সাংবাদিকতা শুরু নব্বই দশকের শুরুতে। বর্তমানে দৈনিক ইত্তেফাকের বিশেষ প্রতিনিধি ও অর্থনৈতিক সম্পাদক হিসেবে কর্মরত। দেশের প্রথম শ্রেণীর বেশ কয়েকটি পত্রিকায় কাজ করার অভিজ্ঞতাও আছে। সাংবাদিকতার জন্য এফবিসিসিআই ও অর্থমন্ত্রণালয়ের সৌজন্যে দু’বার হয়েছেন ডিআরইউ সেরা রিপোর্ট বিজয়ী। ভ্রমণ করেছেন বেশ কিছু দেশ। যুক্তরাষ্ট্রের স্টেট ডিপার্টমেন্টের আমন্ত্রণে ভিজিটর্স লিডারশীপ প্রোগ্রামে অংশ নেন তিনি। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় থেকে উচ্চতর ডিগ্রী অর্জনকারী জামাল উদ্দীনের রয়েছে বেসরকারী বিশ্ববিদ্যালয়ে খন্ডকালীণ শিক্ষকতার অভিজ্ঞতাও। বাংলাদেশে অর্থনৈতিক সাংবাদিকতার বিস্তৃতিকালের অন্যতম সৈনিক। সাংবাদিকতার পাশাপাশি করছেন লেখালেখির চর্চাও, গল্পকার হিসেবে ইতিমধ্যে সংশ্লিষ্ট মহলে সুনাম অর্জন। জামাল উদ্দীনের লেখালেখিতে আত্মনিয়োগ ছোটবেলা থেকেই। লিটল ম্যাগাজিন আর দৈনিক পত্রিকার সাময়িকী পাতায় প্রকাশ নব্বই দশকের শুরুতেই। নিজস্ব লিখনশৈলী, চিন্তা-চেতনায় ব্যতিক্রম। স্বকীয়তা আর বিষয় বৈচিত্র্যে ভরা গল্পের জন্য পাঠক সমাদৃত। জাতীয় প্রেসক্লাব ও ঢাকা রিপোর্টার্স ইউনিটি কর্তৃক সদস্য লেখক সম্মাননা প্রাপ্ত। যুক্ত ছিলেন লিটল ম্যাগাজিন সম্পাদনা আর কথাসাহিত্য কেন্দ্রের সঙ্গে। দেশে জাতীয় পর্যায়ে প্রথম বারের মত অনুষ্ঠিত মুক্তিযুদ্ধের গল্প উৎসবের আহ্বায়ক ছিলেন। মঞ্চে গল্প উপস্থাপনার নতুন মাধ্যম ‘স্টোরি থিয়েটার’সহ গল্পের নানা ফর্ম নিয়েও কাজ করেছেন। প্রকাশিত গল্পগ্রন্থ তিনটি।