দেওয়ান কুদ্দুছ স্বপ্ন পূরণের আশায় রাজা হলেন। তার স্ত্রী শাহানাও হলেন রাণী । তাদের একমাত্র কন্যা নয়নতারা হল রাজকুমারী। সোনাকুড়া গ্রামে রাজ দরবার আর রাজপ্রাসাদ তৈরি করা হল। গ্রামের লোকজনও নিকট আত্মীয় স্বজনকে রাজকর্মে নিয়োগ করলেন দেওয়ান কুদ্দুস ।
অভয়নগর রাজ্যে মিথ্যাচার বন্দের জন্য রাজা প্রচারণা চালালেন। সকলেই সকলকে আপনি বলে সম্বোধন করবেন বলেও স্থির হল।
রাণী শাহানার নাম পাল্টিয়ে শাহনামা করা হলো। তিনি স্বামীকে বিশ্বাস করেন না। নারীলোভ আছে তার। সেজন্য নাচ প্রাকটিস করছেন। নিজেই নাচ করবেন, তা না হলে রাজারূপী স্বামী নর্তকী নাচাতে গিয়ে ঝামেলা সৃষ্টি করতে পারেন বলে অনুমান তার।
সত্য সত্যই রাজা রাণীর সাত সহচরীর একটাকে রাজার মনে ধরল। নাম কুমকুম। রাণীর চোখ ও এড়ালো না। তাতে করে সমস্যা বেড়েই চললো।
খুনী মন্নাফ রাজার পরামর্শে বই পড়তে পড়তে ভাল মানুষ হয়ে গেল। বিদ্যুৎ বন্ধ করে দেবার ফলে জঙ্গল বাড়িতে পাখির বাজার বসল। রাজা এসবকে তার অর্জন বলে মনে করছেন। অন্যের মুখে আনন্দ দেখে তিনি তৃপ্ত হন।
রাজরাণীর সন্দেহ কমল না। তিনি ভাবেন তার স্বামী নিশ্চয়ই ছোটরাণী আনবেন ঘরে।
অথচ রাজাকে গণক বলেছেন, ‘তিনি সংসার ত্যাগী হবেন।’
Hotovombo,Hotovombo in boiferry,Hotovombo buy online,Hotovombo by Jamal Reza,হতভম্ব,হতভম্ব বইফেরীতে,হতভম্ব অনলাইনে কিনুন,জামাল রেজা এর হতভম্ব,9789844329904,Hotovombo Ebook,Hotovombo Ebook in BD,Hotovombo Ebook in Dhaka,Hotovombo Ebook in Bangladesh,Hotovombo Ebook in boiferry,হতভম্ব ইবুক,হতভম্ব ইবুক বিডি,হতভম্ব ইবুক ঢাকায়,হতভম্ব ইবুক বাংলাদেশে
জামাল রেজা এর হতভম্ব এখন পাচ্ছেন বইফেরীতে মাত্র 160.00 টাকায়। এছাড়া বইটির ইবুক ভার্শন পড়তে পারবেন বইফেরীতে। Hotovombo by Jamal Rezais now available in boiferry for only 160.00 TK. You can also read the e-book version of this book in boiferry.
ধরন |
হার্ডকভার | ১০৪ পাতা |
প্রথম প্রকাশ |
2020-02-01 |
প্রকাশনী |
অনন্যা |
ISBN: |
9789844329904 |
ভাষা |
বাংলা |
লেখকের জীবনী
জামাল রেজা (Jamal Reza)
একাত্তরের পাঁচ জুলাই নরসিংদীর শিবপুর উপজেলার সোনাকুড়া গ্রামে এক মুসলিম পরিবারে জন্মেছি আমি। সৌভাগ্য আমার, কলেজে পড়া পর্যন্ত গ্রামেই ছিলাম। সেই জীবনটাকে স্বরূপ সন্ধানের মতো করে লেখার মধ্য দিয়ে এখনও আমি খুঁজি। সন্ধ্যা পালানো শিয়ালের ডাক কিংবা দূর থেকে ভেসে আসা বাঁশির সুর এখনও আমাকে আবেশে উতলা করে। গভীর রাতের প্রহরে প্রহরে ডাহুকের হুঁশিয়ারি ডাক কিংবা ভোরের বাতাসে কচি নিমপাতার কাঁপন আমাকে এখনও নিয়ে যায় সে-ই শৈশবে। আমি হাতড়াই! আমি কাতরাই!! পেশা শুরু করেছিলাম সাংবাদিকতা দিয়ে। সাত বছর বিভিন্ন পত্রিকায় গুণী ও জ্ঞানীজনদের সঙ্গে কাজ করেছি। পরবর্তীতে চ্যানেল আইতে যুক্ত হই। এখনও অনুষ্ঠান নির্মাণ করছি চ্যানেল আইতে। লেখালেখির শুরুটা শৈশবে। আমি তখন সেভেনে পড়ি। আমার লেখা কবিতা বাংলাদেশ বেতারে পাঠ করা হলো। সেই থেকেই নিয়মিত লেখালেখি আমার। পরবর্তীতে আর কবিতা নয়Ñ গান, টিভি নাটক এবং গল্প উপন্যাস লিখছি। অনেক লেখার কারণেই হয়তো ইতোমধ্যে বেশকিছু পুরস্কারও পেয়েছি। যা-ই লিখি, ভালো লাগে। পড়ে আনন্দ পাই। বন্ধুরা উৎসাহ দেয়। কিন্তু বই হয়ে বাজারে এলে প্রতিবারই নিজের লেখা পড়ে মনে হয়, ধুর ছাই, কী লিখলাম? এসব আর লিখবো না। ঘুমভাঙ্গা ভোরের মতো আবারও আমার আকাশে সূর্য ওঠে। ফোটে আলো। লিখতে বসে যাই আমি। মনন এবং চেতনাকে পাশাপাশি রেখে লিখতে চেষ্টা করি। ইচ্ছে করে প্রেম ভালোবাসার কথাগুলো সাজিয়ে লিখতে। ওসবের কত কিছুই না অজানা থেকে যায়! জীবনেও থাকে না বলা কতো কথা। কে রাখে সেই খবর!!