নট ফর সেল এর কিছু কথা:
আমরা বই পড়ি কেন? জানার জন্য। নিজেদের জানা, এ পৃথিবীকে জানা, আমাদের সৃষ্টিকর্তকে জানা। জ্ঞানের উৎস সর্বজ্ঞ স্রষ্টা । এই জ্ঞানই সভ্যতাকে এগিয়ে নেয়, সমাজকে টিকিয়ে রাখে।জ্ঞানের আধার বই। জ্ঞানচর্চা আমাদের ঐতিহ্য। কালের বিবর্তনে আজ তা হারিয়ে গেছে। তথ্য বিস্ফোরণে জ্ঞান আজ কোণঠাসা । শিক্ষার দৈন্যতায় অজ্ঞতার মহামারী। জ্ঞানার্জনে অনাগ্রহের পাশাপাশি বইয়ের দুর্বোধ্য ভাষা, মলিন প্রচ্ছদ আর জীর্ণ পৃষ্ঠা পাঠ অনাকাজক্ষাকে উসকে দেয়। গ্রন্থকারাগারে বন্দি প্রকৃত জ্ঞান। জ্ঞানের নয়, চারদিকে আজ লঘু বিনোদনের জয়জয়কার ।
সিয়ান পাবলিকেশনের স্বপ্ন বিশুদ্ধ জ্ঞানের উপস্থাপন। ধর্ম, বিজ্ঞান, সমাজবিজ্ঞান, অর্থনীতি এবং অন্যান্য বিশেষায়িত ক্ষেত্রগুলোর জ্ঞান |
বিষয়বস্তু নির্বাচনে আমরা জীবনঘনিষ্ঠ এবং তথ্যসূত্রে প্রামাণ্য; আমাদের লক্ষ্য সাবলীল ভাষা এবং নান্দনিক উপস্থাপনা। সময়, শ্রম ও সম্পপদ সাশ্রয়পূর্বক সর্বসাধারণের কাছে পৌঁছে যাওয়ার নিমিত্তে আমাদের রয়েছে ই-কমার্স সংযুক্তি সেনপাব্লিকেশন.কম ক্লিকেই বই পৌছে যাবে আপনার ঘরে ।
আমাদের বিশ্বাস, জ্ঞানের এ প্রসার আমাদের ব্যক্তিগত, পারিবারিক ও সামাজিক জীবনে গভীর ও ইতিবাচক পরিবর্তন আনবে ইনশা আল্লাহ।
প্ৰকাশকের কথা
অধুনা নাগরিক সভ্যতায় বিনোদন মাত্রই দূষণ। বাকাবাক্সকে হারাবার জো নেই। বাইরে বেরুনোও হয় না। অথচ এমন একটা সময় ছিল যখন মানুষ কাজ থেকে বিরতি নিতে ছুটে যেত প্রকৃতির কাছে। আজকাল যখন কাজ আর পড়াশোনাতে পরিশ্রান্ত মানুষ জিজ্ঞেস করে, “কী করব?” তখন বলার মতো খুব বেশি উত্তর থাকে না। প্লেজার রিডিং বা আনন্দের জন্যপড়া সেইসব দামি কাজগুলোর মধ্যে একটি যা মানুষকে গতানুগতিকতা থেকে ছুটি দেয় আবার চিন্তাশীলতারও উন্মেষ ঘটায়।পেয়ালার কোন অংশটা বেশি দামি? দেয়াল না। ভেতরের ফাঁকা জায়গাটা? পেয়ালার দেয়াল খাওয়া যায় না, তবে ভেতরের তরলটুকু খাওয়া যাবে। না। যদি দেয়ালটা না থাকে। আমাদের ভাবনাগুলো এই খালি জায়গাটার মতো। কিছু ভাবনা প্রদত্ত উপমাটির সমার্থক-অন্তঃসারশূন্য। কিছু ভাবনা মানুষকে আলোর দিকে নেয়, কিছু ভাবনা অন্ধকারে। সবকিছু ঐ শব্দের দেয়ালেই ঘেরা।
তাকাতে পারি। আল্লাহর বেছে নেওয়া কিছু শব্দ মানুষকে যুগ যুগ ধরে পথ দেখাচ্ছে। এই শব্দমালার অলৌকিকতা মৃত মানুষ জীবিত করার চেয়েও শক্তিশালী, জলরাশিকে বিচ্ছিন্ন করার চেয়েও ক্ষমতাবান। দিয়ে লেখক কত তরুণকে যে মোহগ্ৰস্ত করলেন তার লেখাজোকা নেই। পাবনা পাগলাগারদে ‘হিমু ওয়ার্ড আছে বলে শুনেছি। হিমুর লেখকের শব্দের জালে জড়িয়ে বিকারগ্রস্ত মানুষদের ঠিকানা নাকি এই ওয়ার্ডটি।
আমরা কামনা করি জাতীয় মানসিক সুস্থতা। চিন্তাশীলতা। সৃষ্টিশীলতা। এসব সেকুলার লেখক বুদ্ধিজীবীরা কীভাবে পৃথিবীকে দেখেন, তাদের বিশ্বাস-চেতনা কী—তা বর্তমান প্রজন্মের প্রায় সকলেরই জানা। তবে একজন বিশ্বাসী কীভাবে পৃথিবীকে দেখেন তা সেকুলার মধ্যবিত্তরা জানে না। বিশ্বাসী মানুষদেরও যে একটা আদর্শ ও নৈতিকতার শক্ত ধারা আছে তা সমাজের বহুলাংশের কাছে অজানা।
নট ফর সেল এর সূচিপত্র:
প্রকাশকের কথা ৭
আমার মাকে কেন বিশ্বসুন্দরী করা হয় না ৯
আমি ‘লেডি’ নই ১৫
চট্টগ্রামের পর্দানশীন বোনেরা ২৩
নট ফর সেল ২৯
ওজন বিরাম্বনা ৩৩
বিজ্ঞাপন ৩৯
অনির্দিষ্টকালের জন্য আত্মার উন্নয়ন কাজ চলিতেছে ৪৩
সভ্য না বর্বর ৪৭
প্রত্যাবর্তন ৫৩
আত্মপরিচয় ৫৭
আমার জীবনে বইমেলা ৬৩
ভালো শাশুড়িদের গল্প ৬৭
আমি”ময় পৃথিবী ৭৯
একটি উত্তম বৃক্ষ ৮৩
বুদ্ধিমান বোকা ৮৯
সব ক’টা জানালা খুলে দাওনা। ৯৩
Not for sell,Not for sell in boiferry,Not for sell buy online,Not for sell by Rehanuma Binte Anis,নট ফর সেল,নট ফর সেল বইফেরীতে,নট ফর সেল অনলাইনে কিনুন,9789843389008,Not for sell Ebook,Not for sell Ebook in BD,Not for sell Ebook in Dhaka,Not for sell Ebook in Bangladesh,Not for sell Ebook in boiferry,নট ফর সেল ইবুক,নট ফর সেল ইবুক বিডি,নট ফর সেল ইবুক ঢাকায়,নট ফর সেল ইবুক বাংলাদেশে,রেহনুমা বিনতে আনিস এর নট ফর সেল
রেহনুমা বিনতে আনিস এর নট ফর সেল এখন পাচ্ছেন বইফেরীতে মাত্র 138.60 টাকায়। এছাড়া বইটির ইবুক ভার্শন পড়তে পারবেন বইফেরীতে। Not for sell by Rehanuma Binte Anisis now available in boiferry for only 138.60 TK. You can also read the e-book version of this book in boiferry.
ধরন |
পেপারব্যাক | ৯৬ পাতা |
প্রথম প্রকাশ |
2015-02-02 |
প্রকাশনী |
সিয়ান পাবলিকেশন |
ISBN: |
9789843389008 |
ভাষা |
বাংলা |
লেখকের জীবনী
রেহনুমা বিনত আনিস (Rehanuma Binte Anis)
রেহনুমা বিনত আনিস
জন্ম চট্টগ্রামে, শৈশব ঢাকায়, কৈশোর আবুধাবি ও ভারতে। বিয়ের পর আবার চট্টগ্রামে ফিরে আসা। বর্তমানে স্বামী ও দুই সন্তানসহ ক্যানাডায়। আদর্শবাদী ও জ্ঞানানুরাগী একটি পরিবারে বেড়ে ওঠা। ছোটবেলা থেকেই মুখচোরা। বইপোকা।
ইংরেজিতে অনার্স মাস্টার্স। ছাত্রাবস্থায় চট্টগ্রামের সিজিএস ও প্রেসিডেন্সি ইন্টারন্যাশনাল স্কুলে শিক্ষকতা। মাস্টার্সের পর ইন্টারন্যাশনাল ইসলামিক ইউনিভার্সিটি চট্টগ্রামের ইংরেজি বিভাগে শিক্ষকতার অভিজ্ঞতা অনেক দিনের।
ভালো লাগে বিশ্বসাহিত্য। অত্যধিক আগ্রহের ফলে জ্ঞানের মোটামুটি সব শাখাতেই অল্পবিস্তর বিচরণ।
ছোটবেলায় ‘শিশু’ ম্যাগাজিনে ছোটদের লেখা পড়ে উদ্দীপ্ত হয়ে লেখালেখিতে হাতেখড়ি। পাঁচ বছর বয়স থেকে কবিতা লেখা দিয়ে সূত্রপাত হলেও প্রথম প্রকাশ নয় বছর বয়সে, আবুধাবির ‘ইয়াং টাইমস’ এবং ‘জুনিয়র নিউজ’-এ। ‘ইয়াং টাইমস’-এ নির্বাচিত লেখিকা হয়ে সামান্য পরিচিতি। এসএসসি’র পর দেশে ফিরে প্রথম বাংলায় লেখালেখি শুরু। পরবর্তী সময়ে বৃহত্তর অঙ্গনে পদচারণা, নানান কাজে সংশ্লিষ্টতা এবং শিক্ষকতার সুবাদে নানা রঙের অভিজ্ঞতা দিয়ে বোঝাই হয়েছে ঝুলি।
সমাজের নানা সংগতি-অসংগতি নিয়ে ভাবনাটা আর দশজনের সাথে ভাগাভাগি করতে গিয়ে লেখালেখির বিস্তৃতি। পাঠকদের চিন্তাশীলতা জাগ্রত করতে পারাই এই প্রচেষ্টার সার্থকতা।