Loading...

রাজনীতির আকাশে অশনি সংকেত (হার্ডকভার)

স্টক:

৩০০.০০ ২২৫.০০

বাঙলাদেশকে নিজেদের সাম্রাজ্যবাদী গাঁটছড়ায় আরও মজবুতভাবে বেঁধে রাখার জন্য। ইউরােপীয় ইউনিয়ন, মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র এবং কানাডা এক নােতুন উদ্যোগ করেছে। এ ধরনের যে কোন উদ্যোগকে দুই হাত বাড়িয়ে স্বাগত জানাতে উদগ্রীব ও প্রস্তুত বাঙলাদেশ সরকার সাম্রাজ্যবাদের এই সর্বশেষ উদ্যোগকে স্বাগত জানিয়েছে। শুধু স্বাগত জানিয়েছে তা-ই নয়, এ ব্যাপারে যা কিছু করণীয় তার জন্য নির্ধারণ করা হয়েছে সেটা পালন করার সিদ্ধান্ত তারা গ্রহণ করেছে। ইউরােপীয় ইউনিয়নের আর্থিক ও প্রযুক্তিগত সহায়তায় ঢাকায় একটি আঞ্চলিক কাউন্টার টেররিজম সেন্টার প্রতিষ্ঠার সিদ্ধান্তের বিষয় ইউরােপীয় ইউনিয়নের পক্ষ থেকে জানানাে হয়েছে। সন্ত্রাস মােকাবিলার জন্য গােটা দক্ষিণ এশিয়া থেকে লােকদের প্রশিক্ষণ দেয়ার ব্যবস্থা এই প্রস্তাবিত সেন্টারে করা হবে। বাঙলাদেশে ইউরােপীয় ইউনিয়ন ডেলিগেশনের রাষ্ট্রদূত ডক্টর স্টিফেন ফ্রাউয়েন বলেন, এই আন্তর্জাতিক কেন্দ্রটি আগামী বছরের প্রথম দিক থেকেই তার কার্যক্রম শুরু করবে। (ডেইলি স্টার, ২০.১০.২০১০) ইউরােপীয় ইউনিয়নের রাষ্ট্রদূত বলেন, মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র, কানাডা এবং ইউরােপীয় ইউনিয়নের সন্ত্রাস বিশেষজ্ঞরা তদন্তকারী, পুলিশ ও গােয়েন্দা সংস্থার লােকদের সন্ত্রাসবিরােধী যুদ্ধের জন্য প্রশিক্ষণ প্রদান করবে। তিনি আরও বলেন, ভারত ও পাকিস্তানের মতাে দক্ষিণ এশীয় দেশগুলাে বাঙলাদেশে এই কাউন্টার টেররিজম কেন্দ্র প্রতিষ্ঠার ব্যাপারে সানন্দে সম্মতি দিয়েছেন। বাঙলাদেশকে এর জন্য নির্বাচন করা হয়েছে এ কারণে যে সব ধরনের সন্ত্রাস নির্মূল করার জন্য বাঙলাদেশ দৃঢ়ভাবে অঙ্গীকারবদ্ধ। তাছাড়া জাতিসংঘসহ বিভিন্ন আন্তর্জাতিক সংস্থায় তাদের ইউরােপীয় ইউনিয়নের লাইনকে সমর্থন করাও এর অন্যতম কারণ। তিনি এ প্রসঙ্গে বলেন, কেন্দ্রটি প্রতিষ্ঠার জন্য ১৫ লাখ ইউরাে বরাদ্দ করা হয়েছে। ভারত, পাকিস্তান, নেপাল, ভুটান, শ্রীলঙ্কা, আফগানিস্তান, মিয়ানমার এবং অন্য কয়েকটি দেশ থেকে নিরাপত্তা কর্মী, তদন্তকারী, পুলিশ কর্মচারী ও গােয়েন্দা সংস্থার লােকেরা প্রশিক্ষণের জন্য এই কেন্দ্রে আসবে। ১৯ অক্টোবর বাঙলাদেশের পররাষ্ট্রমন্ত্রীর সঙ্গে ইউরােপীয় দেশগুলাের রাষ্ট্রদূতের এক বৈঠকের পর ইউরােপীয় ইউনিয়নের রাষ্ট্রদূত ফ্রাউয়েন বলেন, এই বৈঠকে অন্যান্য বিষয়ের মধ্যে জ্বালানি, পার্বত্য চট্টগ্রামের পরিস্থিতি, মানবাধিকার ও সন্ত্রাসবিরােধিতা নিয়ে আলােচনা হয়েছে।
Rajnitir Akashe Asony Sonket,Rajnitir Akashe Asony Sonket in boiferry,Rajnitir Akashe Asony Sonket buy online,Rajnitir Akashe Asony Sonket by Badruddin Umor,রাজনীতির আকাশে অশনি সংকেত,রাজনীতির আকাশে অশনি সংকেত বইফেরীতে,রাজনীতির আকাশে অশনি সংকেত অনলাইনে কিনুন,বদরুদ্দীন উমর এর রাজনীতির আকাশে অশনি সংকেত,9847016600463,Rajnitir Akashe Asony Sonket Ebook,Rajnitir Akashe Asony Sonket Ebook in BD,Rajnitir Akashe Asony Sonket Ebook in Dhaka,Rajnitir Akashe Asony Sonket Ebook in Bangladesh,Rajnitir Akashe Asony Sonket Ebook in boiferry,রাজনীতির আকাশে অশনি সংকেত ইবুক,রাজনীতির আকাশে অশনি সংকেত ইবুক বিডি,রাজনীতির আকাশে অশনি সংকেত ইবুক ঢাকায়,রাজনীতির আকাশে অশনি সংকেত ইবুক বাংলাদেশে
বদরুদ্দীন উমর এর রাজনীতির আকাশে অশনি সংকেত এখন পাচ্ছেন বইফেরীতে মাত্র 240.00 টাকায়। এছাড়া বইটির ইবুক ভার্শন পড়তে পারবেন বইফেরীতে। Rajnitir Akashe Asony Sonket by Badruddin Umoris now available in boiferry for only 240.00 TK. You can also read the e-book version of this book in boiferry.
ধরন হার্ডকভার | ৩১৯ পাতা
প্রথম প্রকাশ 2012-02-01
প্রকাশনী আফসার ব্রাদার্স
ISBN: 9847016600463
ভাষা বাংলা

ক্রেতার পর্যালোচনা

বদরুদ্দীন উমর
লেখকের জীবনী
বদরুদ্দীন উমর (Badruddin Umor)

বদরুদ্দীন উমরের জন্ম ১৯৩১ সালের ২০ ডিসেম্বর পশ্চিম বাঙলার বর্ধমান শহরে। মার্কসবাদী তাত্ত্বিক, রাজনীতিবিদ, প্রাবন্ধিক ও ইতিহাসবিদ হিসেবে তিনি বাঙলাদেশে সুপরিচিত। তিনি ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় থেকে এম. এ. পাশ করার আগেই ১৯৫৪ সালে দর্শন বিভাগে অস্থায়ীভাবে শিক্ষক হিসেবে কাজ করেন। ১৯৫৫ সালে এম. এ. পাশ করার পর ১৯৫৬ সালে চট্টগ্রাম সরকারী কলেজে এবং ১৯৫৭ সালে রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের দর্শন বিভাগে শিক্ষক হিসেবে যোগদান করেন। ১৯৬১ সালে অক্সফোর্ড বিশ্ববিদ্যালয় হতে দর্শন, রাজনীতি ও অর্থনীতি এই তিন বিষয়ে অনার্স ডিগ্ৰী অর্জন করেন। ১৯৬৩ সালে রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ে যোগদান করেন। এই বিশ্ববিদ্যালয়ের সমাজ বিজ্ঞান বিভাগেরও তিনি ছিলেন প্রতিষ্ঠাতা। ষাটের দশকে প্রকাশিত তাঁর তিনটি বই সাম্প্রদায়িকতা (১৯৬৬), সংস্কৃতির সংকট (১৯৬৭) ও সাংস্কৃতিক সাম্প্রদায়িকতা (১৯৬৯) তত্ত্বকালে বাঙালী জাতীয়তাবাদের বুদ্ধিবৃত্তিক বিকাশে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে। এ সময় পাকিস্তান সরকারের সাথে তাঁর বিরোধ বৃদ্ধি পেতে থাকে। এবং তিনি নিজেই ১৯৬৮ সালে অধ্যাপনার কাজে ইস্তফা দিয়ে সরাসরি রাজনীতি ও সার্বক্ষণিক লেখালেখিতে নিজেকে নিয়োজিত করেন।

সংশ্লিষ্ট বই