Loading...

কাদিয়ানী ফিতনা ও মুসলিম উম্মাহর অবস্থান (হার্ডকভার)

(কাদিয়ানীদেরকে কাফের ঘোষণার ঐতিহাসিক দলিল)

অনুবাদক: মাওলানা ইরফান জিয়া

স্টক:

৫০০.০০ ৩৫০.০০

একসাথে কেনেন

ইসলামের মৌলিক বেশকিছু আকীদার সুস্পষ্ট বিরোধিতার কারণে কাদিয়ানীরা অমুসলিম। একটি মুসলিম দেশে একজন অমুসলিম হিসেবেও কাদিয়ানীরা নাগরিক সুবিধা পেতেই পারে। কিন্তু সমস্যা হলো কাদিয়ানীরা নিজেদেরকে অমুসলিম হিসেবে স্বীকার করতে নারাজ। নিজেদের আকীদার বিষয় তারা বিভিন্ন ছলচাতুরি করে থাকে। মুসলমানদেরকে ধোকা দিয়ে নিজেদের দলে টেনে নেওয়ার চেষ্টা করে। এই সমস্যার নিরসনে বিশ্বের অনেকগুলো দেশে কাদিয়ানীদের ছলচাতুরি বিশ্লেষণ করার পর তাদেরকে রাষ্ট্রীয়ভাবে অমুসলিম ঘোষণা করা হয়েছে।
১৯৭৪ সালের খতমে নবুয়ত আন্দোলনের সময় পাকিস্তানের জাতীয় পরিষদে কাদিয়ানীদের অমুসলিম সংখ্যালঘু হিসেবে ঘোষণা করার দাবি ওঠে। এই দাবির পক্ষে সংসদের ৩৮ জন সদস্য একটি প্রস্তাব পেশ করেন। জাতীয় পরিষদ এই ইস্যুতে বিচারিক ক্ষমতা দিয়ে একটি তদন্ত কমিটি গঠন করে। তদন্ত কমিটি উভয় পক্ষ থেকে যুক্তি প্রমাণ আহ্বান করে। মুসলমানদের পক্ষ থেকে যুক্তি প্রমাণ পেশ করার জন্য মুফতী তকী উসমানী সাহেব দা.বা.এবং শহীদ সামিউল হক সাহেব রহমতুল্লাহি আলাইহি একটি গ্রন্থ রচনা করেন। উর্দু ভাষায় রচিত সেই গ্রন্থের নাম ছিলো 'কাদিয়ানি ফিতনা আওর মিল্লাতে ইসলামিয়া কা মাওকিফ।' রচনার পর এই বইটি জাতীয় পরিষদে পাঠ করা হয়। অবশেষে ১৯৭৪ সালের ৭ সেপ্টেম্বর জাতীয় পরিষদ সর্বসম্মতিক্রমে মির্জা কাদিয়ানির অনুসারীদের উভয় দলকেই অমুসলিম ও সংখ্যালঘু হিসেবে ঘোষণা করা হয়।
কাদিয়ানীদের খন্ডন করে আগেপরে অনেক বই লেখা হয়েছে, কিন্তু যেহেতু এই বইটি জাতীয় পরিষদে মুসলমানদের অবস্থান ব্যাখ্যা করার জন্য লেখা হয়েছে, তাই এখানে মৌলিক সূত্রের আলোকে সংক্ষিপ্ত এবং সমৃদ্ধভাবে কাদিয়ানী সমস্যার সকল দিক ব্যাখ্যা করা হয়েছে।
কাদিয়ানীদেরকে কাফের ঘোষণার এই ঐতিহাসিক দলিলটি পূর্ণাঙ্গভাবে এই প্রথম বাংলাভাষী পাঠকদের জন্য যৌথভাবে অনুবাদ করেছেন জামি'আ রাহমানিয়া আরাবিয়া, মুহাম্মদপুর, ঢাকার তুলনামূলক ধর্মতত্ত্ব বিভাগের শিক্ষক মাওলানা হাসান সিদ্দীকুর রহমান মাওলানা ইরফান জিয়া ও মাওলানা মাহমুদুল হাসান।

KAdiyani Fitna O Muslim Ummahr Obosthan,KAdiyani Fitna O Muslim Ummahr Obosthan in boiferry,KAdiyani Fitna O Muslim Ummahr Obosthan buy online,KAdiyani Fitna O Muslim Ummahr Obosthan by Shaikhul Islam Mufti Muhammod Taki Osmani,কাদিয়ানী ফিতনা ও মুসলিম উম্মাহর অবস্থান,কাদিয়ানী ফিতনা ও মুসলিম উম্মাহর অবস্থান বইফেরীতে,কাদিয়ানী ফিতনা ও মুসলিম উম্মাহর অবস্থান অনলাইনে কিনুন,শাইখুল ইসলাম মুফতী মুহাম্মদ তকী উসমানী এর কাদিয়ানী ফিতনা ও মুসলিম উম্মাহর অবস্থান,KAdiyani Fitna O Muslim Ummahr Obosthan Ebook,KAdiyani Fitna O Muslim Ummahr Obosthan Ebook in BD,KAdiyani Fitna O Muslim Ummahr Obosthan Ebook in Dhaka,KAdiyani Fitna O Muslim Ummahr Obosthan Ebook in Bangladesh,KAdiyani Fitna O Muslim Ummahr Obosthan Ebook in boiferry,কাদিয়ানী ফিতনা ও মুসলিম উম্মাহর অবস্থান ইবুক,কাদিয়ানী ফিতনা ও মুসলিম উম্মাহর অবস্থান ইবুক বিডি,কাদিয়ানী ফিতনা ও মুসলিম উম্মাহর অবস্থান ইবুক ঢাকায়,কাদিয়ানী ফিতনা ও মুসলিম উম্মাহর অবস্থান ইবুক বাংলাদেশে
শাইখুল ইসলাম মুফতী মুহাম্মদ তকী উসমানী এর কাদিয়ানী ফিতনা ও মুসলিম উম্মাহর অবস্থান এখন পাচ্ছেন বইফেরীতে মাত্র 300.00 টাকায়। এছাড়া বইটির ইবুক ভার্শন পড়তে পারবেন বইফেরীতে। KAdiyani Fitna O Muslim Ummahr Obosthan by Shaikhul Islam Mufti Muhammod Taki Osmaniis now available in boiferry for only 300.00 TK. You can also read the e-book version of this book in boiferry.
ধরন হার্ডকভার | ২৯৬ পাতা
প্রথম প্রকাশ 2024-01-10
প্রকাশনী সিলসিলাহ প্রকাশন
ISBN:
ভাষা বাংলা

ক্রেতার পর্যালোচনা

শাইখুল ইসলাম মুফতী মুহাম্মদ তকী উসমানী
লেখকের জীবনী
শাইখুল ইসলাম মুফতী মুহাম্মদ তকী উসমানী (Shaikhul Islam Mufti Muhammod Taki Osmani)

প্রখ্যাত ইসলামি ব্যক্তিত্ব শাইখুল ইসলাম মুফতী মুহাম্মদ তকী উসমানী শুধু ইসলামের নানা বিষয় নিয়ে বই রচনা করেননি, তিনি একাধারে ইসলামি ফিকহ, হাদীস, তাসাউফ ও ইসলামি অর্থনীতি বিশেষজ্ঞ। আর তা-ই নয়, তিনি একজন বিচারক হিসেবে দায়িত্ব পালন করেছেন পাকিস্তানের কেন্দ্রীয় শরীয়াহ আদালতে, এমনকি পাকিস্তান সুপ্রিম কোর্টের শরীয়াহ আপিল বেঞ্চেরও বিচারক পদে আসীন ছিলেন। মুফতী মুহাম্মদ তকী উসমানী ভারতের উত্তর প্রদেশের দেওবন্দে ১৯৪৩ সালের ৫ অক্টোবর জন্মগ্রহণ করেন। ১৯৪৭ সালে দেশভাগ হয়ে ভারত ও পাকিস্তান দুটি আলাদা রাষ্ট্রে পরিণত হলে তার পরিবার পাকিস্তানে চলে আসে এবং এখানেই স্থায়ীভাবে বসবাস শুরু করে। শিক্ষাজীবনে তিনি বিভিন্ন জায়গা থেকে ইসলামি নানা বিষয়সহ অন্যান্য বিষয়েও শিক্ষা নিয়েছেন। তিনি করাচি বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়াশোনা করেছেন, যেখান থেকে অর্থনীতি, আইনশাস্ত্র ও রাষ্ট্রবিজ্ঞানে ডিগ্রি অর্জন করেন। আর পাঞ্জাব বিশ্ববিদ্যালয় থেকে লাভ করেছেন আরবি ভাষা ও সাহিত্যে এম.এ. ডিগ্রি। দারুল উলুম করাচি থেকে পিএইচডি সমমানের ডিগ্রি অর্জন করেছেন ইসলামি ফিকহ ও ফতোয়ার উপর। সর্বোচ্চ স্তরের দাওয়া হাদিসের শিক্ষাও তিনি একই প্রতিষ্ঠান থেকে গ্রহণ করেন। বিচারকের দায়িত্ব পালন ছাড়াও বিভিন্ন ইসলামি বিষয়, যেমন- ফিকহ, ইসলামি অর্থনীতি ইত্যাদি বিষয়ে বিশেষজ্ঞ হিসেবে দায়িত্ব পালন করেন। আন্তর্জাতিক ফিকহ একাডেমির স্থায়ী সদস্যপদ রয়েছে তাঁর। পাকিস্তানে 'মিজান ব্যাংক' নামক ইসলামি ব্যাংকিং সিস্টেম প্রতিষ্ঠার মাধ্যমে পাকিস্তানে ইসলামি অর্থনীতির প্রসারে তিনি বিশেষ অবদান রেখেছেন। তিনি রচনা করেছেন অসংখ্য বইও। তকী উসমানীর বই এর সংখ্যা ৬০ এর অধিক। শাইখুল ইসলাম মুফতী মুহাম্মদ তকী উসমানী এর বই সমূহ রচিত হয়েছে ইংরেজি, আরবি ও উর্দু ভাষায়। শাইখুল ইসলাম মুফতী মুহাম্মদ তকী উসমানী এর বই সমগ্র এর মধ্যে 'Easy Good Deeds', 'Spiritual Discourses', 'What is Christianity?', 'Radiant Prayers' ইত্যাদি ইংরেজি বই, ও 'তাবসেরে', 'দুনিয়া মেরে আগে', 'আসান নেকিয়া' ইত্যাদি উর্দু বই উল্লেখযোগ্য। এসকল বই ইসলাম প্রসারে, এবং বিভিন্ন ইসলামি ব্যাখ্যা প্রদান ও আলোচনায় গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রেখেছে।

সংশ্লিষ্ট বই