"হেলেন অব ট্রয়" বইয়ের প্রচ্ছদে লেখা:
তিন হাজার বছরেরও আগের কথা। মাত্র একজন নারীকে উদ্ধার করতে এজিয়ান সাগর পাড়ি দিল এক হাজার জাহাজ। তখনও দুনিয়ার সেরা সুন্দরী হিসেবে তাকেই মনে করা হতাে। যদিও এই সৌন্দর্যের কারনেই সুখী হতে পারেননি তিনি। তার জন্য ট্রয়ের যুদ্ধক্ষেত্রে প্রাণ দিল হাজার হাজার যােদ্ধা। ধুলােয় মিশে গেলে সুখী ও সমৃদ্ধিশালী একটি জনপদ-ট্রয়। সেই তিনিই হচ্ছেন হেলেন।
হেলেনের মন্দির পাওয়া গেছে ১৮৩৩ এবং ১৮৪১ সালে। কারাে মন্দির পাওয়া মানে হলাে, একসময় তাকে পূজা করা হতাে। পুজো তাে আর দেবদেবী ছাড়া সাধারণ মানুষকে করা হতাে না, তা সেই মানুষটা যতই ক্ষমতাবান হােক না কেন।
পার্টার মানুষ হেলেনকে দেবী হিসেবেই পুজো করত। যদিও জিউসকন্ন্যা হিসেবেও হেলেনের একটা আলাদা পরিচয় ছিল। প্রাচীন গ্রিসের অনেক মহাকাব্যেই ট্রয়ের উপস্থিতি দেখা যায়।
হােমারের ইলিয়াডের অনেক খানি অংশ জুড়ে আছে ট্রয়। অর্থাৎ এখনকার হিসারলিক শহরটাই হচ্ছে প্রাচীন ট্রয় নগরী। ১৯৯৮ সালে ইউনেস্কোর বিশ্ব ঐতিহ্যবাহী স্থানের জায়গায় যুক্ত হয় ট্রয়।
ডা. শাফিনা শারমিন এর হেলেন অব ট্রয় এখন পাচ্ছেন বইফেরীতে মাত্র 200.00 টাকায়। এছাড়া বইটির ইবুক ভার্শন পড়তে পারবেন বইফেরীতে। Helen OF Troy by Dr. Shafina Sharminis now available in boiferry for only 200.00 TK. You can also read the e-book version of this book in boiferry.