আবুল হায়াত এর শেষ পত্র এখন পাচ্ছেন বইফেরীতে মাত্র 75.00 টাকায়। এছাড়া বইটির ইবুক ভার্শন পড়তে পারবেন বইফেরীতে। Shesh Potro by Abul Hayatis now available in boiferry for only 75.00 TK. You can also read the e-book version of this book in boiferry.
একসাথে কেনেন
আবুল হায়াত এর শেষ পত্র এখন পাচ্ছেন বইফেরীতে মাত্র 75.00 টাকায়। এছাড়া বইটির ইবুক ভার্শন পড়তে পারবেন বইফেরীতে। Shesh Potro by Abul Hayatis now available in boiferry for only 75.00 TK. You can also read the e-book version of this book in boiferry.
ধরন | হার্ডকভার | ৬৪ পাতা |
---|---|
প্রথম প্রকাশ | 2013-02-01 |
প্রকাশনী | শব্দশিল্প |
ISBN: | 9847032301689 |
ভাষা | বাংলা |
আবুল হায়াত (Abul Hayat)
১৯৪৪ সালের ৭ সেপ্টেম্বর পশ্চিমবঙ্গের মুর্শিদাবাদে জন্মগ্রহন করেন তিনি। তিনি হলেন একজন খ্যাতিমান বাংলাদেশী নাট্যাভিনেতা। আবুল হায়াতের বাবা আব্দুস সালাম ছিলেন চট্টগ্রাম রেলওয়ে ওয়াজিউল্লাহ ইন্সটিটিউটের সাধারণ সম্পাদক। স্কুল জীবন কাটে চট্টগ্রাম কলেজিয়েট ও রেলওয়ে উচ্চ বিদ্যালয়ে। সেখান থেকে মেটৃকুলেশন (বর্তমান এসএসসি) পাস করে চট্টগ্রাম কলেজে ভর্তি হন। চট্টগ্রাম কলেজ থেকে আইএসসি পাস করে ১৯৬২ সালে বুয়েটে ভর্তি হন। বুয়েটে পড়ার সময়ই শেরেবাংলা হলে থাকতেন। এরপর বুয়েটের সিভিল ইঞ্জিনিয়ারিং ডিপার্টমেন্ট থেকে ১৯৬৭ সালে পাস করে ১৯৬৮ সালেই ঢাকা ওয়াসার প্রকৌশলী পদে যোগ দেন। ১৯৬৯ সালে ইডিপাস নাটকে অভিনয়ের মধ্যদিয়ে প্রথমবারের মতো টিভি পর্দায় তার অভিনয়ের অভিষেক ঘটে। ১৯৭০ সালে আবুল হায়াতের সঙ্গে বিয়ে হয় তার মেজ বোনের ননদ “মাহফুজা খাতুন শিরিনের” সঙ্গে। ১৯৭১ সালের ২৩ মার্চ যুদ্ধ শুরু হওয়ার পর জন্ম নেয় তাদের প্রথম সন্তান বিপাশা হায়াতের। ছয় বছর পর জন্ম নেয় নাতাশা। তিনি বহুবছর ধরে টিভি নাটকে, সিনেমায় আর বিজ্ঞাপনে সফলতার সাথে অভিনয় করে আসছেন। জনপ্রিয় লেখক হুমায়ুন আহমেদ রচিত প্রচুর নাটকে তিনি অংশ নিয়েছেন। 'মিসির আলি' তার একটি স্মরণীয় চরিত্র। তার প্রথম নাটক ইডিপাস ১৯৬৯ সালে বের হয়েছিল। এর পর একে একে ৫০০ এরও অধিক নাটকে অভিনয় করেছেন। তিনি অভিনেত্রী বিপাশা হায়াতের পিতা। তিনি অনেকগুলো বাংলা চলচ্চিত্রে ও অভিনয় করেছেন। অভিনয়ের পাশাপাশি তিনি মাঝে মাঝে বিভিন্ন পত্র-পত্রিকায় কলাম লিখে থাকেন। প্রথম আলোতে তাঁর কলামের নাম 'এসো নীপবনে' । বাংলাদেশ জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কার শ্রেষ্ঠ পার্শ্বচরিত্রে অভিনেতা - দারুচিনি দ্বীপ (২০০৭) বিজয়ী হন।