শরিফুজ্জামান পিন্টুর জন্ম ১৯৭২ সালে ৮ অক্টোবর। শৈশব কেটেছে বাগেরহাটের ফকিরহাট থানার সাতশৈয়া গ্রামে। তিনি ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় থেকে দর্শন বিভাগে স্নাতক সম্মান এবং স্নাতকোত্তর ডিগ্রি লাভ করেন। সুইডেনের স্টকহােম ইউনিভার্সিটির জার্নালিজম এ্যান্ড ম্যাস কমিউনিকেশন ডিপার্টমেন্ট থেকে ২০০৪ সালে ওয়েব জার্নালিজম এবং ২০০৩ সালে ইন্ডিয়ান ইনস্টিটিউট অব ম্যাস কমিউনিকেশন থেকে ডেভেলপমেন্ট জার্নালিজম বিষয়ে ডিপ্লোমা ডিগ্রী নেন। তিনি পরিবেশ বিষয়ে নয়াদিল্লীর সেন্টার ফর সায়েন্স এ্যান্ড এনভায়রনমেন্ট আয়ােজিত কর্মশালা, যক্ষ্মা বিষয়ে নেপালের কাঠমান্ডুতে প্যানােস মিডিয়া ফেলােশিপ, সিঙ্গাপুরে স্বাস্থ্য বিষয়ে আন্তর্জাতিক সম্মেলনসহ বিভিন্ন সেমিনার ও প্রশিক্ষণ কর্মসূচিতে অংশ নিয়েছেন। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় রিপাের্টার হিসেবে শরিফুজ্জামান। পিন্টু দৈনিক জনকণ্ঠে যােগ দেন পত্রিকার জন্মলগ্ন ১৯৯৩ সালে ২৬ মার্চ। জনকণ্ঠে এক যুগেরও বেশি সময় কাজ করেছেন। বর্তমানে প্রথম আলাের সিনিয়র রিপাের্টার। এ পর্যন্ত পিন্টু দু'বার ট্রান্সপারেন্সি ইন্টরন্যাশনাল বাংলাদেশ (টিআইবি) পুরস্কার এবং তিনবার ঢাকা রিপাের্টার্স ইউনিটি পুরস্কারসহ এক ডজনেরও বেশি পুরস্কার অর্জন করেছেন। এগুলাের মধ্যে উল্লেখযােগ্য হচ্ছে ইন্টারন্যাশনাল ফেডারেশন অব জার্নালিজমআইএফজে টলারেন্স অ্যাওয়ার্ড ২০০৬, শিক্ষা বিষয়ে রাষ্ট্রপতির সৌজন্যে ঢাকা রিপাের্টার্স ইউনিটি পুরস্কার ২০০৩ ও ২০০৫, এফপিএবি পুরস্কার ২০০১, চারণ সাংবাদিক মােনাজাতউদ্দিন স্মৃতি পুরস্কার ২০০২, এবং কনকর্ড পুরস্কার ২০০৩। পিতা শেখ মনিরুজ্জামান এবং মা শরীফা বেগম। ২০০১ সালের ২২ জুন সৈয়দা শামীম আরা আহসান বুলা’র সঙ্গে লেখকের দাম্পত্য জীবন শুরু। তাদের একমাত্র সন্তান সাকিফ বায়েজিদ দিব্য’র বয়স তিন বছর।