Loading...

জাপান কাহিনি ১ম খণ্ড (হার্ডকভার)

স্টক:

২০০.০০ ১৫০.০০

শুরুতেই আছে লেখকের অন্ধ বন্ধুর কথা। প্রসঙ্গ ক্রমেই এসেছে জাপানে অন্ধদের জন্য সুযোগ-সুবিধার কিছু চিত্র। আছে জাপানিদের সমস্যা সমাধানে প্রযুক্তির ব্যবহার। যার উৎকৃষ্ট উদাহরণ জাপানি সাউন্ডপ্রুফ হাইওয়ে। আরো আছে তাদের বিভিন্ন সামাজিক অনুষ্ঠানের মজাদার বর্ণনা। জাপানি আইনের কড়াকড়ি। জাপানের যানজট, জাপানি চা, জাপানের সাথে আমেরিকার সম্পর্ক। বিশ্বনন্দিত কিছু জাপানি প্রযুক্তি প্রতিষ্ঠান গড়ে ওঠার কাহিনি। আশির আহমেদের জাপান কাহিনি ৪র্থ খন্ড আগের খন্ডগুলোরই ধারাবাহিকতা। জাপান ছাড়াও বাংলাদেশের কথা এসেছে, এসেছে গ্রিসের কথাও।
japan kahini 1st part,japan kahini 1st part in boiferry,japan kahini 1st part buy online,japan kahini 1st part by Ashir Ahmed,জাপান কাহিনি ১ম খণ্ড,জাপান কাহিনি ১ম খণ্ড বইফেরীতে,জাপান কাহিনি ১ম খণ্ড অনলাইনে কিনুন,আশির আহমেদ এর জাপান কাহিনি ১ম খণ্ড,9789847762012,japan kahini 1st part Ebook,japan kahini 1st part Ebook in BD,japan kahini 1st part Ebook in Dhaka,japan kahini 1st part Ebook in Bangladesh,japan kahini 1st part Ebook in boiferry,জাপান কাহিনি ১ম খণ্ড ইবুক,জাপান কাহিনি ১ম খণ্ড ইবুক বিডি,জাপান কাহিনি ১ম খণ্ড ইবুক ঢাকায়,জাপান কাহিনি ১ম খণ্ড ইবুক বাংলাদেশে
আশির আহমেদ এর জাপান কাহিনি ১ম খণ্ড - এখন পাচ্ছেন বইফেরীতে মাত্র 170 টাকায়। এছাড়া বইটির ইবুক ভার্শন পড়তে পারবেন বইফেরীতে।japan kahini by Ashir Ahmedis now available in boiferry for only 170 TK. You can also read the e-book version of this book in boiferry.
ধরন হার্ডকভার | ৯৬ পাতা
প্রথম প্রকাশ 2019-01-01
প্রকাশনী ঐতিহ্য
ISBN: 9789847762012
ভাষা বাংলা

ক্রেতার পর্যালোচনা

5
1 reviews

1-1 থেকে 1 পর্যালোচনা

  • পর্যালোচনা লিখেছেন 'Ruponti Shahrin'
    জাপান কাহিনি আশির আহমেদের বইটির জন্য একেবারে খাসা নাম। রবীন্দ্রনাথ তার 'জাপান যাত্রী' রচনায় কোথাও যেন বাংলাদেশের সাথে প্রকৃতি প্রেম ও আধ্যাত্মিকতার মাঝে জাপানের যোগসূত্র খুঁজে পেয়েছিলেন। জাপান কাহিনির প্রথম খন্ড আমাকে কতটা জাপান ভ্রমণ করাতে পারলো তার থেকে বেশি জাপানের সংস্কৃতি ও ঐতিহ্য চোখের সামনে যেন তুলে ধরেছে। ১৯৮৮ সাল। লেখক জাপানে স্কলারশিপ নিয়ে আন্ডারগ্রাজুয়েট ডিগ্রির জন্য পাড়ি জমালেও সুদীর্ঘ সময় ছাত্রজীবন ও কর্মজীবন তাকে জাপানের মানুষের সাথে, গ্রাম, শহর, উচ্চপদস্থ মন্ত্রী,অদম্য কিছু তরুণ, বৃদ্ধ ও শিশুর সাথে যেমন পরিচয় করিয়ে দিয়েছে তেমনি এমন কিছু গুরুত্ববহ বিষয় বইটিতে উঠে এসেছে না পড়লে আপনি মিস করবেন অনেক কিছুই।। জাপানে আত্মহত্যার হার শুনলে আপনার চোখ চড়কগাছ হবে। বছরে ৩৩০০০ লোক। কিন্তু এই আত্মহত্যার পেছনে আর সামনে দায়ী যে সকল কাহিনি তা জানলে আপনি রীতিমতো ভিমড়ি খাবেন। আত্মহত্যা নিয়ে সে দেশের মানুষ যেমন মজা করতে পারে শবদেহ সৎকার পার্টিও করার কমিউনিটি সেন্টার আছে সেখানে। ফিউনারেল পার্টি আর শশ্মান ব্যবস্থা করতে ২৩-২৫ লাখ টাকা ব্যয় করে, তাও নাকি মৃত ব্যক্তি তার জীবদ্দশাতে তা সঞ্চয় করে রেখে যান। বন্ধুহীনতা আর বন্ধুত্ব এই দুটি শব্দের সাথে যেন নতুন করে পরিচিত হলাম। আসলে বন্ধুত্বের ক্ষেত্রে সব দেশের ছেলেদের ডি এন এ বুঝি একই হয়। খেলায় হেরেও যে জাতি স্টেডিয়াম পরিচ্ছন্ন রেখে যায়, তাদের কাছ থেকে শেখার আছে অনেক সামাজিক শিক্ষা। যা নার্সারি - কিন্ডারগার্টেন থেকে শুরু হয় তবে সিস্টেমটা ৬-৩-৩। ব্যাখ্যা সমেত বই থেকে জেনে নিবেন। আমাদের দেশের তিন ডিজিটের জরুরি নম্বর কী? থাকলেও তা কতক্ষণ সময় নেবে রিসিভ করতে বা পৌঁছাতে? আমাদের দেশের মিডিয়াগুলোর আসলে ভূমিকা কী? এ দেশের পাবলিক টয়লেট আর জাপানের টয়লেটের পার্থক্যের কাছাকাছি। মূদ্রার দ্বিতীয় পিঠও আছে। সেখানে লেখকের কিছু অনিমন্ত্রিত পরিবার জুটে গিয়েছিল। বড় ছেলে পাতিয়েছিলেন এক বাবা। তার মুখাগ্নি করতেই কত শত সংস্কৃতির দেখা পেলেন। পুরো জাপানই তিনি তন্ন তন্ন করে চষে বেড়িয়েছেন। ভ্রমণ করেছেন বিশ্বের ৪০ টির বেশি দেশের ১৫০টিরও বেশি গ্রাম। সবচেয়ে পরিষ্কার টয়লেট তিনি জাপানেই দেখেছেন। কিন্তু অনসেন? এতোকিছুর পরেও বলতে পারেন কোন দেশে রাতে মনে করুন আপনি হারিয়ে গেলেও যেকোন গ্রামে কড়া নাড়লে চারটা ভাত খেতে পারবেন? একটু ঘুমোতে পারবেন? সে হলো আমার দেশ। বাংলাদেশ। হ্যাঁ, এখানেই আমার দেশের কদর। আমরা আবেগপ্রবণ। আমার সংবেদনশীল। আমরা জাতি হিসেবেও সহানুভূতিশীল। জাপান কাহিনি কিন্তু আরো সাত খন্ড এখনো বাকি।
    July 04, 2022
আশির আহমেদ
লেখকের জীবনী
আশির আহমেদ (Ashir Ahmed)

আশির আহমেদ জাপানের কিয়ুশু। বিশ্ববিদ্যালয়ের একজন সহযোগী অধ্যাপক । গবেষণা করছেন তথ্যপ্রযুক্তি নিয়ে । গবেষণাগার খুলেছেন বাংলাদেশে। সামাজিক সমস্যা সমাধানের গবেষণাগার গ্রামীণ কমিউনিকেসান্স এর গ্লোবাল কমিউনিকেশন সেন্টার এর প্রতিষ্ঠাতা পরিচালক। জন্ম সিলেটে হলেও শৈশব আর প্রাইমারি স্কুল কেটেছে মতলব থানার এখলাছপুর গ্রামে । তারপর কুমিল্লা জিলা স্কুল আর ঢাকা কলেজ। বুয়েটে অল্প কিছুদিন ক্লাস করার পর ১৯৮৮ সালের অক্টোবরে জাপান শিক্ষামন্ত্রণালয়ের বৃত্তি নিয়ে আন্ডারগ্রাজুয়েট কলেজ অব টেকনোলজি গ্রুপের প্রথম ব্যাচের ছাত্র হিসেবে জাপানে আসেন । জাপানের ৪৭ টি প্রিফেকচারের ৪৭টিই চষে বেড়িয়েছেন, বানিয়েছেন হাজারো জাপানি বন্ধু। দীর্ঘ ২৮ বছরের জাপানের অভিজ্ঞতা বাংলাভাষীদের জন্য লিখে যাচ্ছেন আশির-ঢঙের জাপানকাহিনি ।

সংশ্লিষ্ট বই