Loading...

হেলেন অব ট্রয় (হার্ডকভার)

স্টক:

১৫০.০০ ১১২.৫০

একসাথে কেনেন

ফ্ল্যাপের কিছু কথাঃ পৃথিবীর ইতিহাসে সবচেয় আলোচিত নারী হেলেন। হেলেনকে নিয়ে তাই দুনিয়ার মানুষের অপার কৌতূহল। কে ছিলেন তিনি? প্রথমে তিনি ছিলেন স্পার্টার রাজকন্যা। তারপর হলেন স্পার্টার রানী। রাজকন্যা থেকে একই রাজ্যে রানী হলেন কেমন করে? একদিন ট্রয়ের রাজপুত্র প্যারিস অপহরণ করে নিয়ে গেলেন স্পার্টা থেকে ট্রয়ে। তারপর ইতিহাস বিথ্যাত গ্রিক আর ট্রয়ের যুদ্ধ। যুদ্ধের পর কী হলো হেলেনের ? উপন্যাসটির পাতায় পাতায় ছড়িয়ে আছে হেলেনকে ঘিরে গ্রিক পুরাণের রোমাঞ্চকর কাহিনী। ভূমিকা তিন হাজার বছরেরও আগের কথা। মাত্র একজন নারীকে উদ্ধার করতে এজিয়ান সাগর পাড়ি দিল এক হাজার জাহাজ।তখনও দুনিয়ার সেরা সুন্দরী হিসেবে তাকেই মনে করা হতো। যদিও এই সৌন্দর্যের কারনেই সুখী হতে পারেননি তিনি । তার জন্য ট্রয়ের যুদ্ধক্ষেত্রে প্রাণ দিল হাজার হাজার যোদ্ধা। ধুলোয় মিশে গেলে সুখী ও সমৃ্দ্ধিশালী একটি জনপদ -ট্রয়। সেই তিনি হচ্ছেন হেলেন। হেলেন শব্দটি এসেছে প্রাচীন গ্রিক শব্দ ‘টর্চ’ থেকে। তবে গ্রিক ভাষায় হেলেন শব্দের মূল শব্দ হচ্ছে ‘ জ্বলন্ত কিছু’ । যদিও গ্রিকরা তাকে ডাকত হেলেন বলে। কারণ হেলেন শব্দটি পুরুষবাচক। অনেকে মনে করেন হেলেন নামে কেউ ছিলেনই না। দেবী আফ্রোদিতিই হেলেন নাম নিয়ে মর্ত্যে নেমে এসেছিলেন। তারপর আশ্রয় নিয়েছিলেন স্পার্টার রাজা টিন্ডারাসের প্রাসাদে। স্পার্টার দক্ষিণ-পূর্বের থেরেপনিতে হেলেনের মন্দির পাওয়া গেছে ১৮৩৩ এবং ১৮৪১ সালে । কারো মন্দির পাওয়া মানে হলো, একসময় তাকে পূজা করা হতো। পুজো তো আর দেব-দেবী ছাড়া নম্বর মানুষকে করা হতো না, তা সেই মানুষটা যতই ক্ষমতাবান হোক না কেন। স্পার্টার মানুষ হেলেনকে দেবী হিসেবেই পুজো করত। যদিও জিউসকণ্যা হিসেবেও হেলেনের একটা আলাদা পরিচয় ছিল।হেলেনের মন্দির নিয়ে বিস্তর গবেষনা করে প্রত্নতত্ত্ববিদদের ধারনা হেলেন ছিলেন উর্বরতা আর নিরামিষের দেবী। হেলেনের মন্দির যখন আবিষ্কৃত হয়েছে, তখন ট্রয়ও আছে নিশ্চয়েই। ট্রয় নগরীটা কোখায় ছিল? গ্রিক ভাষায় ট্রয়কে বলা হয় ত্রাইয়া বা ইলিয়ন। প্রাচীন গ্রিসের অনেক মহাকাব্যেই ট্রয়ের উপস্থিতি দেখা যায়। হোমারের দুই মহাকাব্যর একটি ইরিয়াড। ইলিয়াডের অনেক খানি অংশ জুড়ে আছে ট্রয়। তবে হোমারের কাহিনীতে কল্পকাহিনীর পরিমান এতো বেশি ছিল যে, অনেকে মনে করতেন বাস্তবে ট্রয় নামে কোনো নগরের অস্তিত্ব ছিলই না। ধ্বংসপ্রাপ্ত এ নগরীকে খুঁজে বের করেন হাইনরিখ স্লাইম্যান নামে এক জার্মান ব্যবসায়ী। ট্রয়ের তুর্কি নাম ত্রুভা। তুরস্কের আনাতোলিয়া অঞ্চলের হিসারলিক নামক জায়গায় এর অবস্থান। অর্থ্যাৎ এখনকার হিসারলিক শহরটাই হচ্ছে প্রাচীন ট্রয় নগরী। তুরস্কের কানাক্কাল প্রদেশের সমুদ্র সৈকতের কাছে এবং আইডা পর্বতের নিচে দার্দানেলিসের দক্ষিণ পশ্চিমেই হিসারলিক শহর। ১৯৯৮ সালে ইউনেস্কোর বিশ্ব ঐতিহ্যবাহী স্থানের জায়গায় যুক্ত হয় ট্রয়।
Helen Of Troy,Helen Of Troy in boiferry,Helen Of Troy buy online,Helen Of Troy by Ahmed Reaz,হেলেন অব ট্রয়,হেলেন অব ট্রয় বইফেরীতে,হেলেন অব ট্রয় অনলাইনে কিনুন,আহমেদ রিয়াজ এর হেলেন অব ট্রয়,9843000006532,Helen Of Troy Ebook,Helen Of Troy Ebook in BD,Helen Of Troy Ebook in Dhaka,Helen Of Troy Ebook in Bangladesh,Helen Of Troy Ebook in boiferry,হেলেন অব ট্রয় ইবুক,হেলেন অব ট্রয় ইবুক বিডি,হেলেন অব ট্রয় ইবুক ঢাকায়,হেলেন অব ট্রয় ইবুক বাংলাদেশে
আহমেদ রিয়াজ এর হেলেন অব ট্রয় এখন পাচ্ছেন বইফেরীতে মাত্র 120.00 টাকায়। এছাড়া বইটির ইবুক ভার্শন পড়তে পারবেন বইফেরীতে। Helen Of Troy by Ahmed Reazis now available in boiferry for only 120.00 TK. You can also read the e-book version of this book in boiferry.
ধরন হার্ডকভার | ৯৬ পাতা
প্রথম প্রকাশ 2011-02-01
প্রকাশনী বাংলাপ্রকাশ
ISBN: 9843000006532
ভাষা বাংলা

ক্রেতার পর্যালোচনা

আহমেদ রিয়াজ
লেখকের জীবনী
আহমেদ রিয়াজ (Ahmed Reaz)

মূল নাম বি এম রিয়াজ আহমেদ। জন্ম ১৯৭৪ সালের ২৯ জানুয়ারি। বইয়ের সংখ্যা প্ৰায় একশ। গল্পের বই বেরিয়েছে। আন্তজাতিক প্রকাশনা সংস্থা ‘রুম টু রিডা থেকেও । কেবল পড়তে শিখেছে, এমন শিশুদের জন্য লিখছেন যুক্তবর্ণ বিহীন গল্প। দেশে যুক্তবর্ণ বিহীন গল্প তিনিই প্রথম লেখা শুরু করেন। গল্পের জন্য তিনবার সৃজনশীল শাখায় মীনা মিডিয়া অ্যাওয়ার্ড পেয়েছেন২০১১-২০১৩-২০১৪ I বঙ্গাব্দ ১৪১৫-তে পেয়েছেন অগ্রণী ব্যাংক-বাংলাদেশ শিশু একাডেমি শিশুসাহিত্য পুরস্কার। ২০১৪ সালে সাধারণ গদ্যে পেয়েছেন নুরুল কাদের শিশুসাহিত্য পুরস্কার। ২০১০ সালে সেরা রহস্য ও ২০১৪ সালে পেয়েছেন পরিবেশ বিষয়ক সেরা লেখক হিসেবে ছোটদের মেলা পুরস্কার।

সংশ্লিষ্ট বই