বিসমিল্লাহির রাহমানির রাহীম
َ ْ ا َ ل ْ ح ِّ ٰ ِّ م د َ لِل ِّ ر ْ ب َ ال َ ع ِّ ال َ مْي َ ن َّ و َ اص ل َّ ة َ الس ل َ م ع َ ل ِّ ى س ِّ ي ْ د ال ْ م َ ر ِّ س َ لْ ي ن َ ْ و َ ال ِّ ع َ اق ب ِّ ة ْ ل ل َّ م ِّ ت َ قْي َ ن َّ ا ، َ م ْ ا ب ع د ا. নামাযের পর ‘যাকাত’ দীনে ইসলামের অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ রুকন। কুরআন মজীদে বিরাশি বার তাকিদপূর্ণ আদেশ এসেছে। যাকাত শুধু উম্মতে মুহাম্মদীর ওপর ফরয নয়; বরং এদের পূর্বে সকল জাতির ওপরও ফরয ছিল। কুরআন মজীদ যাকাত আদায়কারীকে ‘সত্য ঈমানদার’ সাব্যস্ত করেছে। ﴿ؕ ﴾۳ َنْ ق و ِّفْ ي ن ْ ن ه م ْقَزَ ا ر َّمِّمَ و َ ل وة َّ الص َنْ م و ْيِّ ي ق َنْيِّذَّال ه م َكِّئٰٓ ا ول َ ٌ ح َنْ ن و ِّمْ م ؤ ْال قْزِّ ر َّ و ٌةَرِّفْغَمَ و ْمِّہِّ بَ ر َدْنِّ ع ٌ ج ت َرَ د ْ ه م َ ل ؕ اًّق ﴾۴﴿ۚ ٌمْيِّرَک যারা নামায প্রতিষ্ঠা করে আর যা কিছু আমি তাদের দান করেছি তা থেকে ব্যয় করে, তারা সত্যিকারের ঈমানদার। (সূরা আনফাল: ৩,৪) সূরা বাকারায় আল্লাহ তা‘আলা বলেছেন: যাকাত আদায়কারী লোকেরা কিয়ামতের দিন সব রকমের ভয় ও চিন্তা থেকে মুক্ত থাকবে। ِّ ْ ا يِّذَّ ال َّن ْ ا َن ٰ ن و َم ل وا الص ِّمَعَ ا و َ حِّل اَ و ِّت َ لو َّ ام وا الص َق ة اَو َ کو َّ و ا الز َت ة َ ہَل ا ْم رْج ْ ه ِّ نِّ ع ْم ْ ہِّبَ ر َد َ ۚم ْ لَْو يَلَ ع ٌفْ ِّ وَ خ َ ہ لَْ و ْم َ ه ْ ي ْم َ ن و َزْح ﴾۲۷۷﴿ ن নিশ্চয়ই যারা ঈমান এনেছে, সৎ কাজ করেছে, নামায প্রতিষ্ঠা করেছে এবং যাকাত দিয়েছে তাদের প্রতিদান তাদের প্রভুর কাছে রয়েছে। তাদের জন্য ভয় ও চিন্তার কোনো কারণ নেই। (সূরা বাকারা, ২:২৭৭) যাকাত আদায় করা পাপের কাফফারা এবং উচ্চ মর্যাদা লাভের অনেক বড় কারণ। আল্লাহ তা‘আলা রাসূল #-কে আদেশ দিয়েছেন: .اَہِّ ب ْمِّہْ يِّکَ ت ز َ و ْ ر ه م ِّہَ ت ط ًۃَقَدَ ص ْمِّہِّال َوْمَ ا ْنِّ م ْ خ ذ
হে নবী! আপনি তাদের সম্পদ থেকে যাকাত গ্রহণ করুন। যেন তাদের (পাপ থেকে) পবিত্র করেন আর তাদের (মর্যাদা) বৃদ্ধি করেন। (সূরা তাওবা: ১০৩) যাকাত আদায় করলে শুধু যে পাপ ক্ষমা হয় তা নয়; বরং আল্লাহ তা‘আলা এরূপ সম্পদকে বৃদ্ধি করে দেন। সূরা রূমে আল্লাহ তা’আলা বলেছেন: ِّ َہْجَ و َنْ د و ْيِّ ک وة ت ر َ ز ْ نِّ م ْ ت م ْيَ ا ت ٰۤاَمَو الله ه م َكِّئٰٓ ا ول َف ﴾۳۹﴿ َنْ ف و ِّعْ م ض ْال আর তোমরা আল্লাহর সন্তুষ্টির জন্য যে যাকাত দিয়ে থাক তার দ্বারা আদায়কারী নিজেই নিজের সম্পদ বৃদ্ধি করে। (সূরা রূম, ৩৯) যাকাত শব্দের আভিধানিক অর্থ হলো, পবিত্রতা ও প্রবৃদ্ধি। এর দ্বারা এটা স্পষ্ট হয়ে যায় যে, প্রথম অর্থ মতে এই ইবাদতের মাধ্যমে মানুষের সম্পদ হালাল এবং পবিত্র হয় এবং আত্মা সকল পাপ ও অনিষ্ট থেকে পবিত্র হয়। দ্বিতীয় অর্থ মতে যাকাত আদায়ের দ্বারা শুধু যে তার সম্পদ বৃদ্ধি পায় তা নয়; বরং তার সওয়াব ও প্রতিদান বৃদ্ধি পায়।
Kitabuz Zakat,Kitabuz Zakat in boiferry,Kitabuz Zakat buy online,Kitabuz Zakat by Maolana Muhammod Iqubal Kilani,কিতাবুয যাকাত,কিতাবুয যাকাত বইফেরীতে,কিতাবুয যাকাত অনলাইনে কিনুন,মাওলানা মুহাম্মদ ইকবাল কীলানী এর কিতাবুয যাকাত,Kitabuz Zakat Ebook,Kitabuz Zakat Ebook in BD,Kitabuz Zakat Ebook in Dhaka,Kitabuz Zakat Ebook in Bangladesh,Kitabuz Zakat Ebook in boiferry,কিতাবুয যাকাত ইবুক,কিতাবুয যাকাত ইবুক বিডি,কিতাবুয যাকাত ইবুক ঢাকায়,কিতাবুয যাকাত ইবুক বাংলাদেশে
মাওলানা মুহাম্মদ ইকবাল কীলানী এর কিতাবুয যাকাত এখন পাচ্ছেন বইফেরীতে মাত্র 120.00 টাকায়। এছাড়া বইটির ইবুক ভার্শন পড়তে পারবেন বইফেরীতে। Kitabuz Zakat by Maolana Muhammod Iqubal Kilaniis now available in boiferry for only 120.00 TK. You can also read the e-book version of this book in boiferry.
ধরন |
হার্ডকভার | ১২৬ পাতা |
প্রথম প্রকাশ |
2019-02-01 |
প্রকাশনী |
দারুস সালাম বাংলাদেশ |
ISBN: |
9789849110132 |
ভাষা |
বাংলা |
লেখকের জীবনী
মাওলানা মুহাম্মদ ইকবাল কীলানী (Maolana Muhammod Iqubal Kilani)
মাওলানা মুহাম্মদ ইকবাল কীলানী