এই লেখক মূলত অপরিচিত। জন্ম ১৯৮৫ সালে। জুলাই মাসে। বৃষ্টির দিনে। পুরোনো ঢাকার নাজিমউদ্দিন রোডের পাশে। একটা বেশ বয়স্ক বাড়িতে। মা আফরিন মজুমদার একটা জীবন লেখকের পরিবারকে দিয়েছেন। বাবা মোহাম্মদ আবুল কাশেম মজুমদার সরকারী চাকুরে ছিলেন। তিনি তাই ঘুরে ঘুরে দশ ক্লাস পাশ করতে পড়েছেন আট স্কুলে। শেষেরটা কুমিল্লা জিলা স্কুল। ছোটবেলায় বড় হয়েছেন পাহাড়ে-পাহাড়ে। রাঙামাটি আর বান্দরবান, লেখকের তিন ভাই-বোন। পড়াশোনার ভান করেছেন বাংলাদেশ,জার্মানী ও যুক্তরাজ্যে। বিষয় বরাবরের মতোই সামাজিক বিজ্ঞান। কখনো সেই সমাজ ছিলো দেশি। কখনো বিদেশি। কখনো মিলেমিশে আর্ন্তজাতিক। স্কুলের মতোই এই পেশায় সেই পেশায় কাটিয়েছেন জীবন। একজাতিক ‘এক্সপ্রেশনস থেকে শুরু করে বহুজাতিক ‘গ্রে‘ বিজ্ঞাপনী সংস্থায় শ্রমিক ছিলেন। দৈনিক পত্রিকা যায়যায়দিন এ সাংবাদিক এবং দেশি কোর্পোরেট এসিআই লজিস্টিকস লিমিটেড-এ কেরানী‘র ভূমিকায় অভিনয় করেছেন। বর্তমানে লেখক একটা গবেষণার চেষ্টা করে যাচ্ছেন লন্ডনের বাঙালী, শরণার্থী ও তাদের জীবনধারার উপর। এই লেখকের চৌদ্দ পুরুষের কেউ লেখক ছিলো বলে জানা যায় নাই। তবে দলিল লেখক থাকলেও থাকতে পারে। পাহাড়ের কাছ থেকে ধার করে উনি কবিতা লিখতেন।তিনি বুঝতে পেরেছিলেন কবির জীবন বড় কষ্টের! তারপর শুরু করলেন ব্লগিং! এরপর জ¦লজ্বলে অনলাইন অ্যাক্টিভিজম।