Loading...

ইন্টারন্যাশনাল বেস্টসেলার প্যাকেজ (হার্ডকভার)

লেখক: থিবো মেরিস, লেখক: নেপোলিয়ন হিল, লেখক: রবার্ট টি. কিয়োসাকি, অনুবাদক: হেক্টর গার্সিয়া, লেখক: আখতার উজ্জামান সুমন

বিষয়: প্যাকেজ
স্টক:

১২৬০.০০ ৮৮২.০০

একসাথে কেনেন

ইকিগাই

►বিশ্বস্বাস্থ্য সংস্থার মতে, সারা পৃথিবীতে জাপানের গড় আযু সর্বোচ্চ পর্যায়ে রয়েছে। পুরুষদের ৮৫ বছর ও মহিলাদের ৮৭.৩ বছর। অধিকন্তু, বিশ্বের সবচেয়ে বেশি শতবর্ষী মানুষও জাপানেই বসবাস করেন। জাপানের প্রতি দশ লক্ষ মানুষের মধ্যে ৫২০ জনেরও বেশি শতায়ু প্রাপ্ত হন। (সেপ্টেম্বর-২০১৬ সালের তথ্য অনুযায়ী) ►বর্তমানে বিশ্বে আনুমানিক প্রায় ৩০০ থেকে ৪৫০ জন সুপার-সেনচেনারিয়ান (শতবর্ষী) রয়েছেন। তাদের মধ্যে বেশির ভাগই জাপানের নাগরিক। জাপানের একটি প্রদেশ রয়েছে ওকিনাওয়া। ঐ প্রদেশেই সবচেয়ে বেশি শতবর্ষীদের বসবাস। সেই প্রদেশে একটা শহর/গ্রাম রয়েছে, যার নাম ‘ওগিমি’। বলতে গেলে ওখানেই অধিকাংশ শতবর্ষীদের বসবাস। ওখানকার মানুষ কেন দীর্ঘজীবনী হয়, এই বিষয়ে অনুসন্ধান করতে এই বইয়ের লেখকদ্বয় সেখানে গিয়ে যা যা অভিজ্ঞতা অর্জন করেছেন, তা তা এই বইয়ে লিপিবন্ধ হয়েছে। তাছাড়া, স্বাস্থ্য ঠিক রাখার জন্য আরো অনেক কথা এই বইয়ে আলোচনা করা হয়েছে, যা মানুষকে দীর্ঘজীবী করে তোলতে পারে। সুতরাং, এই বই সকল বয়সের মানুষের পড়া উচিৎ; কেননা, বইয়ে এমন আরোকিছু আলোচনা করা হয়েছে, যা একটা মানুষকে সফলতায় উদ্বুদ্ধ করতে পারে। ►আপনাদের নিজেদের ‘ইকিগাই’র নিয়ামকগুলো খোঁজে বের করায় সহায়তা করার উদ্দেশ্যে এই বই রচিত হয়েছে। ►যারা নিজেদের ‘ইকিগাই’র সন্ধান পেয়েছে, তাদের জীবন দীর্ঘ ও সুখি হয়েছে বলে জানা গেছে। ►আপনাদের নিজেদের ‘ইকিগাই’র নিয়ামকগুলো খোঁজে বের করায় সহায়তা করার উদ্দেশ্যে এই বই রচিত হয়েছে। ►যারা নিজেদের ‘ইকিগাই’র সন্ধান পেয়েছে, তাদের জীবন দীর্ঘ ও সুখি হয়েছে বলে জানা গেছে। ►এই বইয়ের ভাবানুবাদক বইটিকে অত্যন্ত সাবলীলভাবে উপস্থাপন করেছেন। উল্লেখ্য যে, বইটির গুরুত্ব বিবেচনা করে বইয়ের বিভিন্ন ডিজাইন ও গ্রাফিক্সের কাজ সুন্দরভাবে করা হয়েছে, যা যে-কারোই মনোযোগ আকর্ষণ করবে। নিঃসন্দেহে এটি একটি সেরা অনুবাদ/ভাবানুবাদ এবং সেরা বই।

দ্য প্রফেট

■ কহলিল জিবরানের একটি বিখ্যাত ট্রিলজি রয়েছে, যা বিশ্বসাহিত্যে সর্বজন সমাদৃত। ট্রিলজি’র প্রথমটি হলো- ‘দ্য প্রফেট’। দ্বিতীয়টি হলো- ‘দ্য গার্ডেন অফ দ্য প্রফেট’ এবং তৃতীয়টি হলো- ‘দ্য ডেথ অফ দ্য প্রফেট’।

‘দ্য প্রফেট’ বইয়ের প্রাসঙ্গিক বিষয় হলো- জীবন-দর্শন। ‘দ্য গার্ডেন অফ দ্য প্রফেট’ বইয়ের প্রাসঙ্গিক বিষয় হলো- মানুষের সাথে প্রকৃতির সংস্রব, এবং ‘দ্য ডেথ অফ দ্য প্রফেট’ বইয়ের প্রাসঙ্গিক বিষয় হলো- বিধাতার সাথে মানুষের অনুষঙ্গ।

কহলিল জিবরানের এই ট্রিলজি গত এক শতাব্দী ধরে মানুষকে জীবনের আত্ততা সম্পর্কে উপলব্ধি করিয়ে যাচ্ছে। ‘দ্য প্রফেট’ বইটি প্রথম প্রকাশিত হয়েছিল ১৯২৩ সালে। মূলতঃ এ বইটির জন্যই তিনি সর্বাধিক পরিচিতি লাভ করেছেন। ২০১৬ সাল পর্যন্ত বইটির ইংরেজি ভার্শনের ২০ মিলিয়নেরও অধিক কপি বিক্রয় হয়েছে।

■ এ পর্যন্ত বিশ্বসাহিত্যে যতগুলো আধ্যাত্মিক বই রচিত হয়েছে, তা’র মধ্যে ‘দ্য প্রফেট’ সবচেয়ে বেশি প্রশংসা পেয়েছে। বইটি পৃথিবীর বিভিন্ন ভাষায় অনূদিত হয়েছে। শেক্সপিয়ার এবং লাও-জু’র পরে সাহিত্যের ইতিহাসে তৃতীয় সর্বাধিক-পঠিত কবি হিসেবে কহলিল জিবরানকে বিবেচনা করা হয়।

■ ২৬টি কাব্যিক প্রবন্ধ ও জিবরানের চিত্রকর্ম দ্বারা বইটি সজ্জিত করা হয়েছে। বইটিতে জিবরান তাঁর জীবন-দর্শন সম্পর্কে কথা বলেছেন। তাঁর দর্শনকে এখন মানুষ স্বতন্ত্র চোখে দেখে, এবং ‘জিব্রানিজম’ বলেও আখ্যা দেয়।

■ ‘দ্য প্রফেট’ এর বাংলা পরিভাষা ‘পথপ্রদর্শক’।

■ এ বইয়ে আলমুস্তাফা নামক একজন আধ্যাত্মিক পুরুষের কথা বর্ণনা করা হয়েছে। মূলতঃ এখানে পথপ্রদর্শকের ভূমিকাটা তিনিই পালন করেছেন। কাহিনীটা হলো এরূপ: আলমুস্তাফা দীর্ঘ ১২ বছর ধরে অরফালিস নামক একটি বিদেশী শহরে বসবাস করে আসছিলেন। তিনি এখন তাঁর নিজ জন্মভূমিতে।

ফিরে যেতে উন্মুখ। কোনো এক ঐশ্বরিক ইশারায় আজ থেকে প্রায় ১২ বছর পূর্বে তিনি এ শহরে এসেছিলেন।

■ এ শহরের মানুষকে সঠিক, সত্য ও চিরন্তন পথের সন্ধান দেবার জন্য তাঁকে পাঠানো হয়েছিল। কিন্তু, ১২ বছর শেষে আজ যখন তিনি ফিরে যেতে প্রস্তুত, দীর্ঘ প্রতীক্ষার জাহাজ যখন তাকে নিয়ে যেতে এসেছে, তখন অরফালিসের বাসিন্দারা চারদিক থেকে ছুটতে ছুটতে তাঁর কাছে আসে এবং তাঁকে ঘিরে ধরে। তারা তাঁর ফিরে যাওয়ার পথ আগলে দাঁড়ায়।

■ তারপর শহরের বিভিন্ন পেশায় নিয়োজিত থাকা বিভিন্ন লোক তাঁকে একে একে ২৬টি জীবন-দর্শনমূলক প্রশ্ন করতে থাকে। তিনিও একে একে উত্তর দিতে থাকেন। তাঁর সবগুলো উত্তরই ছিল পথপ্রদর্শনমূলক।

■ ‘দ্য প্রফেট’ বইটি প্রণয়ন ও নিখুঁত করতে কহলিল জিবরান ১১ বছরেরও অধিক সময় নিয়েছিলেন। বইটি তাঁর সমগ্র সাহিত্য-জীবনে প্রতিনিধিত্ব করেছে। এ বইয়ের জন্য তিনি “দ্য বার্ড অফ ওয়াশিংটন স্ট্রিট” হিসাবে ভূষিত হয়েছিলেন।

রিচ ড্যাড পুওর ড্যাড

স্কুল কি বাস্তব পৃথিবীর জন্য শিশুদেরকে প্রস্তুত করে তুলে? আমার মাতাপিতা প্রায়শ বলতেন, 'ভালােভাবে পড়াে এবং ভালাে ফলাফল করাে, তাহলে তুমি বিশাল সুযােগ সুবিধাসম্পন্ন একটি ভালাে বেতনের চাকুরি পাবে। তাদের জীবনের লক্ষ্য ছিল আমাকে ও আমার বড় বােনকে কলেজে পড়তে পাঠানাে, যেন আমরা জীবনে সফল হওয়ার সবচেয়ে বড় সুযােগটা পাই। আমি যখন ফ্লোরিডা স্ট্যাট ইউনিভার্সিটি থেকে হিসাব বিজ্ঞান বিষয়ে প্রায় সর্বোচ্চ মান অর্জন করে সম্মানের সহিত স্নাতক লাভ করলাম, তখন আমার মাতাপিতা তাদের লক্ষ্য পূর্ণ হয়েছে অনুভব করেছিলেন। এটা তাদের জীবনে রাজমুকুট তুল্য অর্জন ছিল। মাস্টার প্ল্যান মােতাবেক ‘বিগ-৮' নামক একটি একাউন্টিং ফার্মে আমি নিযুক্ত হলাম এবং লম্বা একটি ক্যারিয়ার গড়লাম এবং অল্প বয়সে অবসরে গেলাম। | আমার স্বামী মাইকেলও একই পথ অনুসরণ করেছিল। ভদ্র অর্থে আমরা উভয়েই কাজের প্রতি দৃঢ় নৈতিকতা বােধসম্পন্ন পরিশ্রমী পরিবার থেকে ওঠে এসেছিলাম। মাইকেলও সম্মানের সহিত স্নাতক লাভ করেছিল। কিন্তু সে এটি দুইবার করেছিল, প্রথম একজন প্রকৌশলী হিসাবে এবং পরবর্তীতে আইন কলেজ থেকে। সে খুব দ্রুত ওয়াসিংটন ডিসি'র বিশেষাধিকার আইনে বিশেষায়িত একটি মর্যাদাপূর্ণ ল’ ফার্মে নিযুক্ত হয়েছিল। তার ভবিষ্যৎ উজ্জ্বল ছিল, ক্যারিয়ার সুনির্দিষ্ট ছিল, দ্রুত অবসরে যাওয়ার নিশ্চয়তা ছিল । যদিও আমরা আমাদের ক্যারিয়ারে সফল ছিলাম, তবুও যেমনটি আশা করেছিলাম তেমনটি হয়নি। যথা কারণেই আমাদেরকে বহুবার আমাদের পদ পরিবর্তন করতে হয়েছে, কিন্তু সেখানে আমাদের জন্য কোনাে পেনশন ব্যবস্থা ছিল না। তখন শুধুমাত্র ব্যক্তিগত অংশগ্রহণেই আমাদের অবসর তহবিল বৃদ্ধি পেতে থাকে। | মাইকেল ও আমার খুব ভালাে তিনটি সন্তানসহ চমৎকার একটি বিবাহিত জীবন ছিল। আমি যখন এটা লিখছি তখন তাদের দু’জন কলেজে পড়ছে এবং একজন মাধ্যমিকে পড়া শুরু করেছে মাত্র। আমাদের সন্তানেরা যেন সবচেয়ে ভালাে শিক্ষাটা লাভ করার সুযােগ পায়, সেই জন্য আমরা ভাগ্যকে ব্যয় করে দিয়েছিলাম। | ১৯৯৬ এর একদিন, আমার সন্তান বেশ বিরক্ত হয়ে স্কুল থেকে ফিরে এলাে। পড়াশুনায় তার একঘেয়েমি ও ক্লান্তি চলে এসেছে। সে স্পষ্টভাবে প্রকাশ করলাে, কেন আমি এইসব বিষয় পড়ে সময় নষ্ট করছি, যা কখনােই আমার বাস্তব জীবনে কাজে আসবে না?

রোড টু সাকসেস

কেউ যতক্ষণ পর্যন্ত বড় কোনো দায়িত্ব গ্রহণ করার জন্য নিজেকে প্রস্তুত করতে না পারবে, ততক্ষণ পর্যন্ত সে তার কর্মক্ষেত্র থেকে খুব বেশিকিছু আশা করতে পারবে না। অধিক বেতন তাদেরকেই দেওয়া হয় যারা অন্যদেরকে নিয়ন্ত্রণ করার ক্ষমতা রাখে এবং বড় বড় দায়িত্বগুলো অত্যন্ত কার্যকরীভাবে ও সন্তুষ্টির সাথে কাঁধে তুলে নেয়।

কেউ অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ হয়ে ওঠতে পারে যদি সে হাজার হাজার মানুষের নেতৃত্ব কাঁধে তুলে নিতে পারে, যদি সে তাদের দক্ষতা উন্নয়নে সহায়তা করতে পারে এবং তাদের দক্ষতাকে ব্যবহার করে তাদের দ্বারা কাজ করিয়ে নিতে পারে। এপর্যন্ত কর্পোরেট ও ইন্ডাস্ট্রিয়াল দুনিয়ায় দুইটি মুখ্য গুণ হাজার হাজার সাধারণ শ্রমিককে দায়িত্বপূর্ণ কার্যনির্বাহী পদে উপবিষ্ট করেছে।

প্রথমতঃ স্বেচ্ছায় নিজের সামর্থ অনুযায়ী গুরুত্বপূর্ণ দায়িত্বগুলো কাঁধে তুলে নেয়ার গুণ।

দ্বিতীয়তঃ নিজের মেধাকে কাজে লাগিয়ে অন্যদের উদ্যমতাকে দিক প্রদর্শন করে তাদের থেকে যথাযথভাবে কাজ আদায় করে নেয়ার গুণ।

ডোপামিন ডিটক্স

আপনি কি গুরুত্বপূর্ণ কাজগুলো করার ক্ষেত্রে গড়িমসি ভাব করেন? প্রায়শই অস্থির বোধ করেন? হাতের কাজে মনোযোগ দিতে পারেন না? যেসব গুরুত্বপূর্ণ বিষয় জীবনকে উন্নত করতে পারে, সেগুলো কি আপনার ভেতরে কোনো উত্তেজনা সৃষ্টি করে না? যদি ব্যাপারটা এমনই হয়, তাহলে সম্ভবতঃ আপনার ডোপামিন ডিটক্সের প্রয়োজন। বর্তমান বিশ্বে আমাদেরকে বিক্ষিপ্ত করতে পারে এমন উপাদানের অভাব নেই। এগুলোকে এড়িয়ে গিয়ে আমাদের মূল লক্ষ্যে ফোকাস করা খুব কঠিন। এগুলো অবিরত আমাদেরকে প্রভাবিত করে, অস্থির করে তুলে। কেন এমনটা হয়- তা আমরা নিজেরাও জানি না। মূল লক্ষ্যে পৌঁছাতে আমাদের যখন কাজে মনোযোগ দেওয়া প্রয়োজন, তখন দেখা যায় আমাদের মনোযোগ অন্য বাজে কাজের দিকে সরে যাচ্ছে। লক্ষ্যে পৌঁছার জন্য যা করার কথা, আমরা তা করতে পারছি না। বরং বেড়াতে বের হয়ে যাচ্ছি, কফি সপে আড্ডায় মেতে ওঠছি বা তখনই ইমেইলগুলো খুলে দেখার কথা মনে পড়ে যাচ্ছে। চারপাশের সবকিছু তখন আমাদের কাছে দারুণ ভালো লাগার ব্যাপার হয়ে দাঁড়ায়। শুধু কর্তব্য কাজটার কথাই মনে থাকে না। আমাদের প্রতিটা দিন এভাবে চলতে থাকার কারণে আমাদের প্রকৃত লক্ষ্য ও উন্নত স্বপ্নগুলো হাত ফসকে বেরিয়ে যাচ্ছে। আমরা সাধ্যমত পারফর্ম করতে পারছি না। আমাদের আত্মসম্মান বোধ কমে যাচ্ছে। জন্ম নিচ্ছে হতাশা, নিরাশা, উদাসীনতা ও ঈর্ষা, এমনকি ক্ষোভ। কিন্তু আমাদের তো এমনটা হবার কথা ছিল না। আমাদেরকে অনবরত বিভ্রান্ত ও বিক্ষিপ্ত করে অস্থির করে তুলে এমন উপাদানগুলোকে যদি আমরা পাশে সরিয়ে রাখতে শিখে যাই, তাহলে অধিকাংশ চ্যালেঞ্জিং লক্ষ্যেগুলো আমরা স্পর্শ করতে পারবো। আর, এরূপ ধারাবাহিকতা আমাদেরকে আরো বেশি উৎপাদনশীল করে তুলবে। ফলে আমরা আরো বেশি সুখি হয়ে ওঠবো। এখন বলুনÑ আপনি কি এসব বাজে বিক্ষিপ্তপণা ছেড়ে দিতে প্রস্তুত? কাজে মনোযোগ ফিরে পেতে চানÑ যেন লক্ষ্য অর্জনে এগিয়ে যেতে পারেন? তাহলে ৪৮-ঘণ্টার এই ‘ডোপামিন ডিটক্স’ আপনার জন্য। এর থেকে আপনি যা যা শিখতে পারবেন: কাজের সময় বিক্ষিপ্তপণা দূর করে কী উপায়ে শান্তশিষ্টভাবে কাজে মনোযোগী হওয়া যায়। গড়িমসি না করে অভিষ্ট লক্ষ্যে পৌঁছাতে যে কাজগুলো করা উচিৎ, সেসব কাজ করার ক্ষেত্রে কীভাবে আপনি নিজ থেকে অনুপ্রাণিত হবেন। অযথা বাজে কাজ করার প্রবণতা ও বিভ্রান্তি কীভাবে দূর করবেন, এবং কাজে ফোকাস করার ক্ষমতা কীভাবে আকাশচুম্বী করবেন, এবং এরকম আরো অনেককিছু। পাঠকবৃন্দ, উপরের যেকোনো একটির প্রতি যদি আপনার আগ্রহ কাজ করে, তাহলে বইটি আপনি পড়তে থাকুন।

International Bestseller Package,ইন্টারন্যাশনাল বেস্টসেলার প্যাকেজ,ইন্টারন্যাশনাল বেস্টসেলার প্যাকেজ বইফেরীতে,ইন্টারন্যাশনাল বেস্টসেলার প্যাকেজ অনলাইনে কিনুন,কহলীল জিবরান এর ইন্টারন্যাশনাল বেস্টসেলার প্যাকেজ,ইন্টারন্যাশনাল বেস্টসেলার প্যাকেজ ইবুক,ইন্টারন্যাশনাল বেস্টসেলার প্যাকেজ ইবুক বিডি,ইন্টারন্যাশনাল বেস্টসেলার প্যাকেজ ইবুক ঢাকায়,ইন্টারন্যাশনাল বেস্টসেলার প্যাকেজ ইবুক বাংলাদেশে,International Bestseller Package in boiferry,International Bestseller Package buy online,International Bestseller Package by Kahlil Gibran,International Bestseller Package Ebook,International Bestseller Package Ebook in BD,International Bestseller Package Ebook in Dhaka,International Bestseller Package Ebook in Bangladesh,International Bestseller Package Ebook in boiferry
কহলীল জিবরান এর ইন্টারন্যাশনাল বেস্টসেলার প্যাকেজ এখন পাচ্ছেন বইফেরীতে মাত্র 882.00 টাকায়। এছাড়া বইটির ইবুক ভার্শন পড়তে পারবেন বইফেরীতে। International Bestseller Package by Kahlil Gibranis now available in boiferry for only 882.00 TK. You can also read the e-book version of this book in boiferry.
ধরন হার্ডকভার | ০ পাতা
প্রথম প্রকাশ 2023-07-19
প্রকাশনী বইফেরী কালেকশন
ISBN:
ভাষা বাংলা

ক্রেতার পর্যালোচনা

কহলীল জিবরান
লেখকের জীবনী
কহলীল জিবরান (Kahlil Gibran)

Kahlil Gibran (January 6, 1883 – April 10, 1931) was a Lebanese-American artist, poet, and writer of the New York Pen League. Gibran was born in the town of Bsharri in the Mount Lebanon Mutasarrifate, Ottoman Empire (north of modern-day Lebanon), to Khalil Gibran and Kamila Gibran (Rahmeh). As a young man Gibran immigrated with his family to the United States, where he studied art and began his literary career, writing in both English and Arabic. In the Arab world, Gibran is regarded as a literary and political rebel. His romantic style was at the heart of a renaissance in modern Arabic literature, especially prose poetry, breaking away from the classical school. In Lebanon, he is still celebrated as a literary hero.

সংশ্লিষ্ট বই