কোন রেটিং নেই! (0)

মুহূর্ত ভাষ্য (হার্ডকভার)

লেখক: বেলাল চৌধুরী

বিষয়: জীবনী, প্রবন্ধ, নিবন্ধ

স্টক:

৳ ~~২৮০.০০~~ ৳ ২১০.০০

ভুল তথ্য রিপোর্ট করুন

একসাথে কেনেন

সূচিপত্র
* কাগজে-কলমে
* বিশাল সোনালি পাহাড়ের সন্ধানে
* সাহিত্য আর রাজনৈতিক কর্মকাণ্ডে বৈসাদৃশ্য
* স্বাধীনতার সংস্কৃতি : নোবেল বিজয়ী য়োসা উবাচ
* জন্ডিস রোগাকান্ত্র চোখ দেখার জন্য ইনাম
* নোবেল লবিয়েট ভিএস নাইপল
* ভেতরের একাকীত্বকে নিরসন -গাও জিংজিয়ান
* আমৃত্যু আপোষহীন-জাঁ পল সার্ত্র
* কালো হীরের দ্যুতি-ওলে সোয়িঙ্কা
* শতাব্দীর টুঁটি চেপে ধরা কানেত্তি
* উটের সঙ্গে সাক্ষাৎকার-ভ্রমণলেখ্য
* বিশাল বাস্তবিক এক নক্ষত্র পদ্ধতি
* সূর্য, পাথর,রঙিন স্বপ্নের প্রজাপতি
* হাইনে : তাঁর জীবন ও সময়-১৯৮৩ ২৪ শে নভেম্বর
* চির সবুজ প্রাণের উৎসব
* নীরব বসন্তে জারোশ্লাভ সিফার্টের সরব কবিতা
* নরওয়ের বিতর্কিত লেখক ন্যুট ফল্ডবাক্কেন
* সাক্ষীর কাঠগড়ায়
* নাময়শঅলা রহস্য লেখক সিমেনঁর স্ত্রী স্বয়ং
* চিরহরিৎ দালি
* বাস্তবতা নিজের ইচ্ছেমতো তৈরি করে নেন পিটার রোসেই
* জাপানি সাহিত্যের ইতিবৃত্ত
* তলস্তয়: মৃত্যু-শতবর্ষের শ্রদ্ধাঞ্জালি
* বিক্ষুব্ধ সময়ের ধারাভাষ্যকার
* কবিতা
* চলমান অশরীরী নাসির আলী মামুন
* সোনালী শিশ্নের জবাবে
* আফ্রিকান কবিদের বর্ণমালার অস্ত্র
* স্বৈরিণী আফ্রোদিতি
* রাবাসার সোনার চাবি
* আফ্রিকিয় কবিতার ওপর ফরাসি
* অভিব্যক্তি সম্পর্কে দু’চার কথা
* ভাবপ্রবণ অভিযাত্রা
* পঞ্চাশের মন্বন্তর
* কবি ও সন্ন্যাসী
* গিরীন্দ্র শেখর বসুর ‘লাল কালো’
* আর অথ তসলিমা নাসরিনের কথা
* বাংলাদেশের নকশার আশ্চর্য জগত
* (স্মরণীয় খেলা) দুটি বিদ্যুৎ ঝলসানো গোল
* অঘটন-দুর্ঘটনা নিয়েই তো রণউন্মাদনা
* রাজনীতি প্রেম, ব্যবসা শ্যাম্পেন এবং স্মৃতি বিষয়ে
* রত্না শারি দেবী সুকার্নো
* সোনার ব্যাপারী সোভিয়েত
* বাঙালি নবজাগরণ
* বাংরা কবিতা উৎসব লণ্ডন
* বিলেতে সাহিত্যচর্চায় সংহতি সাহিত্য পরিষদ
* বাংলাদেশের সাংস্কৃতিক ভাষ্যের দ্রুত রেখ পাঠ্য
* বই নিয়ে কিছু টুকরো-টাকরা
* কবিতার প্রয়োজন সকলেরই

ধরন	হার্ডকভার \| ০ পাতা
প্রথম প্রকাশ	2023-03-20
প্রকাশনী	রোদেলা প্রকাশনী
ISBN:
ভাষা	বাংলা

ক্রেতার পর্যালোচনা

কোন রেটিং নেই!

লেখকের জীবনী

বেলাল চৌধুরী (Belal Chowdhury)

বলা হয়-বাল্যকাল মানে সকাল বেলাই একজন মানুষের জীবনের পথপ্রদর্শক। বাউন্ডুলেপনার শুরু স্কুলে থাকতেই ‘ভােজনং যত্রতত্র, শয়নং হট্টমন্দিরে’- এই ছিল মন্ত্র । তারপর সাংবাদিকতা, জেলখাটা, গভীর সমুদ্রে মাছ ধরার কাজকত কী! অবশেষে একদিন কলকাতায় নােঙর ফেলা ১৯৬৩এর দিকে। বন্ধু-বান্ধব জুটল অনেক। তার মধ্যে উঠতি কবি-লিখিয়েরাই সংখ্যাধিক্য। এদের মধ্যে ছিলেন শক্তি, সুনীল, শীর্ষেন্দু, উৎপল, সন্দীপন প্রমুখ আজকের নক্ষত্ররা সান্নিধ্য ও সস্নেহ প্রশ্রয় পেয়েছেন কমল কুমার মজুমদার, গৌর কিশাের ঘােষ, নীরেন্দ্র নাথ চক্রবর্তী, সন্তোষ কুমার। ঘােষের মতাে সহৃদয় মানুষদের। নিজের অস্তিত্বকে জানান। দেওয়ার জন্যে লেখালেখির শুরু ১৯৬৫ সালে। মূলত গদ্যের লেখক হলেও পর্বতপ্রমাণ আলসেমির জন্যে কুঁড়ের বাদশা বলে পদ্যকেই বেছে নিলেন বাঙালি ঐতিহ্যের ধারায় । এই ছন্নছাড়া সময়ের ভেতরই কিছুদিন সম্পাদনা করেছেন কৃত্তিবাস'-এর মতাে পত্রিকা। ১৯৭৪ সালে দেশে ফেরা। আর দশজন কুলাঙ্গার ছেলের মতােই মায়ের আদেশ শিরােধার্য করে বিয়ে বা গার্হস্থ্য আশ্রমে প্রবেশ । সাপ্তাহিক সচিত্র সন্ধানীর নির্বাহী সম্পাদক হিসেবে যাবতীয় খ্যাতি বা অখ্যাতি। এ পর্যন্ত প্রকাশিত বইয়ের সংখ্যা আট-এর মতাে। পুরস্কারের মধ্যে মাটি খুঁড়ে পাওয়া বাংলা একাডেমি পুরস্কার ১৯৮৪-তে। অনেক বিষয়ের মধ্যে সায়েন্স ফিকশন তার বিশেষ প্রিয় একটি । জন্ম: ১৯৩৮-এ শরিশাদিতে । লেখকের অন্যান্য কটি বই-কবিতা: যাবজ্জীবন পরম উল্লাসে, কবিতার কমলবনে, স্বপ্নবন্দী, অনূদিত উপন্যাস: মৃত্যুর কড়ানাড়া; কিশাের উপন্যাস: ফাতনা; কিশাের গল্প সংকলন: বত্রিশ দাত।