"কিশোর মুসা রবিন - গোয়েন্দা কাহিনিসমগ্র - ৩" বইটির সম্পর্কে কিছু কথা:
ভয়াল ক্যাম্প:
তীরচিহ্ন দিয়ে নানা দিকে নির্দেশ করা হয়েছে Read More...
"কিশোর মুসা রবিন - গোয়েন্দা কাহিনিসমগ্র - ৩" বইটির সম্পর্কে কিছু কথা:
ভয়াল ক্যাম্প:
তীরচিহ্ন দিয়ে নানা দিকে নির্দেশ করা হয়েছে : ভুতুড়ে বন-সােজা সামনে। দানাের দীঘি-ডান দিকে। চোরাবালির কূপ-বাঁয়ে। আরও সব অদ্ভুত নাম, হারানাে আত্মার খনি...মৃত্যুগুহা...গােস্ট কেবিন...
দেখতে দেখতে ফারুক বলল, ‘ভয়ঙ্কর সব নাম! এ কোন জায়গায় এসে পড়লামরে বাবা! রূপকথার জগৎ নয়, আমাদের পৃথিবীতেই রয়েছি, বুঝতে পারছি। কিন্তু...
'জবাব দেয়ার জন্য মুখ খুলতে গেল অঞ্জন। থেমে গেল তীক্ষ এক চিল্কারে । চরকির মত পাক খেয়ে ঘুরে দাড়াল তিনজনে ।(চিৎকার করছে আতঙ্কিত একটা কণ্ঠ, বাঁচাও! বাঁচাও! আমাকে বাঁচাও!’
ফ্লেমিং রকের প্রেতাত্মা:
পর্বতে ঘেরা অদ্ভুত এক খনি-শহর, নাম ফ্লেমিং রক। রহস্যময়ভাবে এক রাতে উধাও হয়ে গিয়েছিল শহরের সমস্ত বাসিন্দা। প্রত্যক্ষদর্শী একজন বলেছে, সে দেখেছে চুলােয় হাড়ি চাপানাে, খাবার রান্না হচ্ছে, কিন্তু ঘরে কোন মানুষ নেই। একটা কুকুর কিংবা মরুভূমির একটা কাঁকড়াবিছেও ছিল না সেই মৃত শহরে। প্রায় দেড়শাে বছর আগে সত্যি সত্যি ওখানে কি ঘটেছিল, দেখতে চলল তিন কিশাের গােয়েন্দা অঞ্জন, ফারুক আর ওয়াসিম।
নীল ভালক:
চুরি হয়ে গেল ক্রিসমাস ট্রি। তারপর দোকানের সমস্ত ভালুক । মূল্যবান অনেক জিনিস। থাকতেও কেন শুধু নীল ভালুকের প্রতি চোরের এত আগ্রহ? অবশ্যই এটা রহস্য। জটিলও বটে। আর অনিকের নাকের সামনেই যখন ঘটে গেছে। ঘটনাগুলাে, তার কি হাত গুটিয়ে বসে থাকা উচিত? লেগে গেল ওরা রহস্যের সমাধানে। বুঝে ফেলল, সমস্ত জবাব রয়েছে ইতুর ওই ভালুকটার মধ্যেই।