Loading...

সোনালি শস্যকণা (হার্ডকভার)

আবদুল্লাহ আবু সায়ীদ- এর রচনা থেকে একরাশ উজ্জ্বল উদ্ধৃতি

সম্পাদক: আসলাম আহসান

বিষয়: বিবিধ
স্টক:

৪৫০.০০ ৩৩৭.৫০

.
sonali-shosshokona,sonali-shosshokona in boiferry,sonali-shosshokona buy online,sonali-shosshokona by Abdullah Abu Syeed,সোনালি শস্যকণা,সোনালি শস্যকণা বইফেরীতে,সোনালি শস্যকণা অনলাইনে কিনুন,আবদুল্লাহ আবু সায়ীদ এর সোনালি শস্যকণা,sonali-shosshokona Ebook,sonali-shosshokona Ebook in BD,sonali-shosshokona Ebook in Dhaka,sonali-shosshokona Ebook in Bangladesh,sonali-shosshokona Ebook in boiferry,সোনালি শস্যকণা ইবুক,সোনালি শস্যকণা ইবুক বিডি,সোনালি শস্যকণা ইবুক ঢাকায়,সোনালি শস্যকণা ইবুক বাংলাদেশে
আবদুল্লাহ আবু সায়ীদ এর সোনালি শস্যকণা এখন পাচ্ছেন বইফেরীতে মাত্র টাকায়। এছাড়া বইটির ইবুক ভার্শন পড়তে পারবেন বইফেরীতে। sonali-shosshokona by Abdullah Abu Syeedis now available in boiferry for only TK. You can also read the e-book version of this book in boiferry.
ধরন হার্ডকভার | ৩৭৫ পাতা
প্রথম প্রকাশ 2020-02-01
প্রকাশনী বিশ্বসাহিত্য কেন্দ্র
ISBN: 984180551X
ভাষা বাংলা

ক্রেতার পর্যালোচনা

আবদুল্লাহ আবু সায়ীদ
লেখকের জীবনী
আবদুল্লাহ আবু সায়ীদ (Abdullah Abu Syeed)

বিশিষ্ট শিক্ষাবিদ ও গণমাধ্যম ব্যক্তিত্ব আবদুল্লাহ আবু সায়ীদ একইসাথে একজন খ্যাতিমান সাহিত্যিকও। আর সমাজ সংস্কারের বিভিন্ন বিষয়ের সাথে জড়িয়ে থাকায় একজন সমাজ সংস্কারক হিসেবেও পরিচয় লাভ করেছেন তিনি। এই বিশিষ্ট ব্যক্তিত্ব কলকাতার পার্ক সার্কাসে ১৯৩৯ সালে জন্মগ্রহণ করেন, তবে তাঁর পৈতৃক নিবাস বাগেরহাট জেলার কামারগাতি গ্রাম। পাবনা জিলা স্কুল থেকে তিনি মাধ্যমিক এবং বাগেরহাটের প্রফুল্লচন্দ্র কলেজ থেকে উচ্চ মাধ্যমিক পাশ করেন। এরপর উচ্চশিক্ষার্থে তিনি ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের বাংলা বিভাগে ভর্তি হন এবং পরবর্তীতে এখান থেকেই স্নাতক ও স্নাতকোত্তর ডিগ্রি অর্জন করেন। কর্মজীবনে একজন শিক্ষক হিসেবে তিনি বিশেষ খ্যাতি অর্জন করেন। ঢাকা কলেজ, রাজশাহী কলেজসহ বিভিন্ন কলেজে তিনি অধ্যাপনা করেছেন। টেলিভিশনে বিভিন্ন অনুষ্ঠান উপস্থাপনার মাধ্যমে টেলিভিশন ব্যক্তিত্ব হিসেবেও আত্মপ্রকাশ করেন তিনি। আর ষাটের দশকে বাংলাদেশে সাহিত্যের এক নতুন ধারা সৃষ্টির আন্দোলনে নেতৃত্ব দেন তিনি তাঁর সাহিত্যকর্মের মাধ্যমে, এবং একইসাথে 'কণ্ঠস্বর' নামক একটি সাহিত্য পত্রিকা সম্পাদনা করে নতুন ঐ সাহিত্যযাত্রাকে করেছিলেন সংহত ও বেগবান। শুধু তা-ই নয়, দেশের মানুষের মাঝে বই পড়ার অভ্যাস গড়ে তুলে তাদের মাঝে জ্ঞান ও শিক্ষার আলো ছড়িয়ে দিয়ে তাদের আলোকিত মানুষ হিসেবে গড়ে তুলতে ১৯৭৮ সালে তিনি প্রতিষ্ঠা করেন 'বিশ্বসাহিত্য কেন্দ্র', যা চল্লিশ বছরেরও অধিক সময় ধরে কাজ করে যাচ্ছে এই লক্ষ্যে। আবদুল্লাহ আবু সায়ীদ এর বই সমূহ এই ব্যাপারে বিশেষ অবদান রেখেছে। আবদুল্লাহ আবু সায়ীদ এর বই সমগ্র এর মধ্যে 'ভাঙো দুর্দশার চক্র', 'আমার বোকা শৈশব', 'নদী ও চাষীর গল্প', 'ওড়াউড়ির দিন', 'অন্তরঙ্গ আলাপ', 'স্বপ্নের সমান বড়', 'উপদেশের কবিতা', 'অপ্রস্তুত কলাম' ইত্যাদি উল্লেখযোগ্য। সাহিত্য, শিক্ষা ও সমাজ সংস্কারে অবদানের স্বীকৃতিস্বরূপ তিনি 'বাংলা একাডেমি পুরস্কার', 'একুশে পদক', 'র‍্যামন ম্যাগসেসে পুরস্কার' ইত্যাদি সম্মাননায় ভূষিত হয়েছেন।

সংশ্লিষ্ট বই