নানা বৈশিষ্ট্যের বিচারে ‘তাহসী জাপান' কিতাবটি সকল ধারার মাদরাসার পাঠ্যতালিকায় সীর বিষয়ের প্রাথনিক উপাদান। বলতে গেলে এর মাধ্যমে তপিন্স ইলমদের তাফসীর বিস্তীর্ণ জগতে অনুপ্রবেশ টে। শাস্ত্রীয় প্রথম কিহৰ হিসেবে এটি পড়ার পূর্কে পবিত্র রআন ও তাফসীর সংগেন্ত কতগুলো বিষয়ে স্বচ্ছ পাণ্য থাকা খুবই জরুরী। সেই সাথে তারুল জালালাইন প্রস্থ ও গ্রন্থকার সম্পর্কেও জানা থাকা আবশ্যক। আল্লাহর শোর, ২০০৬ সাল থেকে এ পর্যন্ত বাংলাদেশের প্রাচীনতম দীনি শিক্ষান্দ্রে দারুল উলুম দেওভােগ মাদরাসায় উক্ত কিতাকের প্রথমাণে পড়ানাের তাওক পেয়ে আসছি। প্রথম বছর থেকেই আরবী উর্দু নানা প্রামাণ্য কিতাবের সহবাগিতায় উলল সান ও তালীর সংক্রান্ত নানা আলােচনা রুত্বের সাথে উপস্থাপন করে আসছি। ছাত্রদের আবেদনের প্রেক্ষিতে দ্বিতীয় বছর উপস্থাপিত বিষয়গুলাের লিবিত রূপ দান রার সুযোগ হয়। খসড়াভাবেই করের ফটোকপি করে তাদের চাহিদা পূরণ করি। তারপর অনেকেই ছেপে প্রকাশ র পরামর্শ ও উৎসাহ দিলেন। তাই এবার পুরো পাণ্ডুলিপিটির উপর নতুন। ও গভীর দৃষ্টি দিলাম। সংযোজন-বিয়ােজনের পর প্রস্তুত লােম ছাপার উপযােগী করে । বইয়ের শেষভাগে জ্যলালাইন শরীরে অনেকগুলাে নমুনা। প্রশ্নও সংযােজন করেছি। সেগুলাের আলােকে অনুশীলনলে সহজে কিতাব হল করা সম্ভব হবে নিঃসন্দেহে।