Loading...

প্রচলিত শিরক ও তা থেকে বাঁচার উপায় (পেপারব্যাক)

স্টক:

২০০.০০ ১৪০.০০

একসাথে কেনেন

মানব জীবনে সংঘটিত পাপাচারসমূহের মধ্যে শিরক সর্বাপেক্ষা বড় পাপ হিসেবে স্বীকৃত। শিরকের চেয়ে জঘন্য কোন পাপ নেই। অন্যান্য পাপ আল্লাহ তা’আলা সহজেই ক্ষমা করে দেন। কিন্তু শিরকের পাপ সহজে তিনি ক্ষমা করেন না। পৃথিবীতে যত নবী রাসূল আগমন করেছেন সবাই মানুষকে শিরকের ব্যাপারে সতর্ক করেছেন। কোন নবী রাসূলকে শিরকের সাথে আপোষ করতে দেখা যায়নি। এ বিষয়ে তারা সকলেই ছিলেন আপোসহীন। শিরক হচ্ছে শয়তানের সবচেয়ে বড় অস্ত্র। যেখানে শিরকের গন্ধ পাওয়া যাবে সেখান থেকে নিজেকে দূরে সরিয়ে রাখতে হবে। তাহলেই আশা করা যায় শিরক মুক্ত ঈমান নিয়ে রবের দরবারে হাজির হওয়া যাবে। বইটিতে আমাদের সমাজে প্রচলিত শিরক ও তা থেকে বাঁচার উপায় গুলো নিয়ে আলোচনা করা হয়েছে।
Procholito Shirk O Ta Theke Bachar Upay,Procholito Shirk O Ta Theke Bachar Upay in boiferry,Procholito Shirk O Ta Theke Bachar Upay buy online,Procholito Shirk O Ta Theke Bachar Upay by Dr. Abul Kalam Azad (Bashar),প্রচলিত শিরক ও তা থেকে বাঁচার উপায়,প্রচলিত শিরক ও তা থেকে বাঁচার উপায় বইফেরীতে,প্রচলিত শিরক ও তা থেকে বাঁচার উপায় অনলাইনে কিনুন,ড. আবুল কালাম আজাদ (বাশার) এর প্রচলিত শিরক ও তা থেকে বাঁচার উপায়,9789849013693,Procholito Shirk O Ta Theke Bachar Upay Ebook,Procholito Shirk O Ta Theke Bachar Upay Ebook in BD,Procholito Shirk O Ta Theke Bachar Upay Ebook in Dhaka,Procholito Shirk O Ta Theke Bachar Upay Ebook in Bangladesh,Procholito Shirk O Ta Theke Bachar Upay Ebook in boiferry,প্রচলিত শিরক ও তা থেকে বাঁচার উপায় ইবুক,প্রচলিত শিরক ও তা থেকে বাঁচার উপায় ইবুক বিডি,প্রচলিত শিরক ও তা থেকে বাঁচার উপায় ইবুক ঢাকায়,প্রচলিত শিরক ও তা থেকে বাঁচার উপায় ইবুক বাংলাদেশে
ড. আবুল কালাম আজাদ (বাশার) এর প্রচলিত শিরক ও তা থেকে বাঁচার উপায় এখন পাচ্ছেন বইফেরীতে মাত্র 56.00 টাকায়। এছাড়া বইটির ইবুক ভার্শন পড়তে পারবেন বইফেরীতে। Procholito Shirk O Ta Theke Bachar Upay by Dr. Abul Kalam Azad (Bashar)is now available in boiferry for only 56.00 TK. You can also read the e-book version of this book in boiferry.
ধরন পেপারব্যাক | ৬৪ পাতা
প্রথম প্রকাশ 2019-02-01
প্রকাশনী আহসান পাবলিকেশন
ISBN: 9789849013693
ভাষা বাংলা

ক্রেতার পর্যালোচনা

ড. আবুল কালাম আজাদ (বাশার)
লেখকের জীবনী
ড. আবুল কালাম আজাদ (বাশার) (Dr. Abul Kalam Azad (Bashar))

কুমিল্লা জেলার অন্তর্গত চৌদ্দগ্রাম উপজেলার দুর্গাপুর গ্রামে ১৯৭৫ সালে জন্মগ্রহণ করেন। তার বাবার নাম মরহুম মাে: আব্দুল হাকিম ও মাতার নাম শাফিয়া বেগম। তিনি গাছবাড়িয়া গাউছিয়া তৈয়্যবিয়া সিনিয়র মাদ্রাসায় শিক্ষা জীবন শুরু করেন। শুরুতে এ মাদ্রাসার হিফজুল কুরআন বিভাগে কিছুদিন অধ্যয়ন করেন। অতপর এ প্রতিষ্ঠান থেকে ইবতেদায়ী শিক্ষা সমাপ্ত করে ছুপুয়া ছফরিয়া ফাজিল মাদ্রাসায় ষষ্ঠ শ্রেণীতে ভর্তি হন। ছফয়া মাদ্রাসা থেকে ১৯৯৫ ইং সনে দাখিল পাশ করে দেশের ঐতিহ্যবাহী দ্বীনি শিক্ষা প্রতিষ্ঠান কুমিল্লার দেবিদ্বারস্থ ধামতী আলিয়া মাদরাসায় ভর্তি হন। এ মাদ্রাসায় তিনি আলিম, ফাজিল ও কামিল ( হাদীছ ) অধ্যয়ন করেন। অতপর তিনি কুমিল্লা ভিক্টোরিয়া সরকারি বিশ্ববিদ্যালয় কলেজ থেকে ইসলামিক স্টাডিজ বিভাগে বি, এ অনার্স ও মাস্টার্স সমাপ্ত করেন। তারপর ঢাকা পীরজঙ্গী জামেয়া দ্বীনিয়া থেকে দাওরাহ হাদীছ ও সরকারি আলিয়া মাদ্রাসা-ঢাকা থেকে কামিল ফিকহ সমাপ্ত করেন। অতপর তিনি ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ইসলামিক স্টাডিজ ডিপার্টমেন্ট থেকে ২০১৩ সনে পিএইচডি ডিগ্রী অর্জন করেন। শিক্ষা জীবনের প্রতিটি ক্ষেত্রে তিনি কৃতিত্বের সাক্ষর রাখেন। ক্লাস ওয়ান থেকে দাখিল পর্যন্ত প্রতিটি ক্লাসে প্রথম স্থান অর্জন করেছেন। দাখিল থেকে কামিল, দাওরাহ হাদীছ, অনার্স ও মাস্টার্সহ সকল পরিক্ষায় প্রথম শ্রেণীতে উত্তীর্ণ হন। ফাজিলে বাের্ড মেধা তালিকায় ৩য়, কামিল হাদীছে ৩য়, ফিকহে ৭ম ও অনার্সে ১৬তম স্থান অর্জন করেন। তাঁর লিখিত “মি'রাজ ও আধুনিক বিজ্ঞান”, “প্রচলিত শিরক ও তা থেকে বাঁচার উপায়” এবং “প্রচলিত বিদ'আত ও তা থেকে বাঁচার উপায়” বই তিনটি পাঠক মহলে যথেষ্ট সাড়া ফেলেছে। কর্মজীবনের শুরুতে তিনি ২০০১ সালের অক্টোবর থেকে ২০০৩ সালের নভেম্বর পর্যন্ত বিবাড়ীয়া জেলার নবীনগর উপজেলা সদরের নারায়ণপুর ফাজিল মাদরাসায় আরবী প্রভাষক হিসেবে কর্মরত ছিলেন। বর্তমানে তিনি ঢাকাস্থ তেজগাঁও মদীনাতুল উলুম কামিল মাদরাসার মুহাদ্দিস হিসেবে কর্মরত আছেন। শিক্ষকতার পাশাপাশি তিনি দ্বীনের দাওয়াতি কাজের ময়দানেও সমান ভাবে অবদান রেখে চলেছেন। তিনি পবিত্র হজ্জ, আন্তর্জাতিক সেমিনার ও ব্যক্তিগত সফর উপলক্ষে সৌদি আরব, আমেরিকা, মালয়েশিয়া, মালদ্বীপ, ইন্দোনেশিয়া, মিশর, কাতার, শ্রীলঙ্কা, ভারত ও নেপাল ভ্রমণ করেন। পারিবারিক জীবনে তিনি চার ছেলে ও এক কন্যা সন্তানের জনক। আমরা তাঁর সর্বাঙ্গীণ কল্যাণ কামনা করছি।

সংশ্লিষ্ট বই