"অদৃশ্য মানব" বইয়ের পিছনের কভারের লেখা:
এটা শুরু হয়েছিল একটি শান্ত গ্রামের সরাইখানায়। একজন রহস্যজনক আগন্তক; যার চেহারা ঢাকা ছিল নানা প্রকার মুখােশ ও দস্তানায় । কালাে চশমায়। এ ছাড়াও ব্যান্ডেজ ঢেকে রেখেছিল ওর সমস্ত মুখ। শুরু হলাে অদ্ভুত সব শব্দ, শরীরের নানা অংশের পাগলাটে কাণ্ডকারখানা, কিছু ভৌতিক চুরি ডাকাতি। আসবাবপত্রের মানুষের পেছনে তাড়া করে ফেরা সন্ত্রাস, উত্তেজনা, হত্যা। একজন অখ্যাত বিজ্ঞানী শিখে ফেলেছিল কিভাবে চামড়া, মাংস, হাড় ও রক্তকে অদৃশ্য করে ফেলা যায়। এই অখ্যাত বিজ্ঞানীর নাম গ্রিফিন। যে নিজের শরীরের উপর এইসবের পরীক্ষা করতে চেয়েছিল। সে যেখানে ইচ্ছে যেতে পারতাে, গুপ্তচরের কাজ করতে পারতাে, যেকোনাে একজনকে ভয় দেখাতে পারতাে। কিন্তু মানুষটার সমস্যা ছিল দুইটা। সে অদৃশ্য থেকে দৃশ্য হতে পারতাে না। আর মাঝে মাঝে ঘাতকের মতাে উন্মাদ হয়ে উঠতাে।
Odrisho Manob,Odrisho Manob in boiferry,Odrisho Manob buy online,Odrisho Manob by H. G. Wells,অদৃশ্য মানব,অদৃশ্য মানব বইফেরীতে,অদৃশ্য মানব অনলাইনে কিনুন,এইচ. জি. ওয়েলস এর অদৃশ্য মানব,9847021000241,Odrisho Manob Ebook,Odrisho Manob Ebook in BD,Odrisho Manob Ebook in Dhaka,Odrisho Manob Ebook in Bangladesh,Odrisho Manob Ebook in boiferry,অদৃশ্য মানব ইবুক,অদৃশ্য মানব ইবুক বিডি,অদৃশ্য মানব ইবুক ঢাকায়,অদৃশ্য মানব ইবুক বাংলাদেশে
এইচ. জি. ওয়েলস এর অদৃশ্য মানব এখন পাচ্ছেন বইফেরীতে মাত্র 84.00 টাকায়। এছাড়া বইটির ইবুক ভার্শন পড়তে পারবেন বইফেরীতে। Odrisho Manob by H. G. Wellsis now available in boiferry for only 84.00 TK. You can also read the e-book version of this book in boiferry.
ধরন |
হার্ডকভার | ৮০ পাতা |
প্রথম প্রকাশ |
2015-02-01 |
প্রকাশনী |
সন্দেশ |
ISBN: |
9847021000241 |
ভাষা |
বাংলা |
লেখকের জীবনী
এইচ. জি. ওয়েলস (H. G. Wells)
পুরো নাম হারবার্ট জর্জ ওয়েলস। বৃটিশ। জন্ম ১৮৬৬ সালের ২১ সেপ্টেম্বর। কমার্শিয়াল এ্যাকাডেমিতে লেখাপড়া করেন ১৩ বছর বয়স পর্যন্ত। সার্টিফিকেট নেন বুক-কিপিং অর্থাৎ পদ্ধতিমাফিক হিসাব রাখার বিদ্যায়। ১৮৮০তে শিক্ষানবিসি করেন উইন্ডসরের এক বস্ত্ৰ-ব্যবসায়ীর কাছে। ঐ বছরেই ছাত্র-শিক্ষক ছিলেন সমারসেটের একটি স্কুলে। ১৮৮০-৮১তে শিক্ষানবিস কেমিস্ট ছিলেন সাসেক্সে। ১৮৮১-৮৩ তে শিক্ষানবিস বস্ত্ৰ-ব্যবসায়ী ছিলেন হ্যাম্পশায়ারের হাইড্রস এম্পেরিয়ামে। ১৮৮৩-৮৪তে ছাত্র-সহকারী ছিলেন মিডহাস্টগ্রামার স্কুলে। ১৮৮৪-৮৭তে পড়াশুনা করেন লন্ডনের রয়াল কলেজ অফ সায়ানেস-কিন্তু উত্তীর্ণ হতে পারেন নি পরীক্ষায়। শিক্ষকতা করেন ১৮৮৭-৮৮ সালে রেক্সহ্যামের হােল্ট এ্যাকাডেমিতে এবং ১৮৮৮-৮৯ সালে লন্ডনের হেনলি হাউস স্কুলে। ১৮৯০তে বি. এসসি ডিগ্রি পান ইউনিভার্সিটি অফ লন্ডন থেকে। দুই বিয়ে। প্রথম বিবাহ হয়। চাচাতো বোন ইসাবেল মেরি ওয়েলসের সঙ্গে ১৮৯১ সালে—বিবাহবিচ্ছেদ ঘটে ১৮৯৫-তে। ঐ বছরেই দ্বিতীয় বিবাহ হয় এ্যামি ক্যাথরিন রবিন্সের সঙ্গে। দ্বিতীয় স্ত্রী মারা যান ১৯২৭ সালে। দুই পুত্র। লেখক এ্যান্টনি ওয়েস্টও তাঁর পুত্ৰ-মা ছিলেন লেখিকা রেবেকা ওয়েস্ট। ১৮৯১-৯২তে শিক্ষকতা করেন লন্ডনের ইউনিভার্সিটি টিউটােরিয়াল কলেজে। পুরো সময়ের লেখক হন। ১৮৯৩ সাল থেকে। ১৯২২ এবং ১৯২৩-এ ইউনিভার্সিটি অফ লন্ডনের পক্ষে পার্লামেন্টের লেবার নির্বাচনপ্রার্থী হন। ১৯০৩ থেকে ১৯০৮ পর্যন্ত ছিলেন ফেবিয়ান সোসাইটির সদস্য। ১৯৩৬-এ ইউনিভার্সিটি অফ লন্ডন থেকে পান ডক্টরেট অফ লিটারেচার সম্পমান। লন্ডনের ইম্পিরিয়েল কলেজ অফ সায়েন্স এ্যান্ড টেকনলজির সম্পমানজনক সদস্যপদে থাকার পর দেহাবসান ঘটে ১৯৪৬ সালের ১৩ আগস্ট।