তাপসপ্রবর হজরত শাহজালাল ও তাঁর সহচর ৩৬০ ওলিকে নিয়ে এন্তার গ্রন্থ রচিত হয়েছে। বেশিরভাগ গ্রন্থে ইতিহাসের সত্যের চেয়ে আবেগ, কল্পনা এবং মিথ মুখ্য হয়ে এসেছে। প্রকৃত সত্যের সন্ধান পাওয়া যায় অল্প কিছু গ্রন্থে। মুফ্তি আজহাউরদ্দিন আহমদ সিদ্দিকীই প্রথম ব্যক্তি যিনি নির্মোহ থেকে হযরত শাহজালাল ও ৩৬০ ওলির জীবনেতিহাস রচনা করেছেন এই গ্রন্থে।
ঐতিহাসিক সৈয়দ মুর্তাজা আলী শ্রীহট্টে ইসলাম জ্যোতি বইটিকে হজরত শাহজালাল (র.)-এর জীবনেতিহাস সম্পর্কে একমাত্র প্রামাণিক গ্রন্থ বলে উল্লেখ করেছেন তাঁর হজরত শাহজালাল ও সিলেটের ইতিহাস গ্রন্থে।
Sreehotter Jslam Joti,Sreehotter Jslam Joti in boiferry,Sreehotter Jslam Joti buy online,Sreehotter Jslam Joti by Azahar Uddin Ahmed Sheddiki,শ্রীহট্টে ইসলাম জ্যোতি,শ্রীহট্টে ইসলাম জ্যোতি বইফেরীতে,শ্রীহট্টে ইসলাম জ্যোতি অনলাইনে কিনুন,আজহার উদ্দিন আহমদ সিদ্দিকী এর শ্রীহট্টে ইসলাম জ্যোতি,9846500025,Sreehotter Jslam Joti Ebook,Sreehotter Jslam Joti Ebook in BD,Sreehotter Jslam Joti Ebook in Dhaka,Sreehotter Jslam Joti Ebook in Bangladesh,Sreehotter Jslam Joti Ebook in boiferry,শ্রীহট্টে ইসলাম জ্যোতি ইবুক,শ্রীহট্টে ইসলাম জ্যোতি ইবুক বিডি,শ্রীহট্টে ইসলাম জ্যোতি ইবুক ঢাকায়,শ্রীহট্টে ইসলাম জ্যোতি ইবুক বাংলাদেশে
আজহার উদ্দিন আহমদ সিদ্দিকী এর শ্রীহট্টে ইসলাম জ্যোতি এখন পাচ্ছেন বইফেরীতে মাত্র 200.00 টাকায়। এছাড়া বইটির ইবুক ভার্শন পড়তে পারবেন বইফেরীতে। Sreehotter Jslam Joti by Azahar Uddin Ahmed Sheddikiis now available in boiferry for only 200.00 TK. You can also read the e-book version of this book in boiferry.
ধরন |
হার্ডকভার | ৮০ পাতা |
প্রথম প্রকাশ |
2008-02-02 |
প্রকাশনী |
উৎস প্রকাশন |
ISBN: |
9846500025 |
ভাষা |
বাংলা |
লেখকের জীবনী
আজহার উদ্দিন আহমদ সিদ্দিকী (Azahar Uddin Ahmed Sheddiki)
মুফতি আজহার উদ্দিন সিদ্দিকী ১৮৮৩ সালে সিলেট শহরের দরগামহল্লায় জন্মগ্রহণ করেন। তাঁর পরিবার-মুফতি পরিবার হজরত শাহজালালের দরগা শরীফের অন্যতম খাদেম পরিবার। তাঁর পিতা মুফতি নুরউদ্দিন আহমদ একজন সমাজসেবী ও শিক্ষানুরাগী ছিলেন এবং সিলেটে শিক্ষাবিস্তারের লক্ষ্যে মুফতি স্কুল নামে একটি উচ্চ ইংরেজি বিদ্যালয় প্রতিষ্ঠা করেন। মুফতি আহজারউদ্দিন আহমদ ১৯০৩ সালে কৃতিত্বের সাথে প্রবেশিকা পাশ করেন। পিতার ইচ্ছায় তিনি ১৯০৫ সালে ফুলবাড়ির আমিন আলী চৌধুরী সাহেবের কন্যা জাহেদা খাতুনকে বিয়ে করে সাংসারিক কর্মে নিয়ােজিত হন। এতে তাঁর লেখাপড়া বিঘ্নিত হয়। ১৯০৭ সালে তিনি এফএ পরীক্ষা দেন। কিন্তু পিতার আর্থিক অবস্থা খারাপ হয়ে পড়লে উচ্চশিক্ষার আগ্রহ ত্যাগ করে তিনি সাবরেজিস্ট্রার হিসেবে সরকারি চাকরিতে যােগ দেন। তিনি তৎকালীন আসাম প্রদেশের বিভিন্ন স্থানে চাকরি করেন। এবং কাছাড় জেলার স্পেশাল সাবরেজিস্ট্রার হিসেবে অবসর গ্রহণ করেন।