুনিপুণ বর্ণনার সমাহার এ উপন্যাসধর্মী সিরাত। মাত্র ৬৩ বছরে পৃথিবীবাসী কীভাবে এই কল্যাণধারার সাথে পরিচিত হলো এবং কীভাবে যুগ-যুগান্তরের সকল ধর্মের, সকল জাতের মানুষের কাছে তিনি চির-প্রশংসিত-রূপে উদ্ভাসিত হলেন? ঝরঝরে গদ্যে পড়তে ও জানতে আজই সংগ্রহ করুন ‘প্রশংসিত’।
বিশ্বনবী (সা.) জীবন ও জীবনাদর্শ
সূচীপত্র:-
মহানবী (সা.)-এর হিজরত ১৩
দৈনন্দিন জীবনে প্রিয়নবী (সা.) ২৯
সংস্কৃতির উজ্জীবনের ক্ষেত্রে মহানবী ৩৫
সাহিত্য ও সংস্কৃতি বিকাশে রাসূলুল্লাহ্ (সা.)-এর অবদান ৪১
কুরআনুল করীমে হযরত মুহাম্মদ (সা.) ৪৯
প্রিয় নবী (সা.)-এর অর্থনৈতিক দর্শন ৫৭
বর্তমান যুব সমাজের সংকট নিরসনে হযরত মুহম্মদ (সা.)-এর আদর্শের অপরিহার্যতা ৬৬
রাসূল (সা.)-এর সুন্নাহ্ : কথা বলার আদব ৬৯
সমকালীন বিরুদ্ধবাদীদের দৃষ্টিতে রাসূল (সা.) এ ৭২
মক্কা বিজয় ও মহানবী (সা.)-এর অপূর্ব ক্ষমা ৮৩
হযরত রাসূলে করীম (সা.)-এর পােশাক-পরিচ্ছদ ও খানা-পিনা ৮৮
আন্তর্জাতিক অঙ্গনে রাসূল (সা.)-এর ইসলাম প্রচার ৯৯
রাসূলুল্লাহ (সা.)-এর প্রাত্যহিক কাজকর্মের সময় ১১০
গদ্য সাহিত্যে মহানবী (সা.) উদ্ধৃতি চয়ন ১২১
মানব জাতির অনুপম আদর্শ হযরত মুহাম্মদ (সা.) ১২৯
তোমাকে ভালবাসি হে নবী "তোমাকে ভালবাসি হে নবী" বইটি সম্পর্কে কিছু কথা: তোমাকে ভালবাসি হে নবী বইটিতে গুরুদত্ত সিং নবীর জীবন সম্পর্কিত বিভিন্ন বিষয় বিস্তারিত উল্লেখ করেছেন।
ড. হিশাম আল আওয়াদি এর শ্রেষ্ঠ সিরাত গ্রন্থ এখন পাচ্ছেন বইফেরীতে মাত্র 1672.40 টাকায়। এছাড়া বইটির ইবুক ভার্শন পড়তে পারবেন বইফেরীতে। Srestha Sirat Grantha by D. Hesham Al Awadiis now available in boiferry for only 1672.40 TK. You can also read the e-book version of this book in boiferry.