Loading...

যিকির ও দু’আ (হার্ডকভার)

অনুবাদক: মাওলানা মোহাম্মদ বশির উদ্দিন

স্টক:

১৫০.০০ ১০৫.০০

একসাথে কেনেন

যিকরি ও দু’আ
কুরআন পাক যিকিরের ফজিলত
এই সম্পর্কে মহা মনিষীদের উক্তিসমূহ
যিকিরের হালকার ফজিলত
কালেমা তাইয়্যেবার ফজিলত
সুবহানাল্লাহ, আলহামদুলিল্লাহ এবং অন্যান্য যিকির আযকার
এক সংশয় এবং নিরসন
আল্লাহর যিকির ও শাহাদতের মর্যাদা
দু’আর ফজিলত
দু’আর আদবসমূহ
দু’আর ফজিলত সম্পর্কে হাদীছসমূহ
দরূদ শরীফের ফজিলত
ইসতিগফারের ফজিলত
এই সম্পর্কে মহা মনিষীদের উক্তি
যে সকল দু’আ সকাল, সন্ধ্যা এব্য নামাযের পর পাঠ করা মুস্তাহাব
নবী করীম (সাঃ)-এর দু’আ
হযরত আয়েশা (রাঃ)-এর দু’আ
হযরত ফাতেমা (রাঃ)-এর দু’আ
হযরত বকর (রাঃ)-এর দু’আ
হযরত বুরায়দা আসলামী (রাঃ)-এর দু’আ
হযরত আবু দারদা (রাঃ)-এর দু’আ
হযরত ইবরাহীম (আঃ)-এর দু’আ
হযরত ঈসা (আঃ)-এর দু’আ
হযরত খিজির (আঃ)-এর দু’আ
হযরত মারুফ কারখীর (রহঃ)-এর দু’আ
হযরত ওতবা ত্রূীতদাসের দু’আ
হযরত আদমের (আঃ)-এর দু’আ
হযরত আলী (রাঃ)-এর দু’আ
আবু মুতামির সুলায়মান তায়মীর দু’আ
হযরত ইবরাহীম ইবনে আদহাম (রহঃ)-এর দু’আ
নবী করীম (সাঃ) এবং ছাহাবাগণের (রাঃ) থেকে বর্ণিত দু’আসমূহ
বিশেষ বিশেষ স্থানের জন্য নির্ধারিত দু’আ
কোন কাজের জন্য ঘর থেকে বাহির হওয়ার সময়ের দু’আ
মসজিদে প্রবেশের সুন্নাত তরীকা ও দুই একটি কথা
নামাযের রুকুতে যে দু’আ পড়িতে হয়
রুকু হইতে উঠিবার দু’আ
সিজদার দু’আ
নামাযের শেষ করিবার পর দু’আ
বৈঠক শেষ করিয়া যাইবার সময় দু’আ
বাজারে গিয়া পড়ার দু’আ
ঋণগ্রস্থ ক্যক্তির দু’আ
নতুন কাপড় পরিধানের দু’আ
যখন জোরে বাতাস চলে তখন নিম্নোক্ত দু’আ পড়িতে হয়
মৃতুর খবর শোনার পর নিম্নোক্ত দু’আ পড়িবে
দান করার সময় দু’আ
কাজের সূচনালগ্নে দু’আ
আকাশের দিকে দৃষ্টিপাত করিয়া এই দু’আ পড়িবে
মেঘের গর্জন শ্রবণ করার সময় দু’আ
আকাশে যখন ঘন ঘন বিজলী হইতে থাকে তখন পড়িবে
বৃষ্টি শুরু হওয়ার সময় এই দু’আ পড়িবে
রাগ হইলে এই দু’আ পড়িবে
শক্রর ভয় হইলে পড়িবে
জিহাদে রত অবস্থার দু’আ
যখন মনে হইবে যে দু’আ কবুল হইয়াছে তখন বল
দু’আ কবুল হইতে বিলম্ব হইলে পড়িবে
মাগরিবের আযান শনার পর দু’আ
যখন কাহারও মনে দ্বিধা সংশয় দেখা দেয় তখন নিম্নোক্ত দু’আ পড়িবে
ব্যথার দু’আ
বিপদে পতিত হইলে এই দু’আ
সকালে ঘুম হইতে উঠিবার পরের দু’আ
নব্য বিবাহিতকে মোবারকবাদ প্রদান
ঋণ পরিশোধ করিবার পর দু’আ
একটি উপকারী আলোচনা
রাত্রিকালীন অজিফা
অজিফার ফজিফাসমূহ
কুরআন তিলাওয়াত
আয়াতুল কুরসী
মুসাববা’তে আশার পাঠের দু’আ
রাত্রিকালীন অজিফা
নিদ্রার আদবসমূহ, নিদ্রার আদব ১০টি
রাত্রিকালীন ইবাদতের ফজিলত
রাত্রিকালীন নামাযের ফজিলত
তাবেঈন ও পরবর্তী ওলামাগণের আমল
রাত্রে জাগ্রত হওয়ার অবলম্বনীয় কতক পদ্ধতি
রাত্রি জাগরণের জন্য কতক আধ্যাত্মিক সাধনা
রাত্রি জাগরণের বিভিন্ন পন্থা
উত্তম দিবস ও রজনী
Zikir o dowa,Zikir o dowa in boiferry,Zikir o dowa buy online,Zikir o dowa by Hujjatul Islam Emam Gazzali Rah.,যিকির ও দু’আ,যিকির ও দু’আ বইফেরীতে,যিকির ও দু’আ অনলাইনে কিনুন,হুজ্জাতুল ইসলাম ইমাম গাযযালী রহ. এর যিকির ও দু’আ,Zikir o dowa Ebook,Zikir o dowa Ebook in BD,Zikir o dowa Ebook in Dhaka,Zikir o dowa Ebook in Bangladesh,Zikir o dowa Ebook in boiferry,যিকির ও দু’আ ইবুক,যিকির ও দু’আ ইবুক বিডি,যিকির ও দু’আ ইবুক ঢাকায়,যিকির ও দু’আ ইবুক বাংলাদেশে
হুজ্জাতুল ইসলাম ইমাম গাযযালী রহ. এর যিকির ও দু’আ এখন পাচ্ছেন বইফেরীতে মাত্র 105.00 টাকায়। এছাড়া বইটির ইবুক ভার্শন পড়তে পারবেন বইফেরীতে। Zikir o dowa by Hujjatul Islam Emam Gazzali Rah.is now available in boiferry for only 105.00 TK. You can also read the e-book version of this book in boiferry.
ধরন হার্ডকভার | ১৯০ পাতা
প্রথম প্রকাশ 2002-01-01
প্রকাশনী মোহাম্মদী লাইব্রেরী
ISBN:
ভাষা বাংলা

ক্রেতার পর্যালোচনা

হুজ্জাতুল ইসলাম ইমাম গাযযালী রহ.
লেখকের জীবনী
হুজ্জাতুল ইসলাম ইমাম গাযযালী রহ. (Hujjatul Islam Emam Gazzali Rah.)

বিখ্যাত মুসলিম দার্শনিক হুজ্জাতুল ইসলাম ইমাম গাজ্জালী রহ., সংক্ষেপে ইমাম গাজ্জালী ছিলেন একজন সুফিসাধক ও মুসলিম বিশ্বের অন্যতম শিক্ষাবিদ, যিনি তাঁর দর্শন ও চিন্তাধারা বিশ্ব মুসলিমদের মধ্যে ছড়িয়ে দেয়ার মাধ্যমে ইসলামের ইতিহাসে এক বিশেষ স্থান অধিকার করে আছেন। তাঁর পারিবারিক ব্যবসা সুতা সংক্রান্ত হওয়ায়, সেখান থেকে তার নাম গাজ্জালী হয়েছে বলে ধারণা করা হয়, যেহেতু 'গাজ্জাল' শব্দের অর্থ সুতা। ১০৫৮ খ্রিস্টাব্দে (হিজরি ৪৫০ সাল) ইমাম গাজ্জালী ইরানের খোরাসান প্রদেশের অন্তর্গত তুস নগরীতে জন্মগ্রহণ করেন এবং এই তুস নগরীতেই তার শৈশবকাল ও শিক্ষাজীবন অতিবাহিত হয়। তিনি ইসলামের স্বর্ণযুগে জন্ম নেন, যে যুগে শিক্ষা, বিজ্ঞান ইত্যাদি বিষয়ে মুসলমানরা অনেক এগিয়ে গিয়েছিলো। একইসাথে বিস্তার লাভ করেছিলো পাশ্চাত্য ও গ্রিক দর্শনেরও। ইমাম গাজ্জালী এসকল বিষয়েই দীক্ষা লাভ করেন এবং বিশেষ করে ঐ যুগের বিখ্যাত ধর্মতত্ত্ববিদ আলেম ইমামুল হারামাইন আল জুয়াইনির কাছ থেকে ধর্মের বিভিন্ন বিষয়ে গভীর জ্ঞান অর্জন করেন। মুসলিম দর্শন, ধর্মতত্ত্ব, ফিকহশাস্ত্র ইত্যাদি বিষয়ে তিনি ছিলেন অত্যন্ত পারদর্শী । জ্ঞান-বিজ্ঞানের তীর্থস্থান বাগদাদের সেরা বিদ্যাপীঠ নিযামিয়া মাদ্রাসায় তিনি অধ্যাপনা করেন। তিনি তৎকালীন বাদশাহর দরবারেও আসন লাভ করেন। তবে সুফিবাদ ও আধ্যাত্মিক জ্ঞানের বিষয়ে তীব্র আকর্ষণ থাকায় তিনি জ্ঞান আহরণের জন্য দেশ-বিদেশ ভ্রমণে বেরিয়ে পড়েন ও নানা বিষয় সম্পর্কে অগাধ জ্ঞান অর্জন করেন। ইমাম গাজ্জালী রহ. বই রচনার মাধ্যমে তাঁর অর্জিত এসকল জ্ঞান মুসলিম বিশ্বে ছড়িয়ে দিয়েছেন। হুজ্জাতুল ইসলাম ইমাম গাজ্জালী রহ. এর বই সমূহ-তে তিনি আলোচনা করেছেন সুফিবাদ, ইসলামি দর্শন ও ধর্মতত্ত্ব ইত্যাদি বিষয় নিয়ে, এবং তাঁর রচিত বইয়ের সংখ্যা চার শতাধিক। হুজ্জাতুল ইসলাম ইমাম গাজ্জালী রহ. এর বই সমগ্র এর মধ্যে 'আসমাউল হুসনা', 'মিশকাতুল আনোয়ার', 'ফাতাওয়া', 'মিআর আল ইলম', 'হাকিকাতুর রুহু', 'দাকায়েকুল আখবার' ইত্যাদি উল্লেখযোগ্য। ১১১১ খ্রিস্টাব্দে (৫০৫ হিজরি) তিনি নিজ জন্মভূমি তুস নগরীতে মৃত্যবরণ করেন। ইসলামের ইতিহাসে তিনি চিরস্মরণীয় একজন মনীষী।

সংশ্লিষ্ট বই