Loading...
নির্জন মোশাররফ
লেখকের জীবনী
নির্জন মোশাররফ (Nirjon Mosharrof)

প্রিয় পাঠক, শুভ দিন! নিশ্চয় আপনি ভালো আছেন, আপনার সাথে আমার চমৎকার মিল আছে, আমিও কোন বই পড়ার আগে লেখক সম্পর্কে কৌতুহল প্রকাশ করি। আমি খুবই আনন্দিত যে আপনি আমার সম্পর্কে জানার আগ্রহ প্রকাশ করেছেন। শুরতেই আপনার মঙ্গল কামনা করে আমার সংক্ষিপ্ত পরিচয় তুলে ধরছি। আমার পুরো নাম মোশাররফ হোসেন নির্জন। বর্তমানে বাস করছি অস্ট্রেলিয়ার পার্থ শহরে। গত বছর রোমান্টিক থ্রিলার ডার্ক চকলেট গ্রন্থটির মা্যেমে লেখক হিসেবে আত্ন-প্রকাশ করি। বইটি ঢাকা, সিডনি, লন্ডনে আনুষ্ঠানিক ভাবে মোড়ক উন্মোচণের সুযোগ লাভ করে। লেখালেখির অভ্যেস স্কুলের গন্ডি থেকেই।তবে প্রাতিষ্ঠানিক ভাবে যাত্রা শুরু হয় দৈনিক ভোরের কাগজে সাংবাদিক হিসেবে আত্নপ্রকাশ করে। সাংবাদিকতায় আছে চৌদ্দ বছরের অভিজ্ঞতা। বর্তমানে কাজ করছি জনপ্রিয় গণমাধ্যম বাংলাভিশন ও ঢাকাপোস্টে। তাছাড়া এবি নিউজ ইনন্টারন্যাশনালের চিফ রিপোর্টার হিসেবে নিয়োজিত আছি। সাংগঠনিক সম্পাদক হিসেবে যুক্ত আছি অস্ট্রেলিয়া বাংলাদেশ প্রেস অ্যান্ড মিডিয়া ক্লাবে। টিম লিডার (ওয়েস্টার্ন অস্ট্রেলিয়া) হিসেবে সঙ্গি হয়েছি এমএলসি ইন্টারন্যাশনালে। নিয়মিত অস্ট্রেলিয়ার খোজ-খবর জানানো ও বিভিন্ন সমসাময়িক বিষয়ে লেখালেখি অব্যাহত রেখেছি। ক্যান্ডেল লাইট আমার দ্বিতীয় থ্রিলার উপন্যাস। প্রকাশের অপেক্ষামান আছে আরো বেশ কয়েকটি থ্রিলার গল্প। দেশীয় গনমাধ্যম আনন্দদিন, আমাদের অর্থনীতি, খাসখবর, বাংলানিউজ ও ডিবিসি টেলিভিনে কাজ করেছি অতিতের দিনগুলোতে।ব্যক্তিগত জীবনে আমি বিবাহিত। আমার সহধর্মনীও সাংবাদিক হিসেবে কাজ করছে দেশীয় সংবাদ ভিত্তিক টেলিভিশন ডিবিসিতে। আমি ব্রাক্ষণবাড়ীয়ার তিতাস বিধৌত আখাউড়ায় জন্মগ্রহণ করি। রেলওয়ে স্কুল, ভিক্টোরিয়া কলেজ ও ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় থেকে অধ্যায়ন করে পাড়ি জমায় সুদূর অস্ট্রেলিয়ায়। সেখানে ইডিথ কাওয়ান বিশ্ববিদ্যালয় থেকে স্নাতোকোত্তর সম্পন্ন করি। সাংবাদিকতা ও প্রফেশনাল একাউন্টিং-এ উচ্চতর শিক্ষাসহ ঝুলিতে আছে আরো কিছু প্রফেশনাল কোর্স। পেশাগত জীবনে সাংবাদিকতা ছাড়াও পশ্চিম অস্ট্রেলিয়ার রাজ্যভবনে ক্রয় কর্মকর্তা হিসেবে কর্মরত আছি। তাছাড়াও সম্প্রতি আত্মপ্রকাশ করেছি উদ্যোক্তা হিসেবেও। বিনিয়োগ করিছি নিজ দেশে। ফ্যাশন হাউস, সুপারশপসহ আরো কিছু প্রতিষ্ঠানে বাংলাদেশিদের কর্মসংস্থানের জন্য হাত বাড়িয়েছি। অবসরে বই পড়া, লেখালেখি করতে ভীষণ পছন্দ করি। সুযোগ পেলেই ভ্রমণে বের হয়ে পড়ি; গড়ে তুলি প্রকৃতির সঙ্গে সখ্য, আর সেখান থেকে রসদ যোগায় লেখালেখির।