কেষ্টা অল্প বয়সে মা হারিয়ে একা হয়ে যায়। একমাত্র ভরসা বৈমাত্র বড়ো বোন কাদম্বিনী। ভিক্ষা করে মায়ের শ্রাদ্ধ শেষে ছোট একটা পুঁটলি নিয়ে সে কাদম্বিনীর বাসায় গিয়ে উপস্থিত হয়। একটি চাকরকে বিদায়ের পরিবর্তে আশ্রয় হয় কেষ্টার বোনের বাড়িতে। পরিমাণে একটু ভাত খাওয়ার অপরাধে কেষ্টাকে শুনতে হয় হাজার কটুকথা। ছোট্ট এই মন এত কষ্টের বিনিময়ে খোঁজে একটু ভালোবাসা।
নিজ বোনের পরিবর্তে এই ভালোবাসাটুকু পায় সে কাদম্বিনীর জা হেমাঙ্গিনীর কাছে। কেষ্টার প্রতি হেমাঙ্গিনীর এই মাতৃস্নেহ, ভালোবাসার কারণেই সে নিজেও হয়ে ওঠে সকলের চক্ষুশূল। এভাবেই বিভিন্ন ঘটনার মাঝে এগিয়ে গেছে উপন্যাসের পটভূমি।
Mejodidi,Mejodidi in boiferry,Mejodidi buy online,Mejodidi by Sarat Chandra Chatterjee,মেজদিদি,মেজদিদি বইফেরীতে,মেজদিদি অনলাইনে কিনুন,শরৎচন্দ্র চট্টোপাধ্যায় এর মেজদিদি,9789849333876,Mejodidi Ebook,Mejodidi Ebook in BD,Mejodidi Ebook in Dhaka,Mejodidi Ebook in Bangladesh,Mejodidi Ebook in boiferry,মেজদিদি ইবুক,মেজদিদি ইবুক বিডি,মেজদিদি ইবুক ঢাকায়,মেজদিদি ইবুক বাংলাদেশে
শরৎচন্দ্র চট্টোপাধ্যায় এর মেজদিদি এখন পাচ্ছেন বইফেরীতে মাত্র 80 টাকায়। এছাড়া বইটির ইবুক ভার্শন পড়তে পারবেন বইফেরীতে। Mejodidi by Sarat Chandra Chatterjeeis now available in boiferry for only 80 TK. You can also read the e-book version of this book in boiferry.
ধরন |
হার্ডকভার | ৪৮ পাতা |
প্রথম প্রকাশ |
2022-02-01 |
প্রকাশনী |
শোভা প্রকাশ |
ISBN: |
9789849333876 |
ভাষা |
বাংলা |
লেখকের জীবনী
শরৎচন্দ্র চট্টোপাধ্যায় (Saratchandra Chattopadhyay)
৩১শে ভাদ্র, ১২৮৩ - ২রা মাঘ, ১৩৪৪ রবিবার (১৫ সেপ্টেম্বর ১৮৭৬ – ১৬ জানুয়ারি ১৯৩৮) ছিলেন একজন বাঙালি লেখক, ঔপন্যাসিক, ও গল্পকার। তিনি দক্ষিণ এশিয়া এবং বাংলা ভাষার অন্যতম জনপ্রিয় কথাসাহিত্যিক।[২][৩] তার অনেক উপন্যাস ভারতবর্ষের প্রধান ভাষাগুলোতে অনূদিত হয়েছে। বড়দিদি (১৯১৩), পরিণীতা (১৯১৪), পল্লীসমাজ (১৯১৬), দেবদাস (১৯১৭), চরিত্রহীন (১৯১৭), শ্রীকান্ত (চারখণ্ডে ১৯১৭-১৯৩৩), দত্তা (১৯১৮), গৃহদাহ (১৯২০), পথের দাবী (১৯২৬), শেষ প্রশ্ন (১৯৩১) ইত্যাদি শরৎ চন্দ্র রচিত বিখ্যাত উপন্যাস।[২] বাংলা সাহিত্যের ইতিহাসে অপ্রতিদ্বন্দ্বী জনপ্রিয়তার দরুন তিনি 'অপরাজেয় কথাশিল্পী' নামে খ্যাত। তিনি কলিকাতা বিশ্ববিদ্যালয় থেকে ১৯২৩ খ্রিষ্টাব্দে জগত্তারিণী স্বর্ণপদক পান৷[৪] এছাড়াও, তিনি ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের থেকে 'ডিলিট' উপাধি পান ১৯৩৬ খ্রিষ্টাব্দে।