১৯৫০-এর ২৬ ডিসেম্বর হাইকোর্টের ঘা ঘেষে চিড়িয়াখানা স্থাপন করা হয় আর ঢাকা চিড়িয়াখানার যাত্রা ২৩ জুন ১৯৭৪ মিরপুরে ১৮৬।
লন্ডনের রয়্যাল জুলজিক্যাল সোসাইটির সদস্য চার্লস ডারউইন লন্ডন জু-তে প্রথম একটি মেয়ে ওরাঙ্গওটাং-কে নিয়মিত পর্যবেক্ষণ করতেন। এই ওরাঙ্গওটাংয়ের নাম জেনি। জেনি ‘ডারউইনস গার্ল’ হিসেবেও পরিচিত হয়ে ওঠে।
১৯০৪ সালে আমেরিকার মিসৌরি অঙ্গরাজ্যের সেইন্ট লুই-এর এক্সপোজিশনে জীবজন্তুর সঙ্গে একজন মানুষ পিগমি জনগোষ্ঠীর ওটা বেঙ্গাকে প্রদর্শন করা হয়।
১৯৬৫ সালে লন্ডন জু থেকে পালিয়ে আসা গোন্ডি নামের একটি সোনালি ইগলের খোঁজে রিজেন্ট পার্ক এলাকার ট্রাফিক থামিয়ে দেয়া হয়েছিল। ২০০৪ সালের হিসাবে পৃথিবীতে জীবিত পান্ডার সংখ্যা ১ হাজার ৬০০, আর পৃথিবীতে মোট চিড়িয়াখানার সংখ্যা ১০ হাজার। প্রতি সাত বা আটটি চিড়িয়াখানার ভাগে একটি করে পান্ডা পড়ার কথা।
২০০৯ সালে ফিলিস্তিন-ইসরায়েল যুদ্ধে গাজার চিড়িয়াখানার অবস্থা খুব খারাপ হয়ে যায়। এ সময় দর্শক আকৃষ্ট করার জন্য সাদা ও কালো স্ট্রাইপ এঁকে দুটো গাধাকে জেব্রার মতো করে সাজানো হয়। এমন বহু খোঁজখবর পেতে হলে চিড়িয়াখানার গল্প অবশ্য পাঠ্য।
এম এ মোমেন এর চিড়িয়াখানার গল্প এখন পাচ্ছেন বইফেরীতে মাত্র 120.00 টাকায়। এছাড়া বইটির ইবুক ভার্শন পড়তে পারবেন বইফেরীতে। chiriakhanar golpo by MA Momenis now available in boiferry for only 120.00 TK. You can also read the e-book version of this book in boiferry.